ঘর ভর্তি কাঁচা ফুলের ঘ্রাণ, নীলাভ আলো
আলোর ভেতর আমাকে দেখছি না!
এখনও ছুঁইনি ওই দু’টি হাত ও আঙুল
আমি ভেবেই পাই না চোখের আলোতে
এতো রহস্য কোত্থেকে আসে
কোত্থেকে বিড়বিড় করছে যমজমায়া...
বাহ্ কি প্রাণবন্তে জোড়াঠোঁটখানি কাঁপছে একা
সাক্ষাতে, বিবাহ-মধ্যরাতে
শিহরন, ঠিক দু’টি মন; কিছুই ভাবার থাকে না
একটা সময় আসে যখন চুপচাপ দাঁড়াই
চোখ বন্ধ করলেই মনে অনেক কথা জমে
সম্ভাব্য চরিত্র -১।
কী দারুণ বাজিকর এক। চারদিকে ঘন হয়ে আসা ভীড়ে অপুষ্ট দর্শকের চোখ, কান, চুল এমনকি গলগন্ড ছুঁয়ে বের করে আনে চকচকে একশো টাকার নোট সব। অথচ নিজের জড়ানো শাল ধুসুর মলিন, সাদা রং ছিলো তার বোধ হয় কোন একদিন।
সম্ভাব্য চরিত্র -২।
শুক্রবার না হলেও সেদিন স্কুল ছুটি ছিল, এটুকু মনে আছে। ছুটিটা কীসের তা অনেক চেষ্টা করেও আজ আর মনে করতে পারছি না। স্মৃতির পর্দায় সময়ের ধুলো জমেছে ঢের। বর্ষাকাল হলেও সকালটা ছিল বেশ স্বচ্ছ। টানা বৃষ্টিতে ঢাকাবাসীর যার পর নাই কষ্ট হয়, তার উপর আমাদের মত যারা শান্তিনগরের ধারেকাছে থাকতাম, তাদের দূর্ভোগের কথা অন্যেরা বুঝবে কেমন করে?
শুক্রবার না হলেও সেদিন স্কুল ছুটি ছিল, এটুকু মনে আছে। ছুটিটা কীসের তা
[ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগ পাঠলব্ধ শিক্ষণের প্রয়োগে কাহারও ইন্টারভিউ ব্যার্থতার দায় ব্লগরব্লগরকের উপর বর্তাইবে না]
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (প্রথম পর্ব)
ধরো তোমার অফিসের পেটিক্যাশবক্স থেকে কিছু টাকা খোয়া গেছে। এই ক্ষেত্রে একজন রিজিওনাল ফাইনান্স ডিরেক্টর হিসেবে তোমার করণীয় কি আছে বলে তুমি মনে করো? তার মানে, আমি বলতে চাইছি যে তুমি কিভাবে গোটা বিষয়টাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত হ্যান্ডেল করবে?
[justify]
আমি বহুদিন ধরেই মনে মনে লিখি। সেই ছোটবেলা থেকেই। বহু বিষয়েই অনেক মানসিক রচনা লিখেছি, কিন্তু আলস্য কাটিয়ে খাতায় আর তোলা হয় নি সেগুলো। অত্যন্ত বাজে হাতের লেখার কারণে লিখতেও বিব্রতবোধ হত। আমার শৈশব এবং কৈশোরের সেই লেখাগুলোর কোন পাঠক নেই – আমার বিশেষ মনেও নেই ওদের কথা । মাঝে মাঝে যদি একটু- আধটু মনেও পড়ে, তবে ওগুলোকে গতজন্মের স্মৃতি বলে উড়িয়ে দেই। ব্লগ ব্যাপারটার কথা মানুষ তখন জানতো না, সচলের নির্মাতার হাফ প্যান্ট পরা বালক, অভ্রের জনক হয়তো হামাগুড়ি দিচ্ছে। এখন লিখতে হলে আর লেখক হতে হয় না, লেখা প্রকাশ করতে গেলে পত্রিকার দ্বারস্থ হতে হয় না - এমনই এক সুসময় চলছে। হাতের লেখা নিয়েও কারুর কোন মাথা ব্যথা নেই।
কাবেরী গায়েন
এক।
ক. প্রতীক কী? প্রতীকের নির্মাণ কীভাবে ঘটে?
শাজাহান বাদশা আর মমতাজ মহলের দ্বিতীয় পুত্র শা সুজা ছিলেন একটি অপদার্থ, জীবনে তিনি তেমন কিছুই করে যেতে পারেননি। কিন্তু তাই বলে যে পন্থায় তার ও তার পরিবারের বাত্তি নিভিয়ে দেয়া হয় তা এমনকি শয়তানের পয়গম্বর আওরঙ্গজেবেরও পাওনা ছিলনা। জেনারেল মীর জুমলার ধাওয়া খেয়ে পলাতক রাজপুত্র সুজা পরিবারসহ গিয়ে ওঠেন আরাকান রাজার আশ্রয়ে। কথা ছিল রাজা মক্কাগামী জাহাজের ব্যবস্থা করে দেবেন, বদলে সুজা দিবেন মণি মাণিক্য। কেউ কথা রাখেনি।
টানা তিনদিন ল্যাবরেটরি ছেড়ে বের হননি ড.
[justify]ইংরেজিতে বরাবরি যে খুব আহামরি ভালো ছিলাম সেরকম কিছুনা, তবে এক্কেবারেই যে খারাপ ছিলাম তাও না। জিআরই বা আইইলটস দিতে হবেনা বলে পার্মানেন্ট হেড ডেমেজ করার প্রক্রিয়ায় আবেদন করবার আগে তাই একবার ও ভাবনা চিন্তা করতে হয়নি। পাশ করার সাথে সাথেই বন্ধুদেরকে বাইবাই টাটা দেখিয়ে ঠুস করে বাইরে চলে আসি। তবে আমার ইউনিতে এসব জিআরই বা টোফেলের তেমন কোন রিকোয়েরমেন্ট না থাকলে ও রেজিস্টার করার পরপরই ইংরেজি পরী