Archive

April 2nd, 2014

গল্প প্রচেষ্টা-২৫

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ০২/০৪/২০১৪ - ৩:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(গল্পে বর্ণিত প্রতিটি ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক। বাস্তবের কোন ঘটনা বা ব্যক্তির সাথে তার মিল অনিচ্ছাকৃত ও কাকতালীয় মাত্র।)


যে দেশে অধিকার শুধুই নষ্টদের

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বুধ, ০২/০৪/২০১৪ - ৫:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[আমি দেশপ্রেমিক নই, দেশ নিয়ে আশা-ভরসা কিছুই নেই, হতাশাবাদী মানুষ, এই লেখা আশাবাদী মানুষরা না পড়লেই ভাল। ব্লগ লেখার কোন ইচ্ছা ছিল না তারপরেও অযথা মনে হল কিছু কথা বলা থাক]


অতৃপ্ত জীবন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০২/০৪/২০১৪ - ১:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবুলের হাত এবং মাথা দুটোই সমগতিতে চলছে। বুঝতে পারছিনা এটা কি অভ্যাস বসত নিজের অজান্তেই হচ্ছে, নাকি এটাই স্বাভাবিক। হাত চলছে ডানে-বামে কিন্তু মাথা উপরে- নিচে। ব্যাডমিন্টন খেলায় যারা দর্শক সারিতে থাকেন তাঁরা নিজেরাও অনেক সময় বুঝতে পারেননা কর্কের মুভমেন্টের সাথে সাথে তাঁদের চোখ নয়, পুরো মাথাটাই ডানে বামে মুভ করে! এটাও সেরকম নাকি?


ফেসবুক এবং প্রোপাগান্ডা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০২/০৪/২০১৪ - ১২:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
রিমন ঘুম জড়ানো চোখে মোবাইল ফোনে সময় টা দেখে নিলো। ৭ টা ১৫ বাজে, আরো মিনিট পনেরো গড়িয়ে নেয়া যাবে। এই সুযোগে সে ফোন থেকেই ফেসবুকে ঢুকল। হোম পেজে এক গাদা নতুন পোষ্ট। সবগুলোর মূল বক্তব্য একই, সরকার কেন কোটি কোটি টাকা সরাসরি গরীব মানুষেকে না খাইয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার মত ফালতু কাজে ব্যয় করতে হবে? প্রায় প্রতিটি পোষ্টের সাথেই গরীব মানুষের কষ্ট করে জীবন যাপনের ছবি। রিমন ফেসবুক থেকে বেড়িয়ে এল। চোখ কচলে বাথরুমের দিকে গেল ফ্রেশ হবার জন্য।


দ্বিতীয় ইশ্বর!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৪/২০১৪ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইদানীং ঢাকা শহরে চলাফেরা করা শুধু সময়সাপেক্ষ ব্যাপার নয়, একটা ধৈর্য্যেরও বিষয় বটে। সন্ধ্যা সাতটার দিকে প্রায় একই জায়গায় আধা ঘন্টা ধরে বাসটি নিশ্চল দাঁড়িয়ে আছে, জানালার পাশে বসে উদাস দৃষ্টিতে বাইরে তাকিয়ে থাকা দিপুকে দেখে অবশ্য মনে হচ্ছিলো না হাসপাতালে পৌঁছাতে তার কোনো তাড়া আছে অথবা ক্রমশ ভিতরে ভিতরে অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। দেশের একটি বড় নামকরা হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কাজ করে সে। খুব বেশিদিন হয় নি নামের আগে ডাক্তার শব্দ বসিয়েছে। ইনফ্যাক্ট এক বছরের ইন্টার্ণশীপ শেষ করে এই রকম একটি বড় হাসপাতালে চাকরী পেয়ে যাবে, সেটা সহজে ভাবেওনি দিপু। এই অর্জনের পিছনে দিপুর জাঁদরেল বাবার, যিনি কিনা সরকারের একজন হাই অফিসিয়াল, ভুমিকা অবশ্য কম নয়!


বাংলাদেশ ক্রিকেটের স্থায়ী উন্নতির জন্য করণীয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৪/২০১৪ - ৬:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খেলোয়াড়দের জন্যঃ

১। সরকারি চাকুরীজীবিদের মতো দলের প্রত্যেক সদস্যের স্থান স্থায়ী করতে হবে। কোন অবস্থায় দল থেকে বাদ দেয়া যাবে না। প্রয়োজনে পেনশানের ব্যবস্থাও করতে হবে।
২। সবসময় দেশের বাইরে খেলতে দিতে হবে। কোন অবস্থায় দেশে খেলা হতে পারবে না।


April 1st

১০০ টাকার নোটটা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৪/২০১৪ - ৩:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিয়তির উপর আগ্রাসন চালালাম। খোদাতালা মাওলা কপালে যা রেখেছে রাখুক। আমার পেটে খিদে, পকেটে পয়সা নেই, উপোস থাকাই নিয়তি। দুম করে পড়ে গেলাম ফুটপাতে।


কত আনন্দ বেদনা মিলন বিরহ সঙ্কটে--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৪/২০১৪ - ১১:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে আমরা, মানে আমি আর মণি'দি, সচলায়তনের জন্যে একটা গান তৈরীর কথা ভাবছিলাম। মণি'দি আমার যাবতীয় সাঙ্গীতিক দুষ্কর্মের প্রধান সহযোগীদের একজন। আমি ছাঁইপাশ যাইই তৈরী করি না কেন, মণি'দি সেইটা মনোযোগ দিয়ে শোনেন। গম্ভীর মুখে মাথা নাড়তে নাড়তে বলেন, "দাদা, সুন্দর হইসে, ভাল হইসে,তবে--"......এই ভীষন ভালমানুষ দিদিটাকে আমি পছন্দ করি তার এই 'তবে'-টুকুর জন্যে। তিনি ভীষন ঠান্ডা মা


ব্লাসফেমির কাগজ

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: সোম, ৩১/০৩/২০১৪ - ৯:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপডেট: এই মাত্র ইস্টিশন ব্লগের এই লেখাটি পড়ে মনে হল আসলেই রাহী আর উল্লাসের বাবা-মা'র পরিচয় আর ঠিকানা প্রকাশ পেলে ওদের পরিবারের বাকি সদস্যদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে। ধর্মীয় অনুভূতি বলে কথা! তাই আমি সবগুলো ছবি থেকে বাবা-মা'র নাম আর ঠিকানা মুছে দিচ্ছি।