তারেককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
চিন্তায় পড়ে গেছে তারেকের বন্ধু বণিক।
অনেকবার মোবাইল করেছে। দ্য ডায়াল নম্বর কারেন্টলি আনরিচেবল। সুরেলা কণ্ঠে যান্ত্রিক মেয়ে বলে গেছে ক্লান্তিহীন।
একটা এসেমেস দিয়েছে। ডেলিভারি রিপোর্ট এখনো পায়নি।
বণিক দুইবার তারেকের সিঙ্গেল ফ্ল্যাটে গেছে।
দরজায় স্টিকারে লেখা, দূরে গিয়া মর!
বণিক দূরে আর কই যাবে। আজিজে গেছে। ব্যাটা কবি। আজিজের আড্ডায় গাড্ড ...
ছবিগুলো জমে ছিলো অনেকদিন, আজ ভাবলাম কয়েকটা শেয়ার করি সচলায়তনে। ছবিগুলো জমে ছিলো অনেকদিন, আজ ভাবলাম কয়েকটা শেয়ার করি সচলায়তনে। ছবিগুলো জমে ছিলো অনেকদিন, আজ ভাবলাম কয়েকটা শেয়ার করি সচলায়তনে। ছবিগুলো জমে ছিলো অনেকদিন, আজ ভাবলাম কয়েকটা শেয়ার করি সচলায়তনে। ছবিগুলো জমে ছিলো অনেকদিন, আজ ভাবলাম কয়েকটা শেয়ার করি সচলায়তনে। ছবিগুলো জমে ছিলো অনেকদিন, আজ ভাবলাম কয়েকটা শেয়ার করি সচলায়তনে ...
১।
কবরস্থান একটু বেশী ছায়াময় হয়?
জরুরী নয়, তবু এরকম একটা জিজ্ঞাসায় আক্রান্ত হলো রাশেদ আনোয়ার, অক্টোবরের এক প্রায় শেষ হয়ে আসা বিকেলবেলা। মুলফটক দিয়ে বেশ ভিতরে এসে সে ঘুরে তাকাল। দেয়াল তখন অনেক দূরে, দেয়ালের বাইরের সড়ক তবু দৃশ্যমান। দৃশ্যমান সড়কের উপর নরোম রোদ, অথচ কবরস্থানে ছায়া ছায়া প্রায় অন্ধকার। সামিনার বলে দেয়া অনুযায়ী কবরটা এখানেই থাকার কথা। এইতো বড় একটা গাছ, গাছের পেছনে প ...
মালখুঢ় নৈজ্জার সাথে আমার দেখা হৈছিলো ২০০৮-এর শেষের দিকে ১ সন্ধ্যায় আজিজ মার্কেটে,তাও ১ঘন্টার জন্যে! ছিলেন অনেকেই, সবাই বাঘা বাঘা ব্লগার!তার মধ্যেই নজ্রুলিস্লাম-কে চোখে পড়ছিলো আলাদা করে, ২/৪টা কথাও হৈছিলো তার সাথে, দারুণ স্বপ্রতীভ ১টা পোলা!!
বাইরে এতো সুন্দর আবহাওয়া! এই বসন্তের শ্রেষ্ঠদিন আজ। মায়ের সাথে আঁচলকে পানির কাছে ছেড়ে আসলাম। ডুব-সাঁতার দিতে শিখুক মেয়েটা। সময় পাওয়া খুব কঠিন। এমন মূল্যবান সময় নষ্ট করে প্রায় আটশ পৃষ্ঠার বইটা পড়ে লেখকের প্রতি যে অশ্রদ্ধা এবং ক্ষোভ মনে জন্মেছে, তার কিছুটা আপনাদের সাথে ভাগ না করলে কমবে না।
সাধারণত বড় বই দেখলে ভয় পাই। পড়ার সাহস না থাকলেও এই বড় বইটা ঘরে দেখে মনে মনে খুশিই ছিলাম। ...
তাঁর সাথে আমার পরিচয় কোন এক ঘোরতর দাবদাহের দিনে। আজিজের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম, ঢুঁ মারার লোভটা বরাবরের মত সংবরণ করতে পারলামনা। দোকানে থরে থরে সাজিয়ে রাখা বইগুলোকে আলগোছে চেখে নিচ্ছিলাম। পকেটের অবস্থা তখন গড়ের মাঠপ্রায়, তাই চাখতেও হচ্ছিল রয়েসয়ে, পৃথুল বইগুলোর লোলুপ প্রলোভন এড়িয়ে ক্ষীণবপুগুলোর দিকে। হঠাৎ করেই হলুদ মলাটের একটি বইয়ের ওপর নজর আটকে গেল। বলে রাখা ভাল, খানিকটা অবাকই ...
মাগনা পেলে বাঙালী নাকি আলকাতরা-ও খায়।
তো এই বাঙালী সকলের মহামান্য প্রতিনিধি যারা, তাহারা প্রাডো কিংবা ল্যান্ড ক্রুজারও খাইবেন, ইহাতে আর নতুন কী?
ড: খোন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানী
অধ্যাপক ও চেয়ারপার্সন,
বায়োমেডিকেল ফিজিক্স এন্ড টেকনোলজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নিজস্ব প্রযুক্তি উন্নয়ন ছাড়া দেশের উন্নতি হবে না, আর এ কাজটি অন্যেরা এসে আমাদের জন্য করে দিতে পারবেনা, এ উপলব্ধি থেকে ১৯৭৮ সনে মাইক্রো-ইলেকট্রনিক্সে পিএইচডি শেষ করেই সরাসরি দেশে চলে আসি, বাইরে চাকুরীর ভাল সুযোগ থাকা সত্বেও।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞা ...
বহুদিন কিচ্ছু লেখিনা ... মাথার সব গোবর শ্যাষ, নয়া গোবরের চালান আনা লাগবো। কিন্তু হাত নিশপিশ করে - এমন একটা ভাব যে আমি বিশাল একজন লেখক, না লেখলে কি আর চলে? নিজেরে অনেক বুঝাইলাম - বাপধন, অফ যা ... কিন্তু ঐ যে, চোরায় না শোনে ধর্মের কিচ্ছা !!! তাই, যাও ছটাক খানেক গোবরের একটা ছুডো ইষ্টক আছিলো ঐটাই উগরায়া দিলাম। কারো কাছে 'ইয়াক থুইং' লাগলে ফুলের জলসায় বইসা আমি অন্যান্য কবিগো মতোন নীরবই থাকুম ...
আমি যখন ঘুমিয়ে পড়লাম- ভারমুক্ত আকাশের নিচে
স্থির বুকে গুঁজে থাকা ঠোঁট নিয়ে পাখিটা কি ভাবছিল
দিনের শেষ ছায়াটুকু? হলুদ খামে ভরা নদীর জলে
যেন কেবলই চিঠির মত ভেসে থাকা।
আমাকে পেয়ে গান ধরলো এক বৈষ্ণব, আমি বললাম
আমাকে মাফ করুন, আমাকে বিশ্রাম নিতে দিন
আমার শোকের শেষ সঞ্চয়টুকু পান করতে দিন
দয়া করে ফেরত পাঠাবেন না কোনো নাগরিক গারদে।
আমাকে পেয়ে ভীড় জমালো কয়েকটা স্মৃতির রাজহাঁস ...