Archive - 2012 - ব্লগ

June 28th

স্বপ্নের স্কুল; একটি প্রজেক্ট প্রপোজাল

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৬/২০১২ - ৪:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কল্পনা করুন একদিন ঘুম ভেঙে আবিষ্কার করলেন আপনি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারছেন না, চলতে পারছেন না। পরীক্ষা নীরিক্ষা করে জানা গেল আপনি চিরতরে চলনক্ষমতা হারিয়েছেন। বাকি জীবন হুইলচেয়ারে বসেই যাপন করতে হবে আপনাকে। চলাফেরার জন্য অন্য কারুর সহায়তা তো লাগবেই, সেই সাথে আপনার বিচরণের ক্ষেত্রও সীমিত হয়ে আসতে বাধ্য। খুব জরুরি না হলে পাবলিক প্লেসে যাওয়া বা পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করতে এড়াতে চাওয়ার প্রবণতা শুরু


ফ্যাসিবাদের চৌদ্দটা লক্ষণ

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব বর্ণন (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৬/২০১২ - ৮:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ফ্যাসিবাদের লক্ষণ বিষয়ে সেকুল্যার হিউম্যানিস্ট পত্রিকা ফ্রি ইন্কোয়ারিতে ছাপানো একটা লেখা ইন্টারনেটে বেশ জনপ্রিয়। দুই একটা জার্নালেও সেটা উদ্ধৃত হয়েছে। লেখক সেখানে ফ্যাসিবাদের চৌদ্দটা লক্ষণ বের করেছেন। অনেকে এগুলোকে ফ্যাসিবাদের মৌলিক বৈশিষ্ট্য বলে থাকেন। হিটলার মুসোলিনিদেরকে দেখে দেখে নাকি লেখক এই লক্


খোঁজ দ্যা সার্চ ফর ভায়োলিন স্কুল

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৭/০৬/২০১২ - ৮:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]বেশ অনেকদিন ধরেই ভায়োলিন নিয়ে মাথা একটু আউলা হয়ে আছে। ইউটিউবে বসে বসে সেড মিউজিক শুনি আর কবে এই সেড মিউজিক নিজে ভায়োলিন দিয়ে তুলতে পারবো সেই আশায় দিন গুনি। কিন্তু অকাজ নামের কাজের ঝুট-ঝামেলায় মিউজিক স্কুলের খোঁজ নিয়ে উঠতে পারিনি। তো গেল সপ্তাহে শুরু করলাম অপারেশন “খোঁজ দ্যা সার্চ ফর ভায়োলিন স্কুল"। বাসার কাছেই যে দুটা স্কুল আছে সেগুলাতে খোঁজ নিয়ে জানলাম আমার মত কামলা মানুষ যা


কনসার্ট রিভিউঃ "মাইকেল লার্নস টু রক"

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৭/০৬/২০১২ - ৭:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(অফিসের কাজে ফাঁকি দিয়ে লেখা। ভুল ভ্রান্তি থাকাই স্বাভাবিক)

এক


June 27th

আমার কবি হয়ে ওঠা

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বুধ, ২৭/০৬/২০১২ - ৫:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি যে কবি হব সেটা আমি টের পেয়েছিলাম একেবারে ন্যাদাবেলায়। তখনও মুখের কথা ফুটেছে, কি ফোটেনি, তখন থেকেই নাকি আমার সব কিছুতে এক অদ্ভুত ছন্দ। একবার কান্নার সুর উঠলে, সেই সুরে শুধু বাড়ির মানুষ না, একেবারে পাড়া-প্রতিবেশী সহ সবাইকে মাতিয়ে তুলতাম। সে নাকি এক এলাহি কাণ্ড। এরকম কথা ছোট বেলা থেকেই শুনে শুনে বড় হওয়া। তাই যখন স্কুলেই ভর্তি হয়েছি কি হইনি, হলেও বড়জোর কেজি ক্লাস বা এক-ক্লাসে পড়ি, তখন এক


দেশবিদেশের উপকথা-এক আশ্চর্য কবি (ওয়েলসের উপকথা)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২৭/০৬/২০১২ - ১২:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক দেশে ছিলো এক যাদুকরী। সে নানা যাদু তো জানতোই, আর জানতো নানা বনৌষধির গুণাগুণ। সেই সব বুনো লতাপাতা থেকে সে নানারকম ওষুধবিষুধ তৈরী করতে পারতো।


জলমগ্ন দিন যেন তাই রাতের কোন শব্দ

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৭/০৬/২০১২ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টাপুরটুপুর মন ভালো নেই
সকালটা আজ ভোরবেলাতেই
মেঘের সাথে ভাব করেছে, যাচ্ছে ঝরে, যাচ্ছে ঝরে...
জানালাটা পাতার ভিড়ে আনমনা মন
প্রাপক বিহীন পত্রগুলো জলের মতন
কোথায় কখন কার কাছে যায় কার কাছে যায়, এমন করে!

পাতায় পাতায় জলের ফোঁটা সূত্রবিহীন সুতোর টানে
কেবল ঝরে কেবল ঝরে --- আকাশ জানে
মেঘ জানেনা জলের খবর,
জল জানে কি!
খুব দেখেছি
গন্ধ-সোঁদা জলের বহর
মৃত্তিকাতে ঢেউ গুনে যায় সব-প্রহরে;


একাকীই চলে গেল নিঃসঙ্গ জর্জ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৬/২০১২ - ৭:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পায়ে হেঁটে রিকশা ভাড়া বাঁচিয়ে প্রায়ই সেবার কিশোর থ্রিলার, না হয় ক্লাসিক, নতুবা অনুবাদ কেনা হত প্রায়ই স্কুল জীবনে। একবার কাঙ্খিত বই না পেয়ে বেশ কিছু পুরাতন রহস্য পত্রিকা নিয়ে এসেছিলাম, বিশেষ করে একটার মলাটে অড্রে হেপবার্ণের ছবি দেখে। ঠিক মনে পড়ছে না, কিন্তু সম্ভবত সেই রহস্যপত্রিকাটির ভেতরেই ছিল গ্যালোপাগোস দ্বীপপুঞ্জের কিছু আলোকচিত্র নিয়ে দারুণ এক ফিচার। মহামতি ডারউইনের স্মৃতিধন্য দ্বীপগ


June 26th

ওনেক ওনেক সোমোশশা

আব্দুর রহমান এর ছবি
লিখেছেন আব্দুর রহমান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৬/২০১২ - ২:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


শৈশবে পড়া একটা গল্পের কথা মনে পড়ছে গত কয়েকদিন ধরে। গল্পের নাম ‘ফটোজ্যন্তপ্রপঞ্চ’। এক পাগলাটে বৈজ্ঞানিক একটি আশ্চর্্যথ আরক তৈরি করেন, যার দুয়েকফোঁটা যে কোনো ছবির উপর দিলে ছবিটি জ্যান্ত হয়ে ওঠে। চকলেটের বিজ্ঞাপনের ওপরে দু’ফোঁটা, এসে গেলো চকলেট ।ডিজাইনার ড্রেস, প্রসাধনী যা কিছু চাই, কেবল আরক ঢালার অপেক্ষা।


ম্যানিকিন

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৬/২০১২ - ২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গুলশান 'আড়ং'টা দেখেছেন তো আপনারা, তাই না? এই শুক্রবার সকালে টিপটিপানি বৃষ্টি শুরুর আগে দিয়ে সামনের উইন্ডোর মাঝখানের ম্যানিকিনটাকে আমরা একটু নজরে আনতে চাই। হুঁ, ঠিক ধরেছেন, গুলশান অ্যাভিনিউ থেকে তেজগাঁও ঢুকবার সময়ে আড়ং-এর এই আউটলেটের রাস্তার দিকে যে বড় বড় কাচের জানালা পড়ে, তার বাঁয়েরটায় রাখা চারটা ম্যানিকিনের দুই নম্বরটা... কী বলছেন, বাইরে থেকে ভালো দেখা যায় না পেছন ফেরানো ম্যানিকিনগুলো! আচ্ছা, সেভাবে বোঝা না গেলে আসুন আমরা একটু ভেতর থেকে চেষ্টা করি এবার। হুম, বৃষ্টিটাও শুরু হয়ে গেছে এতক্ষণে... দারুণ। ব্যাপারটা এমন, ভেতরে, শাড়ির সেকশন এটা। এখানে জানালার কাছের উঁচু জায়গাটায় চারটে ম্যানিকিন আছে, প্রতিটায় আড়ং-এর কালেকশনের সেরা চারটে শাড়ি পরানো থাকে। এখানে আয়নাটার দিক থেকে দুই নম্বর ম্যানিকিনটায় ফোকাস করবো আমরা... রাইট, এই তো বুঝেছেন এবার! এই ম্যানিকিনের সামনেই গভীর আগ্রহ ভরা চোখে দাঁড়িয়ে আছে আমাদের আজকের শুক্রবারের এই বৃষ্টি ভেজা সকালের গল্পের নায়িকা... রওনক।
আসুন, আমরা এবার রওনকের দিকে দৃষ্টি ফেরাই...