বেগুন নিয়ে সাম্প্রতিক গবেষণা, হলুদ সাংবাদিকতা এবং গবেষকদের বিজ্ঞান যোগাযোগ

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/১১/২০২২ - ৪:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত ২ নভেম্বর ২০২২ এ “একাত্তর জার্নাল” এর ফেইসবুক পেইজে একটি ভিডিও [১] দেখে আজকের এই লেখার অবতারণা। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একাত্তর টিভির সঞ্চালক মিথিলা ফারজানা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন এর সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন। সাক্ষাৎকারের বিষয় হচ্ছে বেগুন নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রবন্ধ। যতটুকু বোঝা গেল, এই প্রকাশিত প্রবন্ধটির উপর ভিত্তি করে বেগুনে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। মিথিলা ফারজানা সেটার সত্যতা যাচাই করার জন্য সেই গবেষণা প্রবন্ধের লেখকদের মধ্য থেকে অধ্যাপক হোসেন কে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সেই সাক্ষাৎকারে উপস্থিত রয়েছেন আরও দুজন সাংবাদিক: মাসুদা ভাট্টি এবং উদিসা ইসলাম। ব্যক্তিগত ভাবে মাসুদা ভাট্টিকে আমি চিনি বাংলা ব্লগ সচলায়তনে লেখালেখির মাধ্যমে। সেই ২০১০ সালে উনি উনার সম্পাদিত মাসিক “একপক্ষ” এর জন্য আমার কাছ থেকে “ভারত বাংলাদেশ পানিসম্পদ” নিয়ে একটি লেখা নিয়েছিলেন। লিঙ্কডিন [২, ৩] থেকে জানলাম দুজনেই ঢাকা ট্রিবিউনের সাথে সংযুক্ত আছেন। ভিডিওটি দেখে আমি আঁতকে উঠেছি, একজন বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ ও গবেষক হিসেবে নিজেকে অতি নগণ্য মনে হয়েছে। তার থেকেও বড় কথা, বাংলাদেশের সাংবাদিকদের নৈতিকতা ও আদর্শ নিয়ে বