০৯ বেজে ৫৫ মিনিট। ডিনার করতে যাব এমন সময় ফোনের রিং বেজে উঠল। ফোনের ডিসপ্লে-তে মর্ম’র নাম টা দেখে কিছূক্ষনের জন্য মনটা কেমন বিশাদে ভরে গেল। সামনে ওর প্রডাক্ট লঞ্চ। লঞ্চ প্ল্যানটা ইতোমধ্যেই গোটা দশেক বার পরিবর্তন, পরিমার্জন করতে হয়েছে। আবার কোন চেঞ্জ না তো?
১.
মকবুল স্ক্রিন থেকে চোখ সরিয়ে পর্যবেক্ষণ ডেস্ক থেকে উঠে পড়লো। তার মাথা টিপটিপ করে ব্যথা করছে, শরীরের কোষগুলো একটু পর পর যেন বিড়বিড় করে বলছে, এক কাপ কফি খাওয়া দরকার।
নভোতরী "টিম্বাকটু" একটা ছোটো স্কাউটশিপ, সর্বোচ্চ চারজন নভোনাবিকের জন্যে তৈরি করা। কিন্তু মকবুলের মিশন সঙ্গীবিহীন। শুধু সঙ্গীবিহীনই নয়, ফেলে আসা পৃথিবীর সাথে যোগাযোগবিহীনও।
আরও তিন বছর তাকে কাটাতে হবে টিম্বাকটুতে।
এই গল্পটা যেহেতু একদম ফালতু, তাই এটাকে বেশি লম্বা করব না।
নিচের লেখাটি এভারেস্ট জয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০০৩এর মে মাসে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে প্রকাশিত হয়, অধম সামান্য অনুবাদের অপচেষ্টা চালিয়েছে বিধায় ক্ষমাপ্রার্থনীয়—
উর্দু সাহিত্যের শক্তিমান ছোটগল্পকার সাদাত হাসান মান্টোর জন্মশতবার্ষিকী চলে গেল ১১ই মে। এই ক্ষণজন্মা, মানুষের পক্ষে থাকা অমর গল্পকারের বেশ পরিচিত একটি গল্প তোবা টেক সিং। মূলত দেশ ভাগ নিয়ে রূপকধর্মী গল্প এটি। ইংরেজী থেকে অনুবাদ করার প্রচেষ্টা করা হল এখানে। মান্টোকে নিয়ে গুগলে বিস্তারিত অনেক কিছুই জানা যাবে, তাই ওদিকে আর গেলাম না।
তোবা টেক সিং
সাদাত হাসান মান্টো
হঠাৎ করেই আমাদের লাল কুররটা বদহজমে মরে গেল। কুকুরটা সবার এতো প্রিয় ছিল যে, সিদ্ধান্ত হলো- আবার কুকুর পুষলে সেটা লাল রংয়েরই হবে। তো আমি আর আমার ছোট ছোট সব চাচতো ভাইয়েরা শীতকালের অপেক্ষায় রইলাম- শীতকালে নেড়ি কুকুরগুলো বচ্চা দেয় কিনা।
এক.
আমার আল্লা নবীজির নাম...
সকলেঃ আমার আল্লা নবীজির নাম...
এভাবে আর চলেনা... এই জীবনের কোন মানে হয়? আকাশে বাতাসে চাপা অসন্তোষ। গড়িয়ে গড়িয়ে চলার চেয়ে গাছ হওয়াই যে ভাল ছিল। চাপা অসন্তোষ প্রাণী-গণরোষে পরিণত- চাপা থাকল না আর। প্রকৃতির কানে গিয়ে পৌঁছাল। গড়গড়া রেখে নড়েচড়ে বসলেন প্রকৃতি। তাঁর তলবে প্রতিনিধি আসল প্রাণীজগতের। প্রকৃতি সমস্যাটা চোখ বন্ধ করে শুনলেন, অনুধাবন করলেন এবং কথা দিলেন- অবশ্যই একটা গতি করে দিবেন তিনি।
ভূমিকা: আবার অনেক দিন পর আলসেমিকে পরাজিত করে লেখার জন্য বসলাম। শিরোনাম সম্পর্কে আগে বলে নেই, দুবাই ভ্রমণের ছবি নিয়ে এটা প্রথম লেখা, কিন্তু ছবি বিষয়ক পোস্ট হিসেবে তিন নম্বর। আগের দুইটা দেখতে চাইলে চিপি দেন ছবি ব্লগ-১ অথবা ছবি ব্লগ-২।
দেখছিলাম Battle of Algiers। ১৯৬৬ সালের এই ছবিটা কেউ কেউ দেখেছেন হয়তো। ছবিটার সাথে আমাদের উপনিবেশ আমলের বেশ কিছু মিল আছে। কিন্তু ছবিটা দেখে আমার মাথায় একটা বাক্য খেলছিল - 'ব্যাট্ল্ অব বাংলাদেশ'। না, এই নামে কোন ছবি বাংলাদেশে নেই। কিন্তু এরকম একটা ছবি দেখার স্বপ্ন দেখছি আমি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত এন্তার ছবি দেখেও আমার তৃপ্তি মেটেনি। আলজেরিয়ার ছবিটা সেই অতৃপ্তিটা আবারো জানান দিতে শুরু করেছে। হুমায়