Archive - জুল 12, 2011 - ব্লগ

মরা কুকুরকে কেউ লাথি মারে না

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯২৯ সালে এমন একটা ব্যাপার ঘটে ফলে সমগ্র আমেরিকার শিক্ষাবিদ মহলে বেশ একটা আলোড়ন ঘটে যায়। সকল শিক্ষাবিদগণ ব্যাপারটা দেখার জন্য ছুটে যান শিকাগোতে। কয়েক বছর আগে রবার্ট হ্যারিচসন নামে এক তরুণ ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেড়িয়েছিলেন। এই সময় তিনি ওয়েটার, কাঠুরে, কাপড়ের ফেরিওয়ালা হিসেবেই জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর মাত্র আট বছর পরে, তাঁকে-ই আমেরিকার চতুর্থ অর্থশালী বিশ্ববিদ্যালয়


নাইটিংগেলের প্রতি / মূল: অৌড টু এ নাইটিংগেল - জন কীট্স

সুমন তুরহান এর ছবি
লিখেছেন সুমন তুরহান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৯:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জন কীটস-এর ‘Ode to a Nightingale’ বা ‘নাইটিংগেলের প্রতি’ কবিতাটি ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবিতা। প্রবল ইন্দ্রিয়কাতর ও রূপভারাতুর এই কবিতাটির মুখোমুখি হয়েছিলাম ২০০১ সালের মাঝামাঝি, তখন আমি শৈলশহর শিলং-এ; ‘অৌড টু এ নাইটিংগেল’ ছিলো উচ্চ-মাধ্যমিকের ইংরেজি ক্লাসে পাঠ্য। কবিতাটি সাথে আমার অনেক বিনিদ্র রাত কেটেছে।


তেতো

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১০:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পেপার খুলতেই এতোগুলো বাচ্চার মৃত্যুর সংবাদ। মনটা কিছুক্ষণের জন্য বিষিয়ে যায়। প্রথম পাতায় একটু নিচে ছাত্রলীগের নতুন সভাপতি হিসেবে জনৈক সোহাগের নাম দেখি। কেন জানি বুয়েটের শহীদুল্লা ভাইয়ের কথা মনে পড়ে। কার কাছে যেন শুনেছি, মানসিকভাবে অসুস্থ শহীদুল্লা ভাই টুঙ্গিপাড়ায় মাজার পাহারা দেন। এতো বাচ্চার মৃত্যু হরতালের খবরকে দ্বিতীয় পাতায় নিয়ে গেছে। কাল রাতে টিভিতে এক হুজুরের ফ্লাইং কিক দেখলাম। একেবা


নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৯:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শৈশবে অঙ্কন বিষয়ে আমাকে প্রথম যেদিন গ্রামের ছবি আঁকতে দেয়া হল, আমি হাজির হলাম আমার বড় বোনের কাছে। আপু তখন ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিচ্ছেন, ব্যাবহারিক খাতায় বেশ কিছু কারিশমা দেখিয়ে আমাদের তাক লাগিয়ে দিয়েছেন! আপু প্রথমে যেটা আঁকালেন সেটা একটা কুঁড়ে ঘর, তার উপরে কলা গাছের পাতা এসে পড়েছে, পাশে একটা খড়ের গাদা! এরপরে সেটা নকল করার জন্য আমি উঠেপড়ে লাগলাম!


তোমরা জানতেনা চ্যাম্পিয়নরা এখানে বেঁচে থাকতে পারেনা!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৯:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আমি সচলে নজরুল ইসলাম, ইসকান্দর বরকন্দাজ এর পোষ্টে কমেন্ট করি তবু আমার মাথার ভেতরে কোন এক যন্ত্রনা হতে থাকে, গত বেশ কটি দিন ধরে চরম বিক্ষুদ্ধ, ঘুম হয়না, এরই মাঝে এতগুলি শিশুর মৃত্যুর খবর শুনে আমার প্রেশার আরো বাড়তে থাকে, এনজিওলকে কোন কাজ হয়না। আমি ফেসবুকে ঢুকি, আমার ক্ষুব্ধতা, বিরক্তি প্রকাশ করার জন্য প্রোফাইল স্ট্যাটাস দিতে যেয়ে একটা কবিতা লিখে ফেলি, কিন্তু আমার যন্ত্রনা কমেনা।


সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৩:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত দেরিতে পরের পর্ব দেয়ার জন্য এবং কাঠখোট্টা অনুবাদের জন্য।

প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১

আগের পর্ব হতে: যদি গবেষকদের ধারনা অনুযায়ী মেল্ট ধীরে ধীরে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনুবীক্ষণীক ছিদ্র দিয়ে উপরে উঠে আসে তাহলে সব মেল্টের রাসায়নিক গঠন হওয়া উচিত স্বল্পগভীরতায় (১০ কি.মি. অথবা তার কম গভীরতা) মেল্টের মত। কিন্তু বেশিরভাগ সংগ্রহকৃত নমুনার উৎস আসলে প্রায় ৪৫ কি.মি. কিংবা তারও গভীরে এবং তারা এতটা পথ তাদের চলার পথে কোন অর্থোপাইরক্সিন দ্রবীভূত না করেই সমুদ্রবক্ষে উঠে এসেছে। কিন্তু কিভাবে??


ব্যানার নিয়ে প্রতিক্রিয়া ৬

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।


স্ট্রিং তত্ত্ব নিয়ে কিছু কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১২:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পদার্থবিদরা (রাদারফোর্ড,নীলস্ বোর )পরমাণুর যে মডেল বা কাঠামো দিয়েছেন,আমরা জানি যে তাতে ইলেক্ট্রন,প্রোটন ও নিউট্রন আছে।


উত্তর মেরুর যাত্রী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১২:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাইমারী স্কুলে পড়ার সময় পৃথিবীর দুর্গম সব স্থানে দুঃসাহসী অভিযাত্রীদের সাড়া জাগানো ভ্রমণকাহিনী নিয়ে সংকলিত মনমুগ্ধকর এক বই আমাদের পারিবারিক পাঠাগারে স্থান পায়, এতদিন পড়ে সেই চমৎকার বইটির নাম আর খেয়াল নেই, কিন্তু প্রথম অধ্যায়টির নাম মনে হলে এখনো মনের অজান্তেই শিহরণ বোধ করি ‘দুধের মত দেশের খোঁজে’। গ্রীনল্যান্ড আর তার উত্তরে হাজার হাজার মাইল বিস্তৃত দুধ সাদা প্রান্তর নিয়ে মনকাড়া বর্ণনা, আর সেই বিস্তীর্ণ প্রান্তরের কেন্দ্রবিন্দুতে আছে চির রহস্যে মোড়া, শত শত বছর ধরে অ্যাডভেঞ্চারপিপাসুদের আকর্ষণ ভৌগোলিক উত্তর মেরু। সেই প্রথম সুমেরু, আর্কটিক তুন্দ্রা, সেখানকার প্রাণিজগৎ আর অধিবাসীদের সাথে পরিচয়।