Archive - জ্যান 2013 - ব্লগ

January 23rd

সাওনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০১/২০১৩ - ১০:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'সাওনা তে যাবে নাকি কাল?'
শনিবার সকালের 'ব্রাঞ্চ' খাচ্ছিলাম। তাকিয়ে দেখি হাসি হাসি মুখে মার্ক্কু দাড়িয়ে আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে মার্ক্কু-র সাথে আমার 'দ্বৈতাবাস' (দেশে থাকতে একবার এক দরখাস্তে 'দ্বৈতাবাস'-এর অনুমতি নিতে যেয়ে, 'দ্বৈতাবাস' এর জায়গায় 'সহবাস' লিখে ফেলেছিলাম, কি বিব্রতকর পরিস্থিতি!)। ফিনল্যান্ডে আমার এই বিশ্ববিদ্যালয়ে 'হোস্টেল' বলতে ছোট ছোট দুইতলা কাঠের বাড়ি। এক বাড়িতে চারটা করে এপার্টমেন্ট, প্রতি এপার্টমেন্টে দুইজন বাসিন্দা। আমার সাথে থাকে মার্ক্কু। তাগড়া জোয়ান ছেলে, স্থানীয়। যে কোনো 'আজাইরা' জিনিসে আমার অযাচিত আগ্রহ দেখেই বোধ করি প্রস্তাবটা দিল। তাছাড়া মার্ক্কুকে সেদিন নারকেল দুধ আর ডিমের সালুন করে খাওয়ানোর পর থেকে ছেলেটা আমাকে বেশ তোয়াজ করে চলছে।


January 22nd

বিচারহীনতার সমাপ্তির শুরু: প্রধান প্রসিকিউটর বনাম আবুল কালাম আযাদ (ওরফে বাচ্চু রাজাকার) মামলার রায়

ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম এর ছবি
লিখেছেন ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০১/২০১৩ - ৪:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (আইসিএসএফ) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ কর্তৃক জনাব আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে ঘোষিত সর্বপ্রথম রায়কে স্বাগত জানাচ্ছে। জনাব আযাদ জামায়াতে ইসলামীর একজন সাবেক নেতা, যিনি ১৯৭১ সালে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও গণহত্যা সংঘটনের দায়ে অভিযুক্ত হয়ে বিচারের মুখোমুখি হয়েছিলেন।


আয় বাচ্চু আয়........

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০১/২০১৩ - ১:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

.......বুড়ো এতক্ষণ আমায় দেখে নি, হঠাত্‍‌ আমার আওয়াজ শুনেই সে বন্‌বন্ করে আট দশ পাক ঘুরে আমার দিকে ফিরে দাঁড়াল।


জয় বাংলা, বাংলার জয়

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১০:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা কারো দানে পাওয়া নয়
দাম দিছি প্রাণ লক্ষ কোটি জানা আছে জগৎময়।।.....
-কথা ও সুর : আব্দুল লতিফ


January 21st

সূচনা

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১২:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছুক্ষণ আগেই ঘোষিত হলো বাচ্চু রাজাকারের মৃত্যুদণ্ড।

গত একচল্লিশ বছর ধরে যে তীব্র বোঝা আমরা জাতি হিসেবে বয়ে চলেছি, আজ তা খুব সামান্য হলেও লাঘব হলো। বাচ্চু রাজাকার পলাতক, তদুপরি আপীলে সুযোগ আছে- তবুও এ রায় নতুন দিনের সূচনা। যে অপরাধবোধ এই সুদীর্ঘ সময় আমাদের তাড়া করে বেড়িয়েছে, যে বিচার একসময় অসম্ভব বলেই বোধ হতো, আজ তা বাস্তব হলো।


ওবামার আগামী চার বছর

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১১:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কেমন হবে ওবামার আগামী চার বছর? কেন এই প্রশ্ন?


হাচল হওয়া এবং অসমাপ্ত বিড়াল কাহিনী...

সাবেকা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবেকা সুলতানা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ৯:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জহরতি কারবার

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ৭:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকার নবাব শায়েস্তা খাঁর সাথে যখন আরাকানের রাজার সঙ্গে যুদ্ধ চলছিল তখন আমি ঢাকা যাই। শায়েস্তা খাঁ ছিলেন অতি চতুর ব্যক্তি, আরাকান রাজার অফিসারদের কোথায় কাকে কত টাকা ঘুষ দিতে হবে তা ছিল তার নখদর্পনে। এছাড়া আরাকানরাজের অধীনে কাজ করা পর্তুগীজদেরও তিনি ভাগিয়ে আনেন।

১৪ জানুয়ারি আমি নবাবকে সেলাম জানাতে তার প্রাসাদে যাই। তার জন্য ভেট নিয়েছিলাম সোনালি জরির কাজ করা রেশমি কাপড় আর বহুমূল্য একটি পান্না। সন্ধ্যায় আমি ওলন্দাজদের কুঠিতে ফেরত যাই, তাদের সাথেই আমি থাকছিলাম ঢাকায়। সেখানে নবাব পাঠালেন বেদানা, দুইটি পারস্যের তরমুজ আর তিন রকম আপেল।

পাদটীকা

  • ১. ফরাসী পর্যটক ও জহরতওয়ালা জঁ ব্যাপ্তিস্ত তাভের্নিয়ে

ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি...০১০

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...


January 20th

কথাসূত্র ২

ফাহিম হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফাহিম হাসান (তারিখ: রবি, ২০/০১/২০১৩ - ৪:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গান শিখতে হলে নিয়মমাফিক রেওয়াজ করা বাধ্যতামূলক, ছবি আঁকতে গেলে প্রচুর খসড়া স্কেচ করা লাগে হাত পাকানোর জন্য। অথচ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে আমার ভাবটা এমন যে বেঢপ-বিশাল একটা ক্যামেরায় টিপি দিলেই ছবি উঠবে। কোন পূর্ব-প্রস্তুতি ছাড়া ভাল ছবি তোলা কঠিন, কারণ ফটোগ্রাফির কোন রুল অফ থাম্ব নাই। এই কথাটা টের পাই যখন কাউবয় স্টাইলে আমি ক্যামেরাটা ড্র করি, বিল্ট-ইন মিটারের উপর ভরসা করে শাটার টিপে মেমোরি কার্ড ছবিতে ছব