ভূমিকা: আবার অনেক দিন পর আলসেমিকে পরাজিত করে লেখার জন্য বসলাম। শিরোনাম সম্পর্কে আগে বলে নেই, দুবাই ভ্রমণের ছবি নিয়ে এটা প্রথম লেখা, কিন্তু ছবি বিষয়ক পোস্ট হিসেবে তিন নম্বর। আগের দুইটা দেখতে চাইলে চিপি দেন ছবি ব্লগ-১ অথবা ছবি ব্লগ-২।
দেখছিলাম Battle of Algiers। ১৯৬৬ সালের এই ছবিটা কেউ কেউ দেখেছেন হয়তো। ছবিটার সাথে আমাদের উপনিবেশ আমলের বেশ কিছু মিল আছে। কিন্তু ছবিটা দেখে আমার মাথায় একটা বাক্য খেলছিল - 'ব্যাট্ল্ অব বাংলাদেশ'। না, এই নামে কোন ছবি বাংলাদেশে নেই। কিন্তু এরকম একটা ছবি দেখার স্বপ্ন দেখছি আমি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত এন্তার ছবি দেখেও আমার তৃপ্তি মেটেনি। আলজেরিয়ার ছবিটা সেই অতৃপ্তিটা আবারো জানান দিতে শুরু করেছে। হুমায়
'হ্যালো, শফিক!' মোবাইলের অন্যপ্রান্তে রাণুর উৎকণ্ঠিত কণ্ঠস্বর।
বিচলিত শফিক। 'কী হলো রাণু? কোনো সমস্যা?'
'নবীনকে...' কথা শেষ করতে পারে না রাণু। শফিক ওর দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ অনুভব করে।
'কী হলো রাণু? 'নবীনকে' কী? কী হয়েছে নবীনের?' উত্তেজনা ভর করে শফিকের কণ্ঠেও।
উত্তর পায় না শফিক। রাণু ফোঁপাতে শুরু করেছে। শফিক বোঝে একমাত্র সন্তান নীবনের বড় কোনো অঘটন হয়েছে।
-------------------
এক: সুদ
-------------------
-বাঙালির স্বভাব খুব খারাপ। কেউ উপরে উঠলেই সবাই তাকে ধরে নিচে নামাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে! যে দেশে গুনের কদর নাই, সেই দেশে গুণী জন্মায় না। এখন দেশে যা শুরু হয়েছে!
-ক্যান? হঠাত কইরা এই কথা কৈতাছেন কেন?
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
সপ্তদ্বীপ - বসুমতী
পুরাণ ঘেঁটে পাওয়া যায়, আদিতে পৃথিবী (আর্থ) সাতটি অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। এগুলো হলো (১) জম্বুদ্বীপ, (২) লাক্ষাদ্বীপ, (৩) শ্যামলীদ্বীপ, (৪) কুশদ্বীপ, (৫) ক্রৌঞ্চদ্বীপ, (৬) শ্বকদ্বীপ ও (৭) পুষ্করদ্বীপ।
এগুলি আবার সাতটি সাগর দ্বারা বেষ্টিত ছিল। সাগরগুলো আবার এক একটি এক এক ধরনের পদার্থ দ্বারা পরিপূর্ণ ছিল, যেমন লবনাক্ত জল, ইক্ষুরস, সুরা, ঘি, দধি, দুগ্ধ এবং জল।
রাজকীয় অ্যালবাট্রসদের (Southern Royal Albatross, Diomedea epomophora) ছানা লালন-পালনরত অবস্থায় দেখলে পাখিদের প্রজন্মের ব্যাপারটি স্পষ্ট বোঝা যায়, অর্থাৎ ছানা-তরুণ-বুড়ো পাখিটির বয়সের পার্থক্য খুব সহজেই চোখে পড়ে। সাধারণত ক্ষুদে পাখিদের ক্ষেত্রে ছানারা মা-বাবার চেয়ে ১-২ বছরের ছোট হতে পারে কিন্তু অ্যালবাট্রসদের মত দীর্ঘজীবী পাখিদের ক্ষেত্রে প্রজন্মের ব্যাপারটি স্পষ্ট।
আমি জন্ম নেয়ার পর থেকে বড় হওয়া পর্যন্ত হতে চেয়েছি অনেক কিছুই তবে ছোটবেলাতে সবচেয়ে বেশী যেটা মনে মনে হতে চেয়েছি তা হল সিন্ডারেলা। সেটা কি সিন্ডারেলার গুনে নাকি তার রাজপুত্রের রূপের গুনে সেটা এখন আর মনে নেই। সিন্ডারেলা হওয়ার জন্য আমি কি না করতাম !
বারান্দায় দাড়াতেই অলিভিয়ার চোখে চোখ পড়লো, একটু হাসি দিয়ে অন্যদিকে আমি তাকালাম। অলিভিয়া সুন্দর করে সিগারেট টানে,ফুসফুসে নিকোটিনের ধোয়াগুলো নিয়ে নাক-মুখ দিয়ে ছেড়ে দেয়,ওর এই শৈল্পিক সিগারেট টানার ভঙ্গি দেখে তখন মনেহয় সৃষ্টিকর্তা এই মেয়েটার জন্যই হয়তো সিগারেট নামক বস্তুটির উপাদান দিয়েছিল পৃথিবীতে!