এসএসসি পাস করার আগে থেকেই আমি জানি আমাকে ঢাকায় পড়তে যেতে হবে। এমন না যে, আমি ঢাকা সম্পর্কে অনেক জানি, বা একবার বেড়াতে গিয়ে ঢাকার প্রেমে পড়ে গেছি। মূল ব্যাপার হল আমার ভাইয়েরা, কাজিনেরা ঢাকায় পড়াশোনা করে, এখন আমি যদি না যাই, সেটা প্রেস্টিজ ইস্যু। আমার নিজের সম্পর্কে যতই উচু ধারণা থাকুক, আমার বাড়িতে সবাই ভয় পাচ্ছিল, যদি নটরডেম বা ঢাকা কলেজে চান্স না পাই, তাহলে তো স্থানীয় কলেজের ফর্ম কিনে রাখা দরকার। তো মান-সম্মান রক্ষার তাগিদেই হোক আর যে কারণেই হোক চান্স পেয়ে গেলাম নটরডেমে। তারপর নয়ন আর মৃদুল সায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনে গিয়ে আমাকে বিদায় দিয়ে আসল।
‘একটি জটিল আয়ুরেখা’ চিরকাল হাত খুলে দেখায়
হারিয়ে যাওয়া; না-যাওয়া; সেও এক চিন্তানুভবফুল
যেহেতু তুমিও আত্মকাহিনিতে লেগে আছো; বাদবাকি
স্বার্থরক্ষার ভয়ে জড়িয়ে রাখছো আঁকাদৃশ্য; অস্থিসার
চুপিচুপি ফিরিয়ে দাও স্মৃতি-সম্পর্ক, চিহ্ন ও সুতায়
প্রথম-প্রথম কোন কথা বললে, দ্বিতীয় কথার ভেতর
বদলে ফেলা যায়; শুধু কিঞ্চিৎ মিথ্যা বলার ফর্মূলা
-জানা দরকার
জানার ভেতর যে রহস্য, তা কোত্থেকে আসে? তাকে
কি খাবো? মনে পরাবো? না বুকে রেখে ঠোকরাবো?
কারণ— ধ্বংস হবার পূর্বে আমাদের হৃদপিণ্ডের
বিষফল কাটছে করাত, আলজিভও কাটছে দ্বিধা ও ধার
তোকে জড়িয়ে ধরার শখ যেন স্মৃতি, সেই ছোট্টবেলাকার
ভণিতা
আসেন, একটা খেলা খেলি। আমি একটা শব্দ বলব। আপনি সাথে সাথে একটা রঙের নাম বলবেন। যা মনে আসে তাই। এই খেলা কিছুক্ষণ খেললে মোটামুটি একটা প্যাটার্ণ পাওয়া যায়।
যেমন- গাছ বললে বেশীরভাগ মানুষ বলবে সবুজ।
এরকমই একবার খেলতে খেলতে এক বন্ধুকে বললাম “পর্নো”। ভাবলাম সে বলবে নীল। খুব বেশী এলেমদার হলে বলবে গোলাপী। আমাকে চমকে দিয়ে সে বলল সবুজ।
সেই রাতে এই পাপী বান্দা Green Porno লিখে Google এ দিল গুঁতা। ফলাফল যা পেল তা নিয়ে এই পোস্ট।
মূল কথা
বাংলাদেশে মিডিয়া রিসার্চ কতখানি হয় তা আমার জানা নেই। বেশী যে হয় না সেটা অবশ্য বলে দিতে হয়না। টিভি নাটক গুলোর দুর্দশা দেখলেই বোঝা যায়। বাস্তবতা হচ্ছে যেখানে টিভি চ্যানেলের ভিড়ে টেকা দায় সেখানে মিডিয়ার যোগান দিতেই হিমশিম খায় টিভি চ্যানেল গুলো। কন্টেন্টের কোয়ালিটি বিচার করবে কোন সাহসে?
