Archive - মে 2011

May 26th

আফ্রিকার প্যারিস- আবিদজান।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আফ্রিকার প্যারিস- আবিদজান
- সুমাদ্রি শেখর


যেখানে সেবাই স্বাস্থ্য কর্মীদের লক্ষ্য!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাস্পাতাল থেকে এসে এক কাপ চা নিয়ে সচলায়তন এ বসেই দেখি ‘স্বাস্থ্যই সকল ব্যাবসার মুল’। ধন্যবাদ রেজোয়ান কে এই পোস্টের জন্য। আমার হাটুর অপারেশান(নী রিপলেস্মন্ট) নয় তারিখে, আজ ছিল প্রি-অপারেশান এপোয়েনমেন্ট। আগেই হাস্পাতাল থেকে জানিয়েছিল এটা অনেক লম্বা সময়ের ব্যাপার। আমার স্বামি ছুটি নিয়েছেন। সকাল নয়টায় আমরা হাস্পাতালে পৌছে অপেক্ষায় রইলাম।


১৯৭১

মেহবুবা জুবায়ের এর ছবি
লিখেছেন মেহবুবা জুবায়ের [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব > দ্বিতীয় পর্ব > তৃতীয় পর্ব > চতুর্থ পর্ব

সবুজ মামার বাসায় কিছুই ছিলো না। এমনকি ঠিক মতো প্লেট-গ্লাস, হাঁড়ি-পাতিল, বিছানা-পত্র কিচ্ছু না। শুধু একটা বিরাট ফিলিপসের ধূসর রঙের রেডিও আর একটা বড় পাতিল ছিলো। সেটাতে করে পাড়ার মুদি দোকান থেকে চাল-ডাল কিনে এনে শুধু খিচুরি রান্না করে খেতাম আমরা। প্লেট-গ্লাস বেশী ছিলো না বলে পালা করে খাওয়া হতো। পাড়ার মুদি দোকানটা তখন পর্যন্ত ছিলো বাঙালির। দোকানটা সামনের দিকে বন্ধ, কিন্তু পেছনের একপাশে একটু খোলা ছিলো। ওদিক দিয়েই পাড়ার লোকে কেনাকাটা করতো। তেমন ভালো কিছু ছিলো না সেখানে। মনে হয়, পান-বিড়ির দোকানের মতো ছিলো সেটা। সিগারেটের মধ্যে স্টার, বগা, উইল্স আর সবচেয়ে বেশী ছিলো বিড়ি।


সবুজ পাহাড় ও বন্ধুরা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(ছবি ও লেখা দুটোই অত্যন্ত দুর্বল, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করলাম।)

পরীক্ষা শেষ হল কিছুক্ষণ আগে, ২-৩ ঘণ্টা, তখন বিকেল ফিরছে। রাজ্যের ক্লান্তি কাবু করে ফেলেছে, হঠাৎ মুঠোফনে আর.বি.'র নাম ভেসে উঠল, আমরা বন্ধুমহল আর.বি. ডাকি, (এই নামের পশ্চাতেহাস অজ্ঞাতই থাক আজ!)। ও বললো চলে আসতে, টিকেট কাটতে যেতে হবে, আমি তখন বিস্ময়ঘোরে! জানা ছিল আমরা কোথাও গেলে এমনই হুঁট করে যাই।...


নিলম্বিত গণিতক। পর্ব-১।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব-১

নিজাম সাহেব একজন নির্ভেজাল সুখী মানুষ। তার সুখের মূল কারণ তার স্ত্রী আলেয়া বেগম।
নিজাম সাহেব ছেলে বেলাতেই বাবা-মাকে হারিয়েছেন। এক দূর সম্পর্কের মামার বাড়ীতে মানুষ। মামার সামর্থ্য বেশী ছিলনা, কিন্তু তবুও তিনি নিজাম সাহেবকে কলেজ অবধি পড়িয়েছিলেন। আলেয়ার সাথে বিয়ের প্রস্তাবটিও মামাই নিয়ে আসেন।


দেশবিদেশের উপকথা-কুমুশের গল্প(নেটিভ আমেরিকান)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ৭:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটা মোডকদের গল্প। মোডকরা হলো নেটিভ আমেরিকান জনজাতি, থাকতো ক্যালিফোর্নিয়া আর ওরিগনের সংযোগস্থলের বনপাহাড়ের মধ্যে। এদের সৃষ্টি বিষয়ক উপকথায় আছে পৃথিবীতে মানুষ কীভাবে এলো সেই কাহিনি।


টিশ্‌কুল

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাঁকা শিঙওলা, ভূষভূষে কালো রঙের বিরাট এক মোষের পাশে বসে আমার স্কুলের প্রথম দিনটা শুরু হয়েছিল । এখনকার বাচ্চারা কি সুন্দর কার্টুন আঁকা ব্যাগ, বারবি পানির বোতল নিয়ে টুক টুক করে ঝাঁ চকচকে স্কুলে পড়তে যায় । আমাদের সময়ে এত কিছু ছিলনা । বাবার ছিল বদলির চাকরি, তাতে আবার ওপরঅলাদের তৈল সিঞ্চনে অপারগ । অবধারিত ভাবেই কিছুদিন পর পর ট্রাকের পেছনে মাল সামান নিয়ে এ শহর ও শহর করতাম আমরা । সেবার গেলাম পলাশ


May 25th

অণুঃআতঙ্ক - ২

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৫/০৫/২০১১ - ৭:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

কাজের কথা

“টের পাচ্ছ ?” দান্তে জিজ্ঞেস করে।

কিছুক্ষনের জন্য একদম স্থির হয়ে গেল ক্লোয়ে। তারপর বলল, “হ্যাঁ। আসছে বটে।”


দেশবিদেশের উপকথা- উলগান ও এরলিখ (সাইবেরিয়া)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২৫/০৫/২০১১ - ৩:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই উপকথা সাইবেরিয়ার। সৃষ্টি বিষয়ক উপকথা। কীভাবে সৃষ্টি হলো পৃথিবীর জমি, গাছপালা, পশুপাখি ও মানুষ। আমাদের উপকথার কারণসলিলে নিমজ্জিত জগতের গল্পের সাথে কিছু কিছু মিল আছে। মানুষ সৃষ্টির গল্পের সাথে মিল আছে বাইবেলের আদিপুস্তকের গল্পের।

সে বহুকাল আগের কথা। তখন সবকিছু জলে ঢাকা, কোনো ডাঙা জমি নেই কোথাও, গাছপালা পশুপাখি কিচ্ছুটি নেই। এমনকি জলেও কোনো জীব নেই।


স্বাস্থ্যই সকল ব্যবসার মূল

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বুধ, ২৫/০৫/২০১১ - ২:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকায় সচলায়তনের প্রাণভোমরা নজরুল দম্পতির সৌজন্যেই বেশীর ভাগ সচলাড্ডা হয়। এই প্রথা ভাঙ্গতেই সিদ্ধান্ত নিলাম ৯ই মে আমার বাসায় একটি ছোটখাট আড্ডা জমাব সচলদের নিয়ে। সব প্রস্তুতি শেষ করতে করতে পারিবারিক এক অসুস্থতা বাগড়া বসাল। আমার শাশুড়ি সপ্তাহ দুই ধরে খাবারে রুচি হচ্ছিল না বলে খুব দুর্বল হয়ে পড়ায় বিভিন্ন ডাক্তার দেখানোর পর শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হল যে ওনাকে স্কয়্যার হাসপাতালে এক পাকস্থলীর চিকিৎসকের তত্বাবধানে ভর্তি করা হবে। সেই মোতাবেক ৮ই মে সকালে তাকে ভর্তি করানোর জন্যে উদ্যোগ নিলে বলা হল বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে সিটের জন্যে। সেদিন সকালে ভর্তি হলে হয়ত গল্পটি অন্যরকম হত।

কিন্তু বিধাতা আমাদের জন্যে অনেক অভিজ্ঞতা জমা করে রেখেছিলেন।