মাসখানেক পরের কথা। নিজাম শাহী সেনাপতি মালিক অম্বরের তাঁবু। ভোর।
সূর্য ওঠেনি পুরোপুরি। মশালের আলোয় মাথা ঝুঁকিয়ে ইয়াকুত খাঁ বললেন, পেশওয়াজি। তিমুরি বাহিনী বিজাপুর থেকে সরে গেছে, আর আদিল শাহী সিপাইরাও ভাটওয়াড়িতে মারা পড়েছে সব। দূর্গ দখলের এই ই প্রকৃত সময়!
পাশ থেকে শাহজি গলা খাঁকারি দিয়ে বললেন, হাঁ ঠিক কথা। মারাঠা ঘোড়সওয়ার সব প্রস্তুত। কেবল হুকুম দেন, এখুনি বিজাপুর আক্রমণে পাঠিয়ে দিচ্ছি।
দীর্ঘদেহী মালিক অম্বর অল্প চুপ থাকার পর মাথা এগিয়ে হিসহিসে গলায় বললেন, তার সাথে অন্য কাজ আছে। শুয়োরের বাচ্চা ইব্রাহীমের সাধের নগরী ধুলায় মিশিয়ে দেয়া চাই, কমবখৎ বেঈমান। তিমুরির পা চাটা কুত্তা। গুঁড়িয়ে দে। তার নয়া শহরের একটা ইটও যেন খাড়া না থাকে। একটা গাছের পাতাও যেন বেঁচে না যায়। তার কবি গাতক সবগুলির পাছায় আগুণ দিয়ে বের করে দে। মাটিতে মিশিয়ে দে শহর রাতে। মাটিতে মিশিয়ে দে!
“অপরিচিত ব্যক্তির দেওয়া কিছু খাবেন না।“ এই কথা আগে শুধু বাসের ভেতরে লেখা থাকতো। আজকাল পার্কে বা খোলা রাস্তায়ও এই রকম সতর্ক বাণী লেখা প্ল্যাকার্ড চোখে পরে। বোঝা যায়, আমাদের দেশে ‘অপরিচিত’ ব্যক্তির সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে। ফেইসবুকের ভরপুর ‘সামাজিক’ যুগেও কিভাবে এত এত মানুষ অপরিচিত থাকে সেটা একটা বিস্ময়!
করছি শুকুর, শাইনপুকুর
স্প্যানের পরে স্প্যান!
হইনি নিঃস্ব,অবাক বিশ্ব
"ক্যাম্নে পারো, ম্যান?!"
অথচ ঐ বিশ্বব্যাংকের বদ্দায়
কইছিলো ব্রিজ,হইবোনা নিজ,পদ্মায়!
অন্ধকারের গর্ভ থেকে ভোরের উদ্ভাসন । মানবের জন্ম মুহূর্তেও কি থাকে এমন কোন উন্মেষ ? কী সেই উন্মেষ ?
এই সিরিজের শুরু করেছিলাম একধরনের কোষের গল্প দিয়ে। হেলা কোষ, যার মালিক মারা গিয়েছেন বহুদিন আগে। কিন্তু প্রজন্মান্তরে গবেষণাগার থেকে গবেষণাগারে এই কোষ বেঁচে আছে এবং এটা পৃথিবীর গবেষণাগারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত স্তন্যপায়ী কোষ।
সেবার গ্রীষ্মে আমরা গেলাম আরেকটু উত্তরে।
টাইরানোসরাস রেক্স এর দাঁতের উপর রমন স্পেক্টোমিটারের লেজার প্রতিফলিত হচ্ছে, দাঁতের অভ্যন্তরে অপ্রকাশিত জৈবিকপদার্থের তথ্যসংগ্রহকালীন সময়ের ছবি। (ছবিঃ লিন্ডসে লিগার)
[b]লেখাঃ গ্রেশেন ভোগেল, অক্টোবর ৮, ২০১৯, রাত ১০ঃ১৫।
সম্প্রতি আপেল কম্পিউটার তাদের M1 চিপ বিশিষ্ট ল্যাপটপ বাজারে ছেড়েছে। এবং এর মাধ্যমে কম্পিউটিং এর জগতে এক রকম যুগান্তকারী পরিবর্তনের সুচনা করেছে। আইফোনের পরে এটাই আপেলের সবচেয়ে বড় ধাক্কা। এই নতুন চিপে প্রোসেসর, র্যাম গ্রাফিক্স প্রোসিং ইউনিট, নিউরাল প্রোসেসিং ইউনিট সব একই সিলিকন খন্ডের উপর তৈরি করা হয়। এদের বলে সিস্টেম অন এ চিপ (SoC)। এর ফলে কম্পিউটারের গণনা ক্ষমতা কয়েকগুণ বেড়ে ও ব্যাটারির খরচ কয়েকগ