Archive - অক্টো 2013 - ব্লগ

October 29th

বিটি বেগুন- বাংলাদেশে চাষাবাদে অনুমোদিত প্রথম জিএম উদ্ভিদ: অপপ্রচারণা, সমালোচনা এবং কিছু জবাব

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১০/২০১৩ - ৫:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(লেখাটি পরিমার্জন করা হয়েছে নতুনপ্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে)

ভূমিকা


হরতালের দিনলিপি এবং একটি আড়িপাতা বিদেশী সংলাপ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১০/২০১৩ - ৩:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হরতালের তৃতীয় দিন আজ। চুড়ান্ত আন্দোলনের প্রথম কিস্তির হরতাল আজ শেষ হবে। এত বয়সেও হরতালে সরকারের কি ক্ষতি আজো বুঝতে পারিনি। তবে দেশের ক্ষতি, মানুষের ক্ষতি এটা কিছুটা বুঝি। সেই হিসেবে আমার নিজের ক্ষতি খুব কম, আমার সামর্থ্যের মধ্যে আছে এখনো। সংক্ষেপে বলতে গেলে দৈনিক আর্থিক ক্ষতি যাতায়াতের নানা বাহন বাবদ নগদ সাড়ে তিনশো টাকা + কয়েক মাইল হাঁটার পরিশ্রম + ঘন্টা দুয়েক সময় + আর কিছু পথের ভোগান্তি = সফল হরতাল। অফিস যাতায়াতে কিছুদূর হাঁটি, কিছুদূর রিকশায় চড়ি, কিছুদূর টেক্সি টেম্পুতে ঝুলি, অথবা যখন যা পাওয়া যায় তাতে ঝুলে পড়ি প্রাণটা পকেটে নিয়ে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য, একটা খাসা গণতন্ত্রের জন্য এইটুকু ভোগান্তি এমন কি বেশী ক্ষতি। জীবনের চেয়ে গণতন্ত্রের মূল্য অবশ্যই বেশী।


রাজনৈতিক পোস্টঃ দুই নেত্রীর ফোনালাপ

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১০/২০১৩ - ২:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত দুই দিন ধরে বাজার গরম দুই নেত্রীর ফোনালাপ নিয়ে। এক সময় পাশে বসে ছবি তুলেছেন, রাজপথে এক সাথে আন্দোলন করেছেন, কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে মিলিটারির ধমক কিংবা বিদেশি শক্তির দাওয়াত ছাড়া কোথাও তাঁদের আলাপ হয়নি। যেটুকু মিথষ্ক্রিয়া হয়েছে, সেটাও হয়েছে মেঠো ভাষণ কিংবা সাংবাদিক সম্মেলনে পূর্বলিখিত বক্তৃতার মাধ্যমে। এই প্রেক্ষাপট বিচারে দীর্ঘ ৩৭ মিনিট ধরে তাঁদের সরাসরি আলাপ তাক লাগানোর মতো ব্যাপার।

তার চাইতেও তাক লাগানোর মতো ব্যাপার হলো দেশবাসীর সেই বক্তব্য শুনতে পাওয়ার সৌভাগ্য হওয়া। যারা এই সুযোগ (?) থেকে বঞ্চিত আছেন, তাদের জন্য রইলো রেকর্ডিং-এর লিংক। জীবন থেকে ৩৭ মিনিট অহেতুক ঝড়ে গেলে আমি দায়ী নই।


নেপালে একপাল ২

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: সোম, ২৮/১০/২০১৩ - ১০:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যে কাজটি পাঁচ মিনিটেই করে ফেললে ল্যাঠা চুকে যায়, সেই কাজটি করার আগে আমার ন্যূনতম পাঁচদিনের আলসেমি লাগে। এক বন্ধু বলেছিলো আমি নাকি লতিফ ভাইয়ের চেয়ে বেশি লেইটার, তাই 'লেইট লতিফ' বাদ দিয়ে 'লেইট নজরুল' চালু করার সময় এসেছে। আমি তাতে অবশ্য কোনো আপত্তি করি না। যথাসময়ে কোনো কাজ আমি করেছি, এই রেকর্ড কেউ দেখাতে পারবে না।


October 28th

আমার স্বপ্নের ঢাকা ইউনিভার্সিটি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/১০/২০১৩ - ১০:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]শিরোনাম দেখে ভেবে বসবেন না, আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়েছি। আমি কখনো ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে যাইনি। তবু ঢাকা ইউনিভার্সিটি আমার স্বপ্নের। আমার স্বপ্নের সব হিরো, আমার বাস্তবের সব হিরো- ঢাকা ইউনিভার্সিটিকে কখনো মাতিয়ে রেখেছিল। মনে আছে যেদিন আমি ফেইসবুকে এক আধপরিচিত ছেলের অপরাজেয় বাংলার নিচে গ্র‍্যাজুয়েশান ক্যাপ ছুঁড়ে দেয়া ছবি দেখেছিলাম, সেদিন ঈর্ষায় আমি জ্বলে গিয়েছিলাম। আমার নিজের বিখ্যাত


ভাঁজ খোল আনন্দ দেখাও

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/১০/২০১৩ - ১০:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লোকটা বলে চলে, “ধরেন আপনি একটা নিজস্ব ছন্দে চলেন। আপনি ভাবেন সেটাই ঠিক।আবার কোন কোন বিশেষ মুহুর্তে আপনার ভাবনাটা ভেঙে যায়। আপনি ভাবতে থাকেন আপনার সামনে বসা চাপ-দাড়িওয়ালা লোকটা আপনার চেয়ে বেশী বিচক্ষণ। আপনি একধ্রণের আলোর সন্ধানে তার দিকে চেয়ে থাকেন। এরপর সেই লোকটার একটা দলছুট বা অমনোযোগী বাক্যে আপনি তার উপর আস্থা হারান। ফিরে আসেন নিজের আব র্তে;সেই পুরণো ছন্দে। এরপর আবার দালানকোঠা ভাঙা। পরবর্তীতে আ


পাঠ প্রতিক্রিয়া: সংবাদমাধ্যমকে কেন লোক বিশ্বাস করে না

হাসিব এর ছবি
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: সোম, ২৮/১০/২০১৩ - ৪:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৮শে অক্টোবর, ২০১৩ তারিখে কালের কণ্ঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবু আহমেদ সংবাদপত্রকে কেন মানুষে বিশ্বাস করে না শিরোনামে একটি প্রবন্ধ লিখেছেন। এই লেখাটি সেটার প্রতিক্রিয়া।


পাণ্ডবদার জন্মদিনের ধাঁধাঁ !

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ২৮/১০/২০১৩ - ৩:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

66534_10152138715585497_1338274007_n


এপার ওপার, সোহেল রানা, আজাদ রহমান এবং আমার ভালোবাসার মূল্য

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: রবি, ২৭/১০/২০১৩ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি তখন সিনেমার পোকা। সত্তরের দশক। গুলিস্তান বিল্ডিং-এর ছোট্ট মুভি থিয়েটার ‘নাজ’এ মুক্তি পেলো শাদাকালো সিনেমা ‘এপার ওপার’।
পত্রিকা মারফৎ আগেই জেনেছিলাম নতুন একজন নায়িকার আগমন ঘটতে যাচ্ছে এপার ওপারের মাধ্যমে। ছবির নায়ক নায়িকা নির্বাচনের ক্ষেত্রেও ছবির নামটি ছিলো যথার্থ। নায়ক সোহেল রানা ঢাকা অর্থাৎ এপারের আর নায়িকা সোমা মুখার্জি ওপারের, অর্থাৎ কলকাতার। ছবির পরিচালক মাসুদ পারভেজ আর সোহেল রানা যে একই ব্যক্তি সেটাও আমার জানাই ছিলো। সোহেল রানা থাকেন ঠাটারি বাজার লাগোয়া বিসিসি রোডে। আর আমি ওয়ারি হেয়ার স্ট্রিটে। হাঁটাপথের দূরত্ব। নিজের মহল্লার নায়ক বলে ছবিটার ব্যাপারে আলাদা একটা আকর্ষণও কাজ করছিলো আমার ভেতরে। কাজী আনোয়ার হোসেনের বিখ্যাত চরিত্র ‘মাসুদ রানা’র মাধ্যমে নায়ক সোহেল রানার অভিষেক ঘটলেও আমার মুগ্ধতা কেড়ে নেন তিনি এপার ওপারের মাধ্যমে।
নাজ ছিলো ঢাকার সবচে খুদে সিনেমা হল। সিট সংখ্যা বড়জোর শ খানেক। নবাবপুর স্কুলের ছাত্র ছিলাম বলে গুলিস্তান আর নাজের টিকিট সংগ্রহ করা আমার জন্যে সহজ ছিলো। অধিকাংশ টিকিট ব্ল্যাকার তখন আমার চেনাজানা, চেহারার সুবাদে। নিয়মিত দর্শক পরিচয়ের বাইরে নবাবপুর স্কুলের ছাত্র বলে ওরা আমাকে খানিকটা খাতিরও করতো। সুতরাং সিনেমা সুপারডুপার হিট হলেও সামান্য কিছু বাড়তি টাকা দিয়ে টিকিট জোগাড় করে ফেলতাম যে কোনো শো-এর।


পাতা ঝরার দিনগুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৭/১০/২০১৩ - ১১:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি: