নুরুল ইসলাম, ৪০, তাঁর স্ত্রী রাশিদা বেগম, ৩৫, পাঁচটি সন্তান সায়মা ১২, রেহানা ১০, তানিশা ৮, আবু ৪, আন্নি ২। রাশিদার বড় বোন আয়েশা ৪৫, আয়েশার স্বামী বশির ৫০, বশিরের বোন ফরিদা ৬০, ফরিদার ছেলে নাজিম ২০।
পড়তে বিরক্ত লাগছে এতগুলো নাম আর বয়স? লাগলেও আপনাকে দোষ দেবো না।
আপনি নিশ্চিন্তে অন্য জরুরী বা আকর্ষণীয় বিষয়ের দিকে চলে যেতে পারেন।
আগের পর্ব এখানে
গিহনকে নিয়ে সে ঝুড়ি নদীতে ভাসতে ভাসতে চললো, চললো আর চললো। তারপরে দিনের শেষে সন্ধ্যাবেলার রাঙা আকাশের নিচে সে ঝুড়ি এসে ঠেকলো পাড়ে।
বেশ উন্মুল হয়ে আছি
সিক্ত পলিমাটি কখন যে ধুলোকণা হয়ে গ্যাছে, কে জানে।
এইরূপ একটা বিবর্তন বুঝি সংগত ছিলো,
উনিশশো উননব্বই কুড়ে খায় গোড়া থেকে
ভবিষ্যতও নির্বাক, স্বপ্ন-হীন-ঠিকানা-বিহীন – ভবঘুরে,
সময় ভারী সর্বনাশী, তান্ডব ঝড়ে আলুথালু,
শুধু এক অজানা বিবমিষা বেড়ে ওঠে -
আর আমাদের বাগান, শেকড় থেকে কেবলই দূরে সরে যায়।
এক.
:"কীরে সজীব, ক্লাসে যাবি না।"
:"মামা, আকাশের রং দেখছোস, "পুরা আকাশ কালো, মেঘ কালো"-অবস্থা। ঝুম বৃষ্টি নামবো। লহ্ বৃষ্টিতে ভিজি।
:" আর ক্লাস করবো কে?
: "ধুর ব্যাট্যা মফিজ। ক্লাস কইরা কী আর জজ-ব্যারিস্টার হবি। হবি তো ঘুসখোর আমলা আর নাইলে বিদেশে ডি.সি। লহ্ ।"
দুই.
ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগে কুনু ছবি দেউয়া হয় নাইক্কা। এইটা একটা টিউটোরিয়াল সিরিজের পয়লা পর্ব। এইখানে আমরা HDR লয়া প্রি-প্রোসেসিং শিখুম। এর পর থিকা শুরু হইবো পোস্ট প্রসেসিং পর্বগুলান। HDR-এর ক্ষেত্রে শুধু পোস্ট প্রসেসিং-ই কিন্তু সব কিছুনা। প্রি-প্রোসেসিং এর সময় সব ঠিক মতো না হইলে কিন্তু ফাইনাল ছবিতে কুনু কারিশমা-কারিনা আইবো না। সুতরাং বাচ্চালোগ, HDR শিখতে চাইলে এখন থিকাই সব খিয়াল কইরা চলতে হইবো। তো, শুরু হো যা ... ...
আমি খুবই আইলস্যা ধরনের মানুষ, মানে নতুন ধরনের কোন কাজ শিখতে অনীহা ব্যপক ( যদি না তা পথ চলা জনিত হয়), বিশেষ করে লেখালেখির ক্ষেত্রে। তারপরও বিশেষ পরিস্থিতিতে পড়ার কারণে মাঝে মাঝেই লিখা হত ( সেই কাহিনী অন্য দিনের জন্য তোলা থাক, আজ কেবল সচলায়তন নিয়ে কথা লেখার পালা) বিভিন্ন খবরের কাগজ, সাহিত্যপত্রিকা ইত্যাদির জন্য। এর মাঝে দেশের বাহিরে চলে এসেছি বেশী কাঁচা বয়েসে ( কচি বলা যাচ্ছে না) , তারপর সেখ
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে সামার ভ্যাকেশন চলছে, সকালে যানজট একটু কম।
এটা আসলে কোনও রিভিউ নয়, এটা আপনাদের শোনার জন্যে। কিছু মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিচারণ এবং আরও কিছু কথা। ১৯৭১-এ কিভাবে নারীরা অসম সাহসে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো মুক্তির সংগ্রামে, তারই কিছু কথা জানতে পারবেন এই প্রামাণ্যচিত্রটি থেকে।
কল্পনা করুন একদিন ঘুম ভেঙে আবিষ্কার করলেন আপনি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারছেন না, চলতে পারছেন না। পরীক্ষা নীরিক্ষা করে জানা গেল আপনি চিরতরে চলনক্ষমতা হারিয়েছেন। বাকি জীবন হুইলচেয়ারে বসেই যাপন করতে হবে আপনাকে। চলাফেরার জন্য অন্য কারুর সহায়তা তো লাগবেই, সেই সাথে আপনার বিচরণের ক্ষেত্রও সীমিত হয়ে আসতে বাধ্য। খুব জরুরি না হলে পাবলিক প্লেসে যাওয়া বা পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করতে এড়াতে চাওয়ার প্রবণতা শুরু
[justify]ফ্যাসিবাদের লক্ষণ বিষয়ে সেকুল্যার হিউম্যানিস্ট পত্রিকা ফ্রি ইন্কোয়ারিতে ছাপানো একটা লেখা ইন্টারনেটে বেশ জনপ্রিয়। দুই একটা জার্নালেও সেটা উদ্ধৃত হয়েছে। লেখক সেখানে ফ্যাসিবাদের চৌদ্দটা লক্ষণ বের করেছেন। অনেকে এগুলোকে ফ্যাসিবাদের মৌলিক বৈশিষ্ট্য বলে থাকেন। হিটলার মুসোলিনিদেরকে দেখে দেখে নাকি লেখক এই লক্