[জিএম এবং বিটি নিয়ে পাঠকদের মধ্যে কিছু অনিশ্চয়তা লক্ষ্য করলাম আগের পর্বে। সে জন্য এই আলোচনার আগে বিষয়টা একটু বলে নেই। আমার তথ্যসূত্র জার্মান ভাষা থেকে নেয়া, কাজেই ইংরেজী উচ্চারণ এবং বানানে হেরফের হতে পারে।
(জেনেটিক মডিফাইড (বিটি) খাবার নিয়ে তিন পর্বের এই সিরিজ শুরু হচ্ছে পৃথিবীর জিএম বীজ সরবরাহের নব্বই ভাগ যার দখলে সেই মনসানটো কোম্পানি দিয়ে। দ্বিতীয় পর্বে থাকবে বিটি খাবার এবং শেষ হবে গোল্ডেন রাইস বা সোনালী ধান দিয়ে।)
(Monsanto) মনসানটো নবযুগের ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি?
[ লেখাটি কাগজে-কলমে লিখেছিলাম ফেব্রুয়ারির পয়লা দিনেই, কিন্তু পেশাগত ব্যাস্ততা আর অন্তর্জালিক সংযোগের সাময়িক দুষ্প্রাপ্যতায় হাতে-কীবোর্ডে উপস্থাপন করা হয়ে ওঠেনি। আর বোধহয় দেরি করা যায়না, কারন (চারদিন আগেই চলে যাওয়া) জন্মদিনের শুভেচ্ছা বেশি বাসি করা ঠিক না। সময়-সংক্রান্ত এই অনাকাঙ্ক্ষিত গোলযোগ আশা করি পাঠকেরা ক্ষমা করবেন। ]
বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও তার প্রভাব নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে। আমি সেই বিষয়ে কিছু ইনফোগ্রাফ ও তথ্য-সংকলন শেয়ার করতে চাই। ল্যাটেখে এখনও ততটা পারদর্শী নই বলে সাধারণ এক্সেল আর গুগল চার্টের তথ্য নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি আপাতত।
[justify]গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে আরেকটি বিতর্ক গ্রামীণের মালিক কে? ছোট উত্তর, সরকার এবং গ্রামীণের ঋণগ্রহীতা সদস্য যারা ১০০ টাকা দিয়ে গ্রামীণের শেয়ার কিনেছেন। লম্বা উত্তরের জন্য বাকিটুকু পড়তে পারেন। টার্মিনোলজি রিভিউ দিয়েই শুরু করি।
[justify] গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণের প্রকৃত সুদের হার কত সেটা বের করার চেষ্টা করেছিলাম গত পর্বে, যেটা মোটামুটি ২০% এর কাছাকাছি ১৯৯১ সাল থেকে। প্রশ্ন হচ্ছে, এই হারকে কমানো যায় কিনা গরীব মানুষের কাছে ঋণ আরো সহজলভ্য করার জন্য?
অনেকেই হয়তো স্বীকার করবেন যে গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে চলমান বিতর্কের অনেকখানিই শুধুমাত্র প্রকৃত তথ্যের পর্যালোচনা থেকে নিরসন হওয়া সম্ভব। এরকম পর্যালোচনা যে নেই তা কিন্তু না; সরকার কর্তৃক গঠিত গ্রামীন ব্যাংক সম্পর্কিত রিভিউ কমিটির প্রতিবেদন (২০১১) কিংবা ফেব্রুয়ারী ২০১৩ এর গ্রামীন ব্যাংক কমিশনের অন্তর্বর্তীকালীন রিপোর্ট পড়লেও বহুল প্রচলিত অনেক গুজবের পরিষ্কার উত্তর পাওয়া যায়।
সময়টা ২০০৮ সাল নাগাদ হবে। গুগলের স্বয়ংক্রিয় গাড়ি নিয়ে গবেষণার কথা আগেই শুনেছিলাম। কিন্তু সত্যি ভিডিওতে দেখা চালক-বিহীন গাড়ির অভিজ্ঞতাই আলাদা। লেসার-রাডারে নিজের মত করে গাড়ি চারপাশের সব কিছু “দেখে” সেইমত চলছে। নিউস রিপোর্টটা দেখে এত চমৎকৃত হয়েছিলাম যে মনে হয় এই গাড়ি বাজারে এলে আমি প্রথম যুগের খরিদ্দার হবার জন্য ঝাঁপাবো। আমার এমনিতেই ড্রাইভিং খুব একটা ভাল লাগে না। আমার হয়ে মেশিন গাড়ি চালিয়ে দিলে আমি মেশিনদের কাছে চির-কৃতজ্ঞ হয়ে থাকব।
বাড়ির গিন্নি প্রতিদিন দু’বেলা সবার খাওয়ার পরে গৃহপরিচারিকাকে খাবার বেড়ে দেন। মেলামাইনের প্লেটের ওপর ভাত। নিজেরা যে চালের ভাত খান, সে চালের না। আলাদা করে কেনা হয় মোটা চাল। কাঁকড়-টাকড় বাছা হয় না। উঁচু ঢিবি করা ভাত। এক পাশে গতকালকের বাসি মাছের তরকারির উচ্ছিষ্ট, একটু ডাল। আর বড়জোর আজকের ভাজি।