ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর অন্যতম প্রধান রপ্তানীদ্রব্য ছিল আফিম ও আফিমজাত মাদক। বাংলায় উৎপন্ন আফিম চড়াদামে চীনে বিক্রয় করা কোম্পানীর অন্যতম মুনাফার উৎস। আফিম চীনে নিষিদ্ধ মাল তখন, এই নিয়ে কোম্পানীর চীনের সাথে দুইবার মারপিটও হয়ে গেছে। এই লিখাটি ১৮৫১ সালে “The Records of The Bengal Government” হতে নেয়া, ঐ বইয়ে বাংলাদেশের আফিম ব্যবসা নিয়ে বিস্তারিত লেখেন কোম্পানীর শুল্ক, লবণ ও আফিম বোর্ডের
সেলিমকে ঐতিহাসিকতা দিতে হলে ইতিহাস তো দূরে থাক ঐতিহাসিকতার সংজ্ঞাকে যতদূর বদলাতে হবে তারচেয়ে একটা অনৈতিহাসিক গল্প ফেঁদে বসা সহজ। কিন্তু দাবি করি, এই গল্প ইতিহাসভিত্তিক। কারণ, ক. এই গল্প বহু বছর আগের; খ. এই গল্পে কতিপয় ঐতিহাসিক চরিত্রের আনাগোনা দেখা যায়।
বহুকাল আগের কথা।
‘সুবেহ্ সাদিক’,শব্দ দুটির জোর এত বেশী যে সমস্ত অশুভ শক্তি পরাভূত এবং পরাজিত হয় তার কাছে । আর ঊষার পূর্বাভাস মানেই সমস্ত অন্ধকার দাপিয়ে আলোর জগতের আমন্ত্রণ । তবে সবার কাছে ঊষার পূর্বাভাস হয়তো সবসময় আনন্দবার্তা বয়ে নিয়ে আসে না । বিশেষ করে নাইট ডিউটিরত কোন চিকিৎসকের কাছে আর সেটা যদি হয় এডমিশন নাইট তাও আবার নিউনেটের মতো জায়গায় ।
আমার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে কয়েকটি ছোট্ট ছোট্ট মফস্বল শহরে। তখন 'নববর্ষ' বা ইংরেজী 'NEW YEAR' এর কোন ধারনা আমাদের ছিলনা। এ ধরনের কথা শুনেছি বলেও মনে পড়েনা। যেটা মনে পড়ে তা হল 'চৈত-সক্রান্তির মেলা' ও 'বৈশাখী' মেলার কথা।
নদীর পাড়ে বা স্কুল-মাঠে মেলা বসত। বিরাট মেলা। কয়েকদিন ধরেই চলত সেই মেলা। আমরা সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা বা রাত্রি, যে কোন সময়ই মেলায় হাজির হতাম।
রাত্রি বোধ হয় শেষ হবার পথে। ঠিক কটা বাজে তা বোঝা না গেলেও টিনের চালের ফাঁক দিয়ে পৌষের হিমেল হাওয়া সাংঘাতিক ভাবে ঢুকছিল। দু দিন ধরেই ঘুম নাই অসিতের। নিজের ঘর থেকে এত দূরের এই চিলেকোঠায় গত দশ বছরের সবচেয়ে অস্থির রাত্রি আজ। কারণ বলতে দুইটা আছে, এক পায়ের ঘা’টাতে প্রচণ্ড ব্যাথা করছে। আর দ্বিতীয়র প্রচণ্ড মানসিক দোটানায় আছে সে। দুদিন আগের সেই ঘটনা তার সমাজ দেখার ভূগোল পাল্টে দিয়েছে। সে ভাবে রঙ নিয়ে। কোন
প্রথম অংশ - http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42365
দ্বিতীয় অংশ - http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42401
আমার অফুরন্ত আলসেমির বদৌলতে শেষ পর্বটা দিতে দেরি হওয়ার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমাদের আজকের ভ্রমণ ঈশ্বরগঞ্জ থেকে ঢাকা ভায়া কুতুবপুর, রয়েলবাড়ী, নান্দাইল।
আজ থেকে ২০ বছর আগেও আমরা জানতাম না যে সূর্য ছাড়া আর কোন তারার গ্রহ রয়েছে। গত শতকের নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে তথাকথিত বহির্জাগতিক গ্রহ বা বহির্গ্রহ আবিষ্কৃত হতে শুরু করে। সম্প্রতি কেপলার পৃথিবীর সমান বা তার চেয়ে কিছুটা বড় গ্রহও আবিষ্কার করতে পারছে। আজকের হিসাব অনুযায়ী: আবিষ্কৃত মোট বহির্গ্রহের সংখ্যা ৭২৩। গ্রহ আবিষ্কারের সবচেয়ে কার্যকর এবং তথাপি জনপ্রিয় পদ্ধতি দুটি হচ্ছে অরীয় বেগ (radial vel
উইন্ডস অব ওয়ার উপন্যাসটি ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। লেখক হারমান ওক। এই বইয়ের কাহিনী নিয়ে আশির দশকে বিটিভিতে একটি মিনি সিরিজ প্রচারিত হএছিল--সচলের অনেক সদস্য, পাঠক ও অতিথির মনে থাকলেও থাকতে পারে।
বইয়ের ঘটনা প্রায় হাজার পাতাজুড়ে বিস্তৃত, সংক্ষেপে বলা দুঃসাধ্য; তাই শুধু সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা যাক।
[আটলান্টিক মহাসাগর এলাকা তথা আমেরিকার আশেপাশে ঘূর্ণিঝড়ে বাতাসের গতিবেগ যখন ঘন্টায় ১১৭ কি.মি.-এর বেশী হয়, তখন জনগণকে এর ভয়াবহতা বোঝাতে হারিকেন শব্দটি ব্যবহার করা হয়। মায়া দেবতা হুরাকান- যাকে বলা হত ঝড়ের দেবতা, তার নাম থেকেই হারিকেন শব্দটি এসেছে।– উইকিপিডিয়া]
জন স্টেইনবেকের দ্যা গ্রেইপস অভ ড়্যাথ উপন্যাসটির নামটি বাংলা সিনেমার মতো হলেও গল্পটা হৃদয়গ্রাহী। আমেরিকার গ্রেইট ডিপ্রেসনের সময়কার একটা করূন ছবি ফুটে ওঠে উপন্যাসটিতে।