সাভারে ধ্বসে পড়া ভবনের মালিক ছিলেন সোহেল রানা। ধ্বসে পড়া ভবনে যেদিন ফাটল দেখা দেয় সেদিনও তিনি টিভিতে দেয়া এক স্বাক্ষাতকারে বলেছেন ভবন ঠিকই আছে। ঘটনার দিনও ভাবনে থাকা গার্মেন্টসগুলোতে শ্রমিকদের আসতে তিনি ভয়ভীতি দেখিয়ে বাধ্য করেছেন বলে জানা যায়। ঘটনার পর আমরা জানতে পারি যে সোহেল রানা এই ভবনটি একজনের যায়গা দখল করে গড়ে তুলেছেন। এই কাজে তিনি ব্যবহার করেছেন তার রাজনৈতিক পরিচয়।পত্রিকা মারফত জা
আজ সকালে খুব অদ্ভুতভাবেই ঘুম ভেঙ্গেছিল, টেক্সটের শব্দে। ঘুম ঘুম চোখে দেখলাম এক ক্লাসমেট বাংলাদেশের খবরটা বিবিসিতে দেখে উৎকণ্ঠা জানিয়েছে, জানতে চেয়েছে দেশে আমার পরিবার নিরাপদে আছে কিনা!
প্রথমেই পাঠকের কাছে প্রশ্ন ই-বুক যদি বইএর জায়গা দখল করে নেয় পুরপুরিভাবে আপনি কি মেনে নিতে পারবেন? একটি বই হাতে নিয়ে পরার থেকে আপনার ট্যাবটি তে ই-বুক পরতে কি আপনার কখনও ভাল লেগেছে?
পঙ্খীরাজ ঘোড়া তৈরির চিন্তা আমার মাথায় তৈরি হয় সম্ভবত একটা রুপকথার গল্পের অনুপ্রেরণা থেকে। তবে এই জিনিসের সাধারণ যে রূপকথা আমরা জানি সেই গল্প থেকে নয়। রাজপুত্তুর পঙ্খীরাজে চড়ে গিয়ে রাক্ষস মেরে রাজকন্যাকে উদ্ধার করল সেই চিন্তা কারো কাছে শিশু বয়সেও বাস্তব (সম্ভাব্য) মনে হওয়ার কোনো কারণ নেই। যে গল্প পড়ে মনে মনে ভেবেছিলাম, ঘটনাটা সত্যি হলে মন্দ হতোনা, সেটা অন্য গল্প। কে লিখেছেন অথবা আদৌ সেটি কোনো প্রচলিত রুপকথা কিনা জানা নেই। কেবল মনে আছে গল্পটা।
অরিন্দম দা বহু আগে একবার বলেছিলেন “Un Chien Andalou ” নিয়ে লিখতে। বহুবার লিখতে বসেছি এবং তা অবধারিতভাবে বাস্কেটে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছি, এই অত্যন্ত উদ্ভট অসাধারন সিনেমা নিয়ে আমার মত একটা ক অক্ষর কোমাংশের লিখতে বসাটা আরো বেশি উদ্ভট, স্যুরিয়ালিজম এ তা দালি কেও হার মানিয়ে যায়- তারপরেও ব্যপারটা আমার মাথার ভেতরে ঢুকে গেছে সুতরাং
২০০৭ সালে, বায়তুল মোকাররমের খতিবের কাছে গিয়ে ‘’তওবা’’ করে এসেছিলেন মতিউর রহমান, এককালের চীনপন্থি কমিউনিস্ট।
ধর্মানুভূতিতে আঘাতকারি একটি ব্যঙ্গচিত্র, প্রথম আলোর ‘’আলপিন’’ ক্রোড়পত্রে প্রকাশের দায়ে সে সময়ের আলপিন-সম্পাদককে চাকরিচ্যুত ও তাঁর সহকারিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আমি তখনও স্কুলে ভর্তি হই নি। আমার সবার বড় বোন সেবার ক্লাস নাইনে উঠলো। তখন সবার কথা শুনে বুঝতে পারলাম যে, পড়ালেখা আসলে দুই প্রকার। যারা বেশি পড়ালেখা করে, তারা হয় "সাইঞ্ছে পড়ে" আর নয়তো "আর্সে পড়ে"। সাইঞ্ছে পড়ে মানুষ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার আর "বৈজ্ঞানিক" হয়। আর যারা আর্সে পড়ে, তারা উকিল হয়, নইলে অফিসে চাকরি করে। যাই হোক, সেবার আমার বোন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার আর বৈজ্ঞানিক হবার পথেই হাঁটলো, আর আমার মধ্যেও এই
শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে গণমাধ্যমের একাংশের প্রতিক্রিয়া ও আচরণ বুঝতে গেলে আরেকটু পেছনে যেতে হবে আমাদের। একাধিক বিবেচনায় দেশ পেছন দিকে হাঁটছে, সে যাত্রায় ক্ষণিকের জন্যে সঙ্গী হলাম নাহয় আমরাও।
১.
আমি তো শুধুই কথা বলে যাই- বলার জন্য বলা। বলতে হয় তাই বলা। আমার কথায় তো গভীরতা নেই। শুধুই কথা, একগুচ্ছ শব্দের নিছক শব্দ। চোখে আমার নদী নেই, সমুদ্রের বিশালত্ব নেই। মৃতপ্রায় চোখ দু’টি শুধুই চেয়ে থাকে। কথা বলে না সে চোখ। কোনো ভাষা নেই তাদের। তাই নির্জনতাই স্থায়ী হোক। একান্ত নীরবতায় কাটুক সময়। রাত্রির গভীরতা পাক রহস্যকে আর রহস্য তোমাদের; যেমনটা পেয়েছি আমি।
২.