Archive - সেপ 22, 2014

(দৈনিক বাংলা, জানুয়ারী ২, ১৯৭২) 'বিচ্ছুদের' নেপথ্য কাহিনী - পরিকল্পনা ছিল তিনটা রিকশাই একসাথে পাওয়ার স্টেশনের সামনে যাবে না

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০১৪ - ৯:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।

আগের পর্ব: উলান পাওয়ার স্টেশন অপারেশন

পরের পর্ব: বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুলিশটি হাত উপরে তুলে বলল,-"লেকিন হিঁয়া মে তো কারফিউ


ইউরোপে অবাকযাত্রা: পটভূমি

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০১৪ - ৪:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মে মাস। ব্যক্তিগত, সামাজিক, পেশাগত অন্তর্দ্বন্দ্বের অথৈ সময় চলছে। কোনো এক সকালে হঠাৎ এসএমএস- "তোর ইমেইল আইডি দে। এক্ষুনি।"

দিলাম। দিয়ে বসে থেকে কিছুক্ষণ পর জিজ্ঞেস করলাম- "তারপর?"

জানলাম জার্মান দূতাবাস থেকে ব্লগার খোঁজা হচ্ছে। তারা কিছু নাম চেয়েছে। বন্ধুটি আমার নাম সেখানে মনোনয়নের জন্য দিয়েছে।
কেন? কীসের জন্য?


আশ্চর্য বটবৃক্ষের খোঁজে

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০১৪ - ৩:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমাকে অবাক করে দিয়ে মোস্তাফিজুর ঝুরি ধরে ঝুলে পড়ল বাঁদরের মতো । তারপর টারজানের মতো তর তর করে উঠে গেল ঝুরি বেয়ে প্রায় ৬০ ফুট উচুঁতে।তখনই খেয়াল করলাম, এটাই সবচেয়ে লম্বা ঝুরি। মাটি ছুঁতে খুব দেরি নেই এটার।


নিত্যগল্প ১,২,৩

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি
লিখেছেন ইয়াসির আরাফাত [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০১৪ - ৩:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জুতোটা খুব পছন্দ হয়ে গেছে। দাম চাচ্ছে তেত্রিশশো টাকা, এক দর। আমার বাজেট তিন। মিনিমিন করে বললাম, ভাই আঠাশশো রাখেন। দোকানী একরাশ বিরক্তি নিয়ে আমার দিকে তাকালো। উঁচুগলায় বলল, ‘ভাই এক দর লেখাটা দেখেন নাই? পুষাইলে নেন, না পুষাইলে আরেকখানে যান, আমার অন্য কাষ্টমার বইসা আছে’।


হাবিব মনসুরের চিঠি - প্রথম পর্ব

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০১৪ - ১০:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বোম্বাই, ১৬০৭। ইংরেজ সওদাগর র‍্যালফ অ্যান্ডারসনের বাসভবন।

অ্যান্ডারসনের হিন্দুস্তানি বাবুর্চি আদম বেগ আজ দম-পোখত বলে এক ডিশ রেঁধেছে। ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অফিসার ক্যাপ্টেন ব্রুকস সেই সকালে মর্নিং ওয়াকে যাবার সময় খেয়াল করেছিলেন পাকশালায় আদম বেগ তার দুই সহকারীকে নিয়ে মহা ব্যস্ত হয়ে কীসব কাটাকাটি করছে। এইসব নেটিভগুলো ঘুমায় দশঘন্টা আর রান্না করতে তাদের আরো দশঘন্টা। তারপরে বাকি চারঘন্টা খায় আর পান চাবায়। অলস জাত আর কাকে বলে!


ফেব্রুয়ারিবিকেল ও মার্চসন্ধে উপাখ্যান

সৈয়দ আফসার এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আফসার (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০১৪ - ৫:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এসব বললে তুমিও কুলকুলে হাসো, বলো না-হেসে
পারি না; তোমার মত কুলকুলিয়ে হাসে লাউপাতা,
কচুপাতা, সর্ষেদানা। লাউ-কুমড়ার পাশে অসহায়
আলু-পটল, সুপারি সহ পানপাতা
তারচে’ ভালো ছিল বালু-সিমেন্টের পাশাপাশি বাজুক
কম্পন, দেহসমর্পণ, দু’দণ্ড কথা বলার প্রেরণা
দূর্বল সম্পর্কের ভেতর জেগে থাকা অকৃতজ্ঞ হাতের
দু-একটি ছাপে কতখানি ছিটাবে জল ইচ্ছাগুলি চেপে?


কেন যামিনী না যেতে জাগালে না, বেলা হল মরি লাজে (প্রথম পর্ব)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০১৪ - ১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ নিন্দুকেরা খালি হরতালে ভাঙচুরের আর মনির পুড়ানো’র ছিদ্রান্বেষণ করে। হরতাল জিনিসটা আসলে খারাপ না। বইটা কেনা হয়েছে ৯ তারিখে, হাতে পেয়েছি ১২ তারিখে, পড়ে ফেলেছি ১৫ তারিখে অথচ কাজের চাপে (নাকি আলসেমি’র?) বহুদিন ধরেই এই পোস্ট লিখি লিখি করেও লিখে ফেলার সময় পাচ্ছিলাম না।

হরতালের সুবাদে পেয়ে গেলাম যখন কি আর করা। ‘হেইল হিটলার’ বলে কী-বোর্ডে ঝাঁপিয়ে পড়লুম। আপনারাও ‘হাত মে বিড়ি, মুখ মে পান/লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান’ বলে পড়ে ফেলুন। আজ সময় না পেলে কালকেও হরতাল আছে, তখনও ‘জয় পাকিস্তান’ বলে পড়ে ফেলতে পারবেন। মেহেরজানের গুণমুগ্ধ পাঠিকারা পাশে একটা ‘ম্যারী মি, আফ্রিদি’ প্ল্যাকার্ড রাখতে পারেন। কোনটাই পছন্দ না হলে একবাটি মুড়ি নেন। তারপর? তারপর আবার কি? মুড়ি খান! ]