প্রিয় পাঠক আজ মনখারাপের গল্প। দুখিনী ভারতবর্ষ যুগে যুগেই প্রাকৃতিক দুর্যোগের বলি, তার মধ্যে একটি দুর্ভিক্ষ। ভিক্ষার অভাব। এই অভাব আমাদের অনেকদিন ধরেই, বাংলার ঐশ্বর্যে চোখ ঝলমল করা বর্ণনা আমরা যে পাই বিভিন্ন ঐতিহাসিক গ্রন্থে তার মুদ্রার অপর পিঠের অন্ধকার নিয়ে লিখা আছে অল্পই। শায়েস্তা খাঁ এর টাকায় আট মণ চালের গল্পে উদ্বাহু হয়ে নৃত্য করার আগে যাচাই করে নেয়া জরুরী, কয়টা লোকের পকেটে টাকাটা ছিল। পর্যাপ্ত ফসলের অভাব নয় বরং ক্রয়ক্ষমতার অভাবকেই দুর্ভিক্ষের মূল কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন অমর্ত্য সেন।
(ডিসক্লেইমারঃ গত পর্বে লিখছিলাম ভিনদেশে আমার প্রতিবেশীদের ধারাবাহিক অত্যাচারের গল্প। অস্বস্তির সাথে জানাচ্ছি সেটা এ পর্বেও চলবে। বিরক্তবোধ করলে লেখাটি এড়িয়ে যেতে পারেন অথবা বিস্তারিত জানতে আগেরটি পড়ে আসতে পারেন)
রামছাগলই বলা যেত। কিন্তু মুসলমান হয়ে জন্মেছি বলে আটকে গেলাম। রাম নিষিদ্ধ বা হারাম শব্দগুলোর একটি। তাই রামছাগল না বলে বড় ছাগল ব্যাবহার করা উচিৎ। কে বলেছেন? জনৈক অনেক বড় ছাগল বলেছেন -
কম্পিটারের সামনে বসে একটা রিপোর্ট সম্পাদনা করছি, এমন সময় আমার মুঠোফোনটা বেজে উঠল। স্ক্রীনে চোখ রেখে দেখি, বন্ধু তারেকের কল-
'হ্যালো তারেক কেমন আছিস?'
'ভালো, তুই কেমন আছিস?'
'ভালো, তারপর...অনেক দিন পর হঠাৎ মনে পড়ল...'
'হ্যাঁ, একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস দেখাব তোকে। যদি সময় দিতে পারিস বিকেলে তোর অফিসে চলে আসি?'
'অবশ্যই, অবশ্যই। পাঁচটা থেকে ন’টা পর্যন্ত অফিসেই আছি। তুই যেকোন সময় চলে আয়।'
আজ ১৯শে মে । আজ থেকে প্রায় ৫১ বছর আগে এমনি একটা দিনে ভাষার জন্য রক্ত ঝরেছিল। সেই ভাষা আমার বাংলা ভাষা।
বাংলা ভাষার কথা আসলেই ৫২'র সেই রক্তিম পুষ্পাঞ্জলির কথা মনে পড়ে। কিন্তু এই ভাষার জন্যই যে আরেকটা বৃহৎ আন্দোলন হয়ে গিয়েছিল তার খবর কেউ রাখেনা। ইতিহাসের খাতাতেও এই আন্দোলন চিরকাল ব্রাত্য।
১
- হ্যালো আপা ?
- হ্যা শিপন বল।
- আপা ফারিয়া মামনির জন্য মেডিকেলের ভর্তির প্রশ্ন ম্যানেজ হয়ে গেছে।
- কোথায় ? কার কাছ থেকে।
- তুমি চিন্তা করো না আমার এক কলিগ আছে সেই সব করে দেবে শুধু তিন লাখ টাকা দিতে হবে। এডভান্স এক লাখ আর প্রশ্ন কনফার্ম হউয়ার পর বাকী টাকা।
"লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি"- মানব সভ্যতার ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম। যুগের পর যুগ ধরে অজস্র মানুষের মনে কৌতূহল ও বিস্ময় জাগানো এই মানুষটি আসলেই তুলনাহীন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতজ্ঞ, বৈজ্ঞানিক, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক এবং আরও অনেক অনেক দক্ষতার অধিকারী একজন বিস্ময়কর মানুষ, ইটালিয়ান রেনেসার অন্যতম পথিকৃত। তার অজস্র অমর চিত্রকর্মের মাঝে "মোনালিসা" পৃথিবী শ্রেষ্ঠ, ধারণা করা হয়, যেকোনো শ
- আপনি কি হাই-কমিশনার সাহেবের পিএ বলছেন? - টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করলাম আমি।
- হ্যাঁ, বলেন।
- আমার নাম সাইফ শহীদ। আমার বাবা, মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, হাই-কমিশনার সাহেবের শিক্ষক ছিলেন। উনার সাথে একটু কথা বলতে চাই।
আমাকে লাইনে থাকতে বলল পিএ।
একটু পরে বেশ ভারী গলার আওয়াজে টেলিফোনের অপর প্রান্ত থেকে প্রশ্ন এল - "স্যার কেমন আছেন?
বুঝলাম এটা হচ্ছে হাই-কমিশনার সমর সেনের গলা।
[img][ihttp://i.imgur.com/HQDeY.jpg[/img]
অন্ধকারে বসে আছি।
আলোটা চলে গেলো হঠাৎ করে। চারিদিক নির্জনতায় ডুবে গেছে। নির্জনতা ভাঙতে কানের কাছে মশা এর মাঝেই গুনগুণ শুরু করে দিয়েছে। অন্ধকার এলে তাদের বড্ড আনন্দ হয়। যদিও অন্ধকারে বসে থাকতে আমারও খুব একটা খারাপ লাগছে না। চারপাশের অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছি না, এই যা।
আজ ক্লাস করবো না। এই বিষয়ে বাচ্চাদের বাহানার অন্ত নেই। এতোদিন পর ক্লাস শুরু হলো, আজ পড়বো না। কাল থেকে তো ছুটি শুরু, আজকে নাহয় পড়া থাক। কারেন্ট চলে গেছে, গরম খুব, পড়বো না এখন। কি সুন্দর বৃষ্টি হচ্ছে, এর মধ্যে কি পড়া যায়?