[justify]
গতকাল বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবের খেলা দেখিনি ঠিকমতো। শরীর খ্রাপ, মেজাজ খ্রাপ। ক্রিকইনফো খুলে দেখলাম সাকিব ফাটিয়েছে, ৬৪ বলে ১০৪। যা আশঙ্কা করেছিলাম, তা-ই ঘটলো, পত্রিকার ক্রীড়া সাংবাদিকরা বাণীশৃঙ্গারে ব্যস্ত হয়ে পড়লো তাকে নিয়ে। একে গাছে চড়িয়ে মই কেড়ে না নেয়া পর্যন্ত মনে হয় কেউ থামবে না।
একেবারে হারিয়ে যাওয়া বোধহয় সঠিক না, তেমনি হুমায়ুন আজাদ'কে পুরোপুরি বিস্মৃতির অতলে ঠেলে দেওয়াটাও সঠিক কাজ নয়। শোহেইল ভাইয়ের লিখাটা পড়বার পর মনে হলো হোক পুরোনো কিন্তু স্যারের জন্য যে ভালোবাসা সেটা এখনো আছে কবিতায়, শব্দে এবং অবিশ্বাসের কাঠামোতে। মোল্লাতন্ত্রের প্রচ্ছন্ন হুমকিতে আক্রান্ত দক্ষিণ এশিয়ার এই ছবিটা তিনি অনেক আগেই দেখেছিলেন।
=============================================
অনেক শব ব্যবচ্ছেদে...
রঙধনুর শিকড়ের কাছে নাকি থাকে সোনার মোহরভরা সোনার কলস? ঝড়বৃষ্টির পরে রঙধনুটির একটুখানি দেখা দিয়েই মিলিয়ে গেল, হায় সোনার কলস আর খোঁজা হলো না।
সেই সোনাই কি ছড়িয়ে গেলো মেঘে মেঘে? ঐ অস্তদিগন্ত ছেয়ে ছড়িয়ে গেলো আলোর আঁচলে আঁচলে?
যে তরণী দিনেরাতে সকালে সাঁঝে কেবল ভেসে চলে,তারই উপরে বসে আকুল হৃদয় কবি তার পরাণপ্রিয়কে বলেছিলো না," আছে কি সেথায় আলয় তোমার /মেঘচুম্বিত অস্তগিরির চরণমূলে?"
সে...
১.
বৈপরীত্যে ভরা মানুষের জীবন। হুমায়ুন আজাদের জীবনও তার ব্যতিক্রম ছিলো না। প্রশংসা করে লিখলেন শামসুর রাহমান : নিঃসঙ্গ শেরপা নামের বইটি, সেই শামসুর রাহমানের নামে এখানে ওখানে কুৎসা গেয়েছেন তিনি নিজে। মতামত প্রকাশে কিছুটা চমক সৃষ্টির ঝোঁকও তাঁর ছিলো বলে মনে হয়, যা তাঁর বুদ্ধিবৃত্তির সঙ্গে ঠিক খাপ খায় না।
আমাদের দেশে নির্ভয়ে সত্যউচ্চারণ করার মতো সাহসী বুদ্ধিজীবীরা ভয়াবহ রকম...১.
আমি আউলা ঝাউলা টাইপ লিরিক লেখি হঠাত হঠাত। সেইগুলি কবিতার মতো পড়ি একলা একাই। তেমন কাউরে দেইনা এখন আর। কখনো সখনো আমার বোনদের পইড়্যা শুনাই। খুব ঘনিষ্ট যারা গানবাজনা নিয়া আছে, তারা মাঝে মধ্যে লিরিক চায়। আমি নিজেরে ধন্য মনে করি। 'সুজন বুঝিয়া তোরা প্রেম করিস' এর মতো 'গায়ক বুঝিয়া তুই গান দিস' নীতি অবলম্বন করি।
কিন্তু এক সময় এই রকম কঞ্জুস ছিলাম না আমি। তখন কলেজে ঢুকছি সবে, চারিদিকে ব্যান...
একটু উলট পালট খেলি
একটু নদীর ঘ্রাণ নিয়ে ঘষে দেই ফসলের পলি কাদায়
আহ!
আনন্দ টানি বুক ভরে
ফু দিয়ে ছাড়ি বাশের চোঙ্গে
মাটির তিন কোনা উনুনে
ভাপ বড় ভাপ
ফুয়ে পোড়ে খড়.. চোখে জল
কাশি আসে
কেশে উঠে আধশোয়া কেউ
ভয় হঠাৎ..
কাশি সংক্রামক কি?
আনন্দের মতই?
কই?
তবে কেনো দেখা যায় পাজরের হাড়?
খায়নি?
কিন্তু হাড়িতে তো ধোঁয়া উঠে তখনো ..
তবে? ...
হায় তুমি দেখোনি বালক..
এভাবেই মেশে,
মিশে যায় কিছু কষ্ট,
গোগ্রাসে ...
আমাদের কথা ওরা কেউ বিশ্বাস করেনি। ওরা আপনার আক্রান্ত হওয়া নিয়ে নানা অশ্লীল গল্প ফেঁদেছে। জামাতী মন্ত্রীর দেয়া ইংগিতের গন্ধ শুঁকে ওরা কেচ্ছা ছাপিয়েছে নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনে। যখন বাংলাদেশ ক্ষোভে সোচ্চার, শিক্ষার্থীরা কফিন বানিয়ে প্রতিবাদ করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। তখন ওরা লেলিয়ে দিয়েছে মাস্তানবাহিনী আর ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের উপর বইয়ে দিয়েছে ঝড়। আমরা চিৎকার ক...
গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই একটা করে পোস্টার দেখি আর ভেতরে ভেতরে কুরকুর করতে থাকে, মনে হয়, নিজেও কিছু একটা বানাবো, কিন্তু মাথায় কিছু আসে না, তাই আর বানানো হয় নি এ পর্যন্ত কিছু। কিন্তু আজকের খেলার ফলাফল দেখে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না, লেগে পরলাম কাজে। প্রথমে ভেবেছিলাম বাংলায় বানাবো, কিন্তু ফটোশপে বাংলা লিখতে না পারায় সে কাজে ইস্তফা দিয়ে ইংরেজীতেই লেগে পড়লাম। আশা করি আমার মত ভু...
সঠিক বানান কোনটি? ধুসর নাকি ধূসর, কিংবা গোধুলী নাকি গোধূলী?
আবার বলা হয় – নামের বানানে ভুল নেই।
ভুল থাকুক আর না থাকুক, এটাও বলা হয় – নাম দিয়ে যায় চেনা, নামেই পরিচয়।
বাংলা ব্লগ জগতে তেমনি একটি নাম ধুসর গোধুলী।
বিরামহীন কমেন্ট, হাসি মজায় ভরপুর, ক্লাসিক শালী শিকারী এই ধুসর গোধুলীকে নিয়েই বোধ হয় বাংলা ব্লগে সবচে’ বেশী ফ্যান্টাসী লেখা হয়েছে।
নিকের পেছনের মানুষটির বিরুদ্ধে আমার অভিযো...
জানি কামটা ঠিক্কর্লাম না । কিন্তু না করেও পার্লাম্না!
কারণ প্রিয় মানুষদের নিয়ে ভাবতে হয় অনেক সময় নিয়ে, রয়েসয়ে। প্রিয় মানুষদের নিয়ে লিখতে গেলেও তেমনটিই হবার কথা।
যখন লিখছি বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী তার জন্মদিনের প্রায় সোয়া একঘন্টা পার হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো কোন পোস্ট আসেনি তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে। ব্যাপারটা সহ্য করতে পারলামনা! তাই তাড়াহুড়ায় এই ব্লগ লেখা।
যার কথা বলছি তাকে নিয়ে ন...