[justify]
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যখন পৃথিবীর দেশে দেশে সমাজতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী গনতান্ত্রিক আন্দোলনের ঢেউ জাগছে তখন বাড়ীর পাশের দক্ষিন আমেরিকার রাষ্ট্রসমুহে নিজেদের কর্তৃত্ব বজায় ও স্বার্থ নিশ্চিত রাখতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অফ ডিফেন্স এর তদারকিতে গড়ে উঠে ‘স্কুল অফ দ্যা আমেরিকাস’। ১৯৮৪ সালে জর্জিয়ায় স্থানান্তরিত হওয়ার আগ পর্যন্ত এর অবস্থান ছিলো পানামায়।
আপডেট:
ফেইসবুক কানেক্ট ব্যবহার করলে ফেইসবুক খোলা থাকা অবস্থায় সচলায়তনে ঢুকলে দুজায়গা থেকেই লগ আউট হয়ে যাচ্ছিল। এই সমস্যার সমাধান হবার আগ পর্যন্ত ফেইসবুক কানেক্ট বন্ধ রাখা হল। ফেইসবুক কানেক্ট এবং তৎসংক্রান্ত সকল টেম্পোরারী একাউন্ট মুছে ফেলা হয়েছে। অনুগ্রহ করে মন্তব্যের ঘরে নাম, ইমেইল দিয়ে এবং পোস্টের জন্য অতিথি লেখক একাউন্টটি ব্যবহার করুন।
======================================
আপডেট:
অতিথি লেখকের অ্যাকাউন্ট সক্রিয় করা হয়েছে। সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত।
======================================
প্রিয় সচল, অতিথি ও পাঠকবৃন্দ,
[justify]এই লেখাটি নগরায়ন বিষয়ক 'চল্লিশ বছরে বাংলাদেশের অর্জন ও পঞ্চাশ বছরের পরিকল্পনা' শীর্ষক থিমের উপর ভিত্তি করে গত ৩ জানুয়ারী ২০১১ তে দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত হয়েছে। সচলায়তনের নীতিমালা মেনে লেখাটিকে প্রথম পাতায় প্রকাশ করিনি তবে পরবর্তীতে তথ্যসুত্র হিসেবে কাজে লাগতে পারে বলে নিজস্ব ব্লগে রেখে দিলাম।
ড্যান্স কার্ড
[justify]
১. মা কিলপে, ককেনেস্ ও লস এঞ্জেলস্ শহরে আমাদেরকে নেরুদা পড়ে পড়ে শোনাতেন।
২. একটা বই: টোয়েন্টি লাভ পয়েমস্ অ্যান্ড আ সং অব ডিস্পেয়ার; সম্পাদকীয়- ইসোদা; বুয়েনস্ আয়ারস্, ১৯৬১। প্রচ্ছদে নেরুদার একটা ড্রয়িং আর নোট আকারে লেখা- এই সংস্করণে বইটির মিলিয়ন কপি ছাপা হচ্ছে। ১৯৬১ সালে নেরুদার বইয়ের কাটতি মিলিয়নের কোটায় ছিল কি? নাকি ঐ সময় পর্যন্ত নেরুদার লেখা সব বই মিলিয়ে মিলিয়নতম কপি? আমি একটু ভয় পেয়ে ভাবি দুটো সম্ভাবনাই বিরক্তিকর।
আপডেট
আপডেট প্রসেস এখন সম্পন্ন। ছোটখাট ফিচার গুলো শিঘ্রী এবং বড় ফিচার গুলো কিছু দিনের মধ্যে ঠিক করা হবে। সিরিয়াস কোনো সমস্যা থাকলে পুনরায় আগের ভার্সনে ফেরার কথা ভাবা যেতে পারে। যে কোনো লেখা এবং মন্তব্যের ব্যাকআপ রাখবেন। এই পোস্টের মন্তব্যে সমস্যা গুলো জানাতে পারেন।
আপনাদের সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক রাতের গল্প আছে ক্ষয়ে যাওয়া চটি ও পথের
সরকারি কোয়ার্টারে হলুদ বাড়ির জানালার নীল পর্দার কাছে;
সেই সকল গল্প নতুন পোশাকে
আমাকে আবার মুখের দিকে দেখায়
কিছুদিন নীরবতা ভালো
নৈঃশব্দ্যের পাঠশালায় মূর্তি হয়ে থাকুক অন্ধ অক্ষর
আর চুমুর দুপুর অষ্পষ্ট থাকুক মৌলিক আয়নায়!
চলন্ত ট্রেনের ক্রন্দনে ভুলে থাকা যাক
চটি ও পথের বৃত্তান্ত...
ধ্বংসের নগরে বেঁচে থাকুক কিছু কঠিন অনুভব
তুমুল বৃ ...