Archive - জুল 2011

July 28th

আইডেনটিটি ক্রাইসিস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৯:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকাল খুব বেশী মনে পড়ে সেই শিমুল তুলা গাছটার কথা। এখনও কি আছে সেই গাছটা? সেই ছোট্ট বেলায় তার সাথে হয়েছিল পরিচয়। টিলার গায়ে ঘেঁষে ঘেঁষে যখন ঘুড়ি ওড়াতাম কি বিস্ময় নিয়ে দেখে থাকতাম ওই বিশাল মহিরুহটার দিকে। এত প্রকান্ড হতে পারে একটা গাছ! ওর শেকড়গুলো এত উঁচু কেন? আচ্ছা ওই শেকড়ের ফাঁকে কি বড় বড় অজগরের বাসা?


কারাগারের মালি- ম্যান্ডেলার পদক্ষেপে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৯:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একজন মালির মূল দায়িত্ব গাছে রঙ-বেরঙের ফুল ফোটানো। সকল ঋতুতে, সব ধরনের আবহাওয়ায়- গ্রীষ্মের দাবদাহ, বর্ষার জলসমারোহ, শীতের কনকনে ঠাণ্ডা উপেক্ষা করে আপাত ঊষর মাটিতেও জীবনের ফল্গুধারা নিয়ে আসাতেই তার সার্থকতা, এর ব্যতিক্রম বিশ্বের কোন দেশে তো নেই-ই, এমনকি বন্দীশালা কারাগারেও নেই। তবে সাধারণত কারাগারের কোন বন্দীর কাঁধেই এই সুকঠিন দায়িত্ব অর্পিত হয়, লৌহকঠিন দেয়াল ঘেরা হলেও ছোট্ট গরাদের ফোকর থেকে


মেঘ জমেছে মেঘ জমেছে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৬:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেঘ জমেছে মেঘ জমেছে
----------------------প্রখর রোদ্দুর

মেঘ জমেছে মেঘ জমেছে
ইশান কোনের বায়
ঘন্টা ছুটির বাজবে কখন
ক্ষনযে বয়ে যায়

হাটতে পথে দু চার কদম
কুড়িয়ে ফুলের সাজি
খই মুড়ি আর গুড় মাখিয়ে
চড়ুই ভাতি আজই


‘আ ম্যাজিকাল জার্নি’ (১)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৬:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলা ভাষার কিছু শব্দ নিয়ে আমার অ্যালার্জি আছে। মেয়েছেলে শব্দটা শুনলেই রাগে গা জ্বালা করে। তেমনি গর্ভবতী শব্দটাও শ্রুতিকটু লাগে আমার। কিন্তু ‘অন্তঃস্বত্তা’ শব্দটা অসাধারণ। এমন স্বয়ংসম্পুর্ণ, অর্থবহ শব্দ কোনো ভাষাতেই খুব বেশি নেই। শব্দটা আটপৌরে ব্যবহারের জন্য একটু ভারী এটা এক মুশকিল।


July 27th

পুরো বছর ধরে ফোঁটাবো মমতাফুল

সৈয়দ আফসার এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আফসার (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৯:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধারণা থেকে বানিয়ে নিচ্ছো ব্যথা; ধন্দযত চিন্তা পোষাক
ব্যথার ভার শরীর থেকে মনে হয় আরো তিনহাত অধিক
এই ধরো, প্রতিদিন আমি হাঁটছি কেবল নিজ ছায়া মেপে
এই যে ওনারা, মানে আমার ছায়ারা কেন দ্বিধায় থাকেন?
সবই দেখি; কত ইচ্ছাই-না দূর থেকে তোতলান দৈনন্দিন

তাকিয়ে দেখো, ব্যবধান অপ্রত্যাশিত হলেও আমি ঝুলে আছি
একটু বেশি আশা করে ডুবুসন্ধ্যায় চিবুকে টেনে রাখছি আরো


প্রথম পাঠ আর কিছু অপ্রাসঙ্গিক প্রাসঙ্গিকতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৮:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ক্লাস করতে যাবো।কেমন যেন একটা মিশ্র অনুভূতি টের পাচ্ছিলাম ভেতরে ভেতরে।প্রথম বার স্কুলে যাওয়ার সেই অনুভূতিটা ফিরে ফিরে আসছিল।দশটায় ক্লাস।তখন শান্তিনগরে ফুপুর বাসায় থাকতাম।প্রথম ক্লাস করতে যাবো সেই খুশিতে একটা রিক্সা চড়ে রওনা দিলাম।কলাভবনের সামনে এসে দাড়াতেই বুকের ভেতর কেমন যেন করে উঠলো।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বো কখনো ভাবিনি,আজ সেখানে আমি ছাত্র হিসেবে উপস্থিত।কলাভবনের বিরাট


দেশবিদেশের রূপকথা – রাশিয়া

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৫:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে অনেক চাঁদ আগেকার কথা। রুশদেশের এক উপত্যকায় ছিল এক ছোট্ট গ্রাম। আর সেই গ্রামে ছিল এক ছোট্ট মেয়ে। সেথায় সবাই তাকে ডাকত কালিস্‌কি বলে। তিনকূলে কেউ ছিল না মেয়েটির, তবে তা নিয়ে গ্রামের কারোরই ভাবনা ছিল না – সূর্যের মত তেজী ছিল সে, আর ছিল ঝর্ণার মত উচ্ছ্বল। ওইটুকু বয়সে সে একাই নিজের চুল বাঁধতে পারত, জল আনতে পারত, রুটি গড়তে পারত।


শিল্পকর্ম

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৪:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফিনানশিয়াল টাইমস-এ মুড়নো একটা প্যাকেট বগলদাবা করে মুখে একটা কাতর ভাব ধরে সাশা স্মিরনভ, মায়ের সবেধন নীলমণি একমাত্র পুত্র, ডাঃ কশেলকভের চেম্বারে ঢুকে পড়ে।

ডাক্তার সাহেব আন্তরিকভাবে বলে ওঠেন, “আরে বাছা, এখন আছো কেমন? খবরাখবর সব ভালো তো?”


জগা খিচুড়ি - ০১

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জগা কিভাবে খিচুড়ি রান্না করেছিলো জানিনা কিন্তু আমি কিভাবে করেছিলাম সেটা অবশ্যই জানি। সেটা খেয়ে ওশিলভ্‌ হারামজাদার পেট নেমে গিয়েছিলো সেটাও জানি। কিন্তু সেটা যত না আমার খিচুড়ির গুনে তার চেয়ে অনেক বেশী ওর পেটের দোষে। তুর্কীই হোক আর তাজাক্‌ই হোক (ব্যটা এই দুটোর খিচুড়ি), এদের পেটে গরম মশলা পড়লেই পেট নেমে যায়।


আপডেটেড: ব্ল‌্যাক সোয়ান ইভেন্ট

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৭/২০১১ - ১০:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নাসিম তালেবের 'দ্য ব্ল‌্যাক সোয়ান' বইখান পড়ে আমার মনে হয়েছে, ব‌্যাটা যদি দু'লাইন পর পর অর্থনীতিবিদদের গালি না দিতো, আর নোবেল পুরষ্কারকে 'নো বেইল' পুরষ্কার না বলে বেড়াতো, পুরষ্কারখানা তার নিজের হলেও হতে পারতো! হাসি