ছিল রুমাল, হয়ে গেলো টকটকে একটা বেড়াল। এমনটা কি হয়না ? দিব্যি হয়। সুকুমারের বইতে যেমন, এই সচয়ালতনেও তেমনি কি আর কম হয়! এই যেমন, আমি। ছিলাম নেহাত খাই দাই ঘুমাই টাইপ ঘোরতর এক সংসারী, হটাত হয়ে গেলাম সচলায়তনের আশালতা।
আজ চৈত্রের সতেরোয় কোথাও কিচ্ছু পাল্টে যায়নি তবু দিনটা খুব অন্যরকম হয়ে গেলো। আজ নিজের করে একটা নাম পেলাম। এমনিতে চেনা পৃথিবীতেও আমার একটা নাম আছে অবশ্য। কিন্তু আজকাল নিজেই সেটা ভুলতে বসেছি। সচলবন্ধুদের সে নাম বললেও ব্যাবহার হতে দেখিনা। সচলের কাছে তাই আশালতাই থেকে গেলাম। খুব অদ্ভুত এক যাত্রার শেষ হল আজ। অথবা শুরু।
ধরেন আমার বাড়ি নাই
অথবা বাড়িতে আমি নাই
তাতে কার কী যায় আসে?
তার মানে দায়-স্বীকার করাটা দরকার?
ধরেন পঁচিশে মার্চ রাতে যদি শেখ মুজিব বাড়িতে না থাকতো?
অথবা হেমলকের পেয়ালায় লাথি মেরে সক্রেটিস চলে যেত বাড়ি?
অথবা জন্ম-বাড়িটা রক্ষা করবে বলে যারা যুদ্ধে গেলো, আর বাড়ি ফিরলো না
কোনদিন
অথবা জন্ম-বাড়িটা রক্ষা করতে না পেরে যারা ওপাড় পালিয়ে বাঁচলো
আর ফিরতে পারলো না কোনদিন
সচলায়তনের যুবরাজ মাঝেমধ্যে কর্মসূত্রে পার্বত্য চট্টগ্রামে আকাশপথে যাতায়াত করেন। কয়েকদিন আগে তিনি কিছু ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। একটা আইডিয়া আমার মাথায় কামড়াচ্ছিলো অনেকদিন ধরেই, যুবরাজের তোলা ছবিগুলো দেখে ভাবলাম, এ নিয়ে কিছু লিখি।
ছবিগুলো যুবরাজের অনুমতিক্রমে শেয়ার করছি আপনাদের সাথে।
[justify]কিছুদিন পূর্বে সংসদে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন,
“লোডশেডিংয়ের দরকারও আছে, মানুষ যাতে ভুলে না যায়, লোডশেডিং নামে কিছু একটা ছিল”
আপাত দৃষ্টিতে কথাটি হাস্যরসাত্মক হলেও গভীর পর্যবেক্ষণে দেখা যায় এটি কিন্তু মোটেও কোন লুলীয় বাণী নয়, বরং বাঙালি জীবনে লোডশেডিং যে কি বিশাল বিপ্লব নিয়ে এসেছে তা নিচের কারণগুলো না পড়লে সহজে অনুমেয় নয়!!
হঠাৎ করে বাজারে ইলিশ মাছের হাহাকার লেগে গেছে। একেবারে উধাও। দুয়েকটা যা দেখা যাচ্ছে তাকে জাটকা বৈ আর কিছুই বলতে পারছিনা। কিন্তু এই জাটকার দামটাই আকাশ ছুঁয়েছে ইতিমধ্যে। মধ্যবিত্তের ধরাছোঁয়ার অনেক বাইরে। কিছু কিছু বড় ‘ওয়ান স্টপ’ মলে এই জাটকাটিও নাই। কিন্তু আমার কেন জানি দৃঢ় বিশ্বাস, পহেলা বৈশাখের দুই একদিন আগে ঐ দোকানগুলোতে ঢু মারলে দেখা যাবে থরে থরে সাজানো বড় বড় ইলিশ। দোকানের অন্তপুরির কোন হিমঘরের
[justify] মঙ্গলবার টিফিন বিরতির পর বাংলা ক্লাস। আমি ক্লাস পালালাম।
নদী খনন বা ড্রেজিং হচ্ছে বছরের পর বছর ধরে প্রবাহের কারনে নদীর তলদেশে যে পলি জমা হয় তার অপসারন।বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্হান আর নদী অববাহিকার বৈশিষ্ট্যগত কারনে নদী খনন একটি অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ বিষয়।সেই সাথে নদী খননের সাথে অর্থনৈতিক বিষয়টিও ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। এই ধারাবাহিকের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে নদী খননের প্রয়োজনীয়তা, কয়েকটি চলমান নদী খনন প্রকল্প নিয়ে পর্যালোচনা এবং সেই সাথে
[justify]আগের পর্বঃ প্রথম পর্ব । দ্বিতীয় পর্ব । তৃতীয় পর্ব
'নারিকেল ভোজনে অহিত যদি হয়, তন্ডুলেতে উপশম জানিবে নিশ্চয়||
আম্রফলে দুগ্ধে ঘৃতে জামীরের রস| কদলীর ফলে ঘৃত পাচক সরস||'
"কাঁঠালে কদলী ফল, কদলীতে ঘৃত| ঘৃতপাকে জম্বুরস জীর্ণমতে ধৃত||
জামরস বিগুণে লবণ প্রতিফল| বিঘ্নকর লবণে তন্ডুলধৌত জল||"