১.
মূল রাস্তা ধরে চলছিল গাড়ি বেশ। কথা নেই বার্তা নেই হুট করে ড্রাইভার গাড়ি নামিয়ে দিল বাইপাস রোডে। “কর কি কর কি?” বলে বাস জুড়ে শুরু হয়ে গেল হাউকাউ! ড্রাইভার বলে-“মেইন রোডে গন্ডগোল মামা, তাই সাইড কাটছি!”
কোথা থেকে বাসে উঠেছিল এক পাগল কিছিমের লোক। হাউকাউ থেমে গেলে সে বলে কি না-“ গন্ডগোল হোক আর যাই হোক, পথে থাকতি হয়। একবার বিপথে নামলি পথে ওঠা খুব কঠিন!”
২.
১। আব্দারঃ বহুদিন পর ছড়া লিখলাম, তাল হারালে আমার দোষ নেই
২। সতর্কীকরনঃ হাতি সাইজের না হলেও জিরাফ সাইজের ছড়া
৩। অনুরোধঃ আলোচ্য কেন্দ্রীয় চরিত্র নিজগুনে অশ্লীল হওয়ায় অ-প্রাপ্তমনস্ক পাঠকেরা এখানেই থামুন
গান ছাড়া এই জীবন অচল সব প্রহরে। সেই ছেলেবেলা কোথায় কবে শব্দের আবাহনে সুর-তাল-লয়-ছন্দ সমস্বরে এসে জীবনটাকে এইভাবে বেধে ফেলেছে জানা নেই, জানা নেই গান বিচ্যুত সময়গুলো’তে আসলে কতটা ভাল থাকি, কিন্তু এতোটুকু বুঝি গান ছাড়া এই জীবন অচল যখন-তখন!
রাতে আমার ঠিক নিচে সুমন ভাই ঘুমান। পাঠক পাঠিকারা উল্টা পাল্টা কিছু চিন্তা করার আগেই বেপারটা ক্লিয়ার করে নেই। আমরা যেই দোতালা খাটে ঘুমাই তার উপরে আমি,নিচে সুমন ভাই।ঘুম আসার আগ পর্যন্ত নানান বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়।ইতিহাস,রাজনীতি,সিনেমা,নারী। আলোচনার টপিক যখন থাকে নারী,তখন সুমন ভাই কে খুবই উৎসাহী হতে দেখা যায়। গার্লফ্রেন্ড না থাকার জন্যই বোধহয় চেহারায় একটা আহা আহা ভাব চলে আসে।রাত বারোটা একট
পৃথিবীটা মূর্খদের। মূর্খেরা বেঁচে থাকো
অনাদি যে কাল অনন্ত যে কাল আর অসম্ভব যে কাল সে কাল থেকে স্বপ্ন দেখছি জন্ম নেবো কারখানায়
তবু অনাদিকাল অনন্তকাল ধরে নোংরা বিন্দুগুলো মিলেমিশে ''আমি'' হয়ে উঠছি
তাই আমি এতো আঠালো (পুস্পি কে বোঝাতে পারিনি)
বেঁচে থাকো ঔরসের গৌরব বেঁচে থাকো স্নেহের কলরব
মামা খালা চাচা ফুপু পরম উল্লাসে পান চিবাও খুন চিবাও
বেঁচে থাকো
গ্রীক মিথলজি ১৮ (ভালোবাসার গল্প- কিউপিড এবং সাইকী- প্রথম পর্ব) অনুযায়ী সাইকীকে পাহাড়ের চূড়ায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ভয়ংকর দানবের সাথে বিয়ে দেওয়ার জন্য (শিল্পী- এডওয়ার্ড বার্নে জোন্স, ১৮৯৫ সাল)
পূর্বের পর্বের পর--
মাহির এই প্রথম এসেছে এদিকে। ঢাকা থেকে এতদূর কেউ পিকনিকে আসে না। কিন্তু মাহির আর ওর কিছু বন্ধু ছোট মামাকে ম্যানেজ করে এই ট্রিপটা বাগিয়েছে। বুদ্ধিমান ছেলে সে। বইতে পড়ে তার খুব ইচ্ছে জেগেছে এই জায়গাটায় বেড়াতে আসার। কিন্তু এখানে আসার পর তার নিজেকে বোকা বোকা মনে হচ্ছে। এই প্রথম তার মনে হচ্ছে পাঠ্যবইকে বিশ্বাস করাটা বিরাট ভুল। যে পাঠ্যবইতে টলটলে জল বুকে নিয়ে সবুজ বনের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা এক নদীর
মার্চের শেষের দিকের এই সময়টায় ধীরে ধীরে গরম বাড়তে শুরু করে। দূর থেকে রাস্তার ধারে দাড়িয়ে থাকা ঘামে চিকচিক করা মানুষগুলোকে দেখলে গরম যেনও আরও বেশী অনুভূত হয়। বেশ কিছুক্ষণ হলও জাহানারা বারান্দায় এদিকটায় এসে দাঁড়িয়েছেন। প্রায় অনেকদিন ধরেই তারা এলিফ্যন্ট রোডের একটা ফ্ল্যাট বাড়িতে ভাড়া থাকেন। তাদের বারান্দা থেকে ব্যস্ত শহরটার প্রায় অর্ধেকটাই খুব সহজে দেখা যায়। মেইন রোডের এতো অসংখ্য মানুষ
শিল্প ও প্রাতিষ্ঠানিক মনোবিজ্ঞান হচ্ছে মূলত কর্মচারী, কর্মক্ষেত্র, এবং প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিজ্ঞানসম্মত অধ্যয়ন। শিল্প মনোবিজ্ঞানীরা একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের দক্ষতা, সন্তুষ্টি, নিরাপত্তা এবং কল্যাণ নিয়ে কাজ করেন। তারা কর্মীর আচরণ বা মনোভাব কিভাবে অনুশীলন, প্রশিক্ষণ, মতামত এবং পরিচালন ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উন্নয়ন করতে পারে মূলত এর উপরে গবেষণা করে থাকেন। এছাড়াও শিল্প মনোবিজ্ঞানীরা সময়ের সাথে-সাথে প