Archive - জ্যান 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
  • সব
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
ধরন

January 22nd

January 21st

ভুটানের ভূ-টানে- পর্ব ০১

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৫:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



করমজল ও চন্দ্রমহল: পর্ব ১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৫:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খুলনায় কয়েক দিন ধরে বাসায় থেকে থেকে কেমন বিরক্ত লাগছিল। এদিকে স্বামী-স্ত্রী দুজনে মিলে একসাথে কখনও সুন্দরবনে যাইনি। রাতে ভাবছিলাম দুজনে মিলে সুন্দরবন ঘুরে আসি। সকালে উঠে বাসা থেকে হাটা শুরু করলে কেন যেন লঞ্চ ঘাটে গিয়ে হাজির হলাম বিভিন্ন ট্যুর সম্পর্কে জানতে। তখনো বেশিরভাগ লঞ্চ কোম্পানির অফিস খোলেনি। একটা অফিস খোলা পেলাম।অফিসের মালিক


মায়াহরিণ

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৬:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঘদুপুরের ফড়িংডানা-রোদ্দুরে আস্তে আস্তে মিশে যায় তোমার জাফরানি ওড়নার রঙ। দিঘির পাশের নারকেলগাছগুলোর নিচ দিয়ে যে পথটুকু চলেছে আলোয় ছায়ায়, সেই পথের নাম ছায়াবিতান । এখন ঘুঘুর ঘুমেলা ডাকে ভরে আছে এই রাস্তা। আর একটু পরে এই পথ দিয়ে তুমি আসবে।


January 20th

ছোট্ট প্রয়াস- গ্রীস ভ্রমণ কাহিনী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০১/২০১৫ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘুরতে যাওয়ার শখ অনেক দিন থেকেই, কিন্তু কাজ, সময় আর সর্বোপরি পয়সার কারনে ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয়ে উঠে না। বেশ কিছুদিন যাবত আছি দেশের বাইরে, কামলা দেওয়া হয় ইউরোপের এক কোম্পানিতে, আর্থিক সঙ্কট এর কারনে আর বন্ধু বান্ধবদের পীড়াপীড়ি থাকা স্বত্বেও যেতে পারি নাই অনেক গুলো ট্রিপে তাদের সঙ্গী হয়ে, তাই সব সময়ে ঘুরতে না যাওয়ার বিষণ্ণতায় ভুগতাম। যাই হক অবশেষে নিজেকে বললাম আর কত এবার যাবই যাব।


ও ময়ূর, পাখা মেলে দাও (৩য় পর্ব)

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০১/২০১৫ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাকে দেখে মিতুলের মা এগিয়ে আসে। ভদ্রমহিলার হাতে একটা চাদর। স্কুলের উল্টোদিকে মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের ফুটপাতে চাদর বিছিয়ে অভিভাবকরা বসে থাকে। আমাদের বাসা থেকে আস্থার স্কুল হাঁটার দূরত্বে। আস্থাকে প্লে'তে ভর্তি করার পর আমিও দিন কয়েক এভাবে বসেছিলাম। পরে আস্থাই আমাকে বলেছে, 'মা আমি থাকতে পারবো। তুমি অফিসে চলে যাও। আমি কিচ্ছুতেই গেটের বাইরে যাবো না।' আমার মেয়েটা বড় লক্ষ্ণী। ও খুব দ্রুত স্কুলের সাথ


উইলবার আর অরভিলের ঘাঁটিতে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ৬:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আউটার ব্যাংকস হচ্ছে নর্থ ক্যারোলিনার সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকা ঘিরে আটলান্টিকের বুকে ২০০ মাইল দীর্ঘ এক দ্বীপমালা। আকাশ থেকে দ্বীপগুলো একসাথে দেখতে চিকন একটা আঁকাবাঁকা রেখার মত। এর দ্বীপগুলো হচ্ছে বোডি, রোয়ানোক, হ্যাটেরাস এবং ওক্রাকোক। মূল ভূখন্ডের উপকূলের সমান্তরালে থাকা এই দ্বীপের পথ ধরে চলতে থাকলে একে একে করলা, কিটি হক, কিল ডেভিল হিলস, অ্যাভোন ইত্যাদি ছোট ছোট শহর পড়বে। আর, দীর্ঘ এ পথের দু'পাশে থাকবে শান্ত, নীল সমুদ্র। জায়গাটা এত নিরিবিলি যে হয়ত গাংচিলের দল ছাড়া কারো সাথে আপনার দেখা হবে না। এরকম একটা জায়গা থেকেই প্রথম উড়েছিল উইলবার আর অরভিল রাইটের প্রথম উড়োজাহাজ।


January 19th

মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ৩। দ্রৌপদী। পর্ব ৯

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ২:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী গত সন্ধ্যায় পতিত হইছে দুর্যোধন। তার মানে যুদ্ধ শেষ। নকুল নিশ্চয়ই এই ভোরবেলা উপপ্লব্য নগরে আইসা উপস্থিত হইছে দ্রৌপদীরে সম্রাজ্ঞীর সংবর্ধনায় নিয়া যেতে...

নকুলরে উপপ্লব্য নগরে আসতে দেইখা এমনই ভাবে দ্রৌপদী। কিন্তু তার কোনো কথার উত্তর না দিয়া নিঃশব্দ নকুল যখন তারে নিয়া আইসা পাণ্ডব শিবিরে পৌছাইলে সে পয়লা ধাক্কাটা খায়। সামনে তার দুই ভাইয়ের লাশ...


'জয় আমাদের হবেই'

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ১২:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাটা সিগন্যাল থেকে নিউমার্কেটের দিকে চলে যাওয়া পথ ধরে খানিকটা এগোলেই সুপরিচিত সুপরিসর একটি বিপণী বিতান। বিপণী বিতানটির ঠিক উল্টোদিকেই একটা অন্ধগলি। গলিটির শেষমাথায় একটি বাড়ি। বাড়িটির নাম ‘কণিকা’- শহীদ জননী জাহানারা ইমামের স্মৃতিবিজড়িত বাসগৃহ।


সুখে অসুখে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আমার বাবার মানসিক সমস্যা দেখা দেয় মা চলে যাওয়ার পর।

সবার মত পালিয়ে যাওয়া কথাটা বলতে আমার ভীষণ সংকোচ লাগে। যাই করুক না তিনি, আমার মা তো! অথচ কেউ বুঝতেই পারে না আমার কষ্টটা। কেউ যখন ও প্রসঙ্গ তোলে আমি চুপ করে থাকি। এর থেকে বেশি আর কিই বা করতে পারি?

বাবা আমাদের গ্রামের শিক্ষিত মানুষদের একজন ছিলেন। একমাত্র বাবাই নিজের চেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। বাকিরা তো কেউ মেট্রিকই পাস করে নি। বাবা নাকি ওদের না পড়ার জন্য বেশ মারধর করতেন, দাদাজান এ নিয়ে বাবাকে কথা শোনালে বাবা ওদের নাকি পড়ার কথা আর কিছুই বলেননি। এ জন্য ওদের অবশ্য পরের দিকে যে অনুশোচনা হয়েছিল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।