Archive - 2011

July 13th

কী করে একটি অসাধু মিথ্যা মহৎ সত্য হয়ে ওঠে

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৩/০৭/২০১১ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবীর গত ২৫ বৈশাখ এনটিভিতে অভিযোগ করে বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। নূরুল কবীর বাংলাদেশের অকুতোভয় সাংবাদিক কাম সম্পাদক। সুতরাং তিনি যখন কোনো তথ্য বলেন—দায় দায়িত্ব নিয়েই বলেন। খোঁজ খবর নিয়েই বলেন। রামাশ্যামাযদুমধুদের মত যা মুখে এলো তা বলবেন একজন সম্পাদক এটা মানতে কষ্ট হয়। কিন্তু তিনি এই তথ্যটি কোথায় পেয়েছেন—সে বিষয়ে মুখ খোলেননি। কিন্তু তথ্যটি রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে। রবীন্দ্রনাথ কোনো এলেবেলে লোক নন। তাঁর ১৫০ তম জন্মবার্ষিকী চলছে। তিনি উনসত্তর বছর আগে মারা গেছেন। তাঁর আত্মপক্ষ সমর্থন করার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু তাঁর জীবনের সকল তথ্যই সংরক্ষিত আছে। খুঁজলে পাওয়া যায়।


সিরাজনগর বৃত্তান্ত-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৩/০৭/২০১১ - ১:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সিরাজনগর বৃত্তান্ত-১


[i]এম আব্দুল্লাহ
[justify]সিরাজ অর্থ হচ্ছে প্রদীপ অথবা আলো। কোন কোন সময় সূর্যকে বুঝাতে সিরাজ শব্দটি ব্যবহৃত হয়। সিরাজনগর চা বাগানে গিয়ে আমার মনে হয়েছে বাগানটির নামতো "সূর্যনগর"ও হতে পারত। সূর্যের আলোকে আলোকিত চা-বাগান দেখে আমার তাই মনে হয়েছে।


প্রভুর প্রস্থান......

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: বুধ, ১৩/০৭/২০১১ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এইমাত্র খবর পেলাম সচলবন্ধু সুজন চৌধুরী এবং সুমন চৌধুরীর বাবা, আমাদের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় খালেদ চৌধুরী (যিনি প্রভু নামে বিখ্যাত) মৃত্যুবরণ করেছেন! তাঁর সঙ্গে কতো স্মৃতি কতো কথা!! এই কানাডা থেকেও কতো কথা যে বলেছি টেলিফোনে! প্রভু, আপনার এই প্রস্থান আমাকে শোকার্ত করেছে। প্রভু শান্তি শান্তি......


মরা কুকুরকে কেউ লাথি মারে না

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯২৯ সালে এমন একটা ব্যাপার ঘটে ফলে সমগ্র আমেরিকার শিক্ষাবিদ মহলে বেশ একটা আলোড়ন ঘটে যায়। সকল শিক্ষাবিদগণ ব্যাপারটা দেখার জন্য ছুটে যান শিকাগোতে। কয়েক বছর আগে রবার্ট হ্যারিচসন নামে এক তরুণ ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেড়িয়েছিলেন। এই সময় তিনি ওয়েটার, কাঠুরে, কাপড়ের ফেরিওয়ালা হিসেবেই জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর মাত্র আট বছর পরে, তাঁকে-ই আমেরিকার চতুর্থ অর্থশালী বিশ্ববিদ্যালয়


নাইটিংগেলের প্রতি / মূল: অৌড টু এ নাইটিংগেল - জন কীট্স

সুমন তুরহান এর ছবি
লিখেছেন সুমন তুরহান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৯:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জন কীটস-এর ‘Ode to a Nightingale’ বা ‘নাইটিংগেলের প্রতি’ কবিতাটি ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবিতা। প্রবল ইন্দ্রিয়কাতর ও রূপভারাতুর এই কবিতাটির মুখোমুখি হয়েছিলাম ২০০১ সালের মাঝামাঝি, তখন আমি শৈলশহর শিলং-এ; ‘অৌড টু এ নাইটিংগেল’ ছিলো উচ্চ-মাধ্যমিকের ইংরেজি ক্লাসে পাঠ্য। কবিতাটি সাথে আমার অনেক বিনিদ্র রাত কেটেছে।


July 12th

তেতো

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১০:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পেপার খুলতেই এতোগুলো বাচ্চার মৃত্যুর সংবাদ। মনটা কিছুক্ষণের জন্য বিষিয়ে যায়। প্রথম পাতায় একটু নিচে ছাত্রলীগের নতুন সভাপতি হিসেবে জনৈক সোহাগের নাম দেখি। কেন জানি বুয়েটের শহীদুল্লা ভাইয়ের কথা মনে পড়ে। কার কাছে যেন শুনেছি, মানসিকভাবে অসুস্থ শহীদুল্লা ভাই টুঙ্গিপাড়ায় মাজার পাহারা দেন। এতো বাচ্চার মৃত্যু হরতালের খবরকে দ্বিতীয় পাতায় নিয়ে গেছে। কাল রাতে টিভিতে এক হুজুরের ফ্লাইং কিক দেখলাম। একেবা


নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৯:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শৈশবে অঙ্কন বিষয়ে আমাকে প্রথম যেদিন গ্রামের ছবি আঁকতে দেয়া হল, আমি হাজির হলাম আমার বড় বোনের কাছে। আপু তখন ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিচ্ছেন, ব্যাবহারিক খাতায় বেশ কিছু কারিশমা দেখিয়ে আমাদের তাক লাগিয়ে দিয়েছেন! আপু প্রথমে যেটা আঁকালেন সেটা একটা কুঁড়ে ঘর, তার উপরে কলা গাছের পাতা এসে পড়েছে, পাশে একটা খড়ের গাদা! এরপরে সেটা নকল করার জন্য আমি উঠেপড়ে লাগলাম!


তোমরা জানতেনা চ্যাম্পিয়নরা এখানে বেঁচে থাকতে পারেনা!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৯:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আমি সচলে নজরুল ইসলাম, ইসকান্দর বরকন্দাজ এর পোষ্টে কমেন্ট করি তবু আমার মাথার ভেতরে কোন এক যন্ত্রনা হতে থাকে, গত বেশ কটি দিন ধরে চরম বিক্ষুদ্ধ, ঘুম হয়না, এরই মাঝে এতগুলি শিশুর মৃত্যুর খবর শুনে আমার প্রেশার আরো বাড়তে থাকে, এনজিওলকে কোন কাজ হয়না। আমি ফেসবুকে ঢুকি, আমার ক্ষুব্ধতা, বিরক্তি প্রকাশ করার জন্য প্রোফাইল স্ট্যাটাস দিতে যেয়ে একটা কবিতা লিখে ফেলি, কিন্তু আমার যন্ত্রনা কমেনা।


সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৩:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত দেরিতে পরের পর্ব দেয়ার জন্য এবং কাঠখোট্টা অনুবাদের জন্য।

প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১

আগের পর্ব হতে: যদি গবেষকদের ধারনা অনুযায়ী মেল্ট ধীরে ধীরে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনুবীক্ষণীক ছিদ্র দিয়ে উপরে উঠে আসে তাহলে সব মেল্টের রাসায়নিক গঠন হওয়া উচিত স্বল্পগভীরতায় (১০ কি.মি. অথবা তার কম গভীরতা) মেল্টের মত। কিন্তু বেশিরভাগ সংগ্রহকৃত নমুনার উৎস আসলে প্রায় ৪৫ কি.মি. কিংবা তারও গভীরে এবং তারা এতটা পথ তাদের চলার পথে কোন অর্থোপাইরক্সিন দ্রবীভূত না করেই সমুদ্রবক্ষে উঠে এসেছে। কিন্তু কিভাবে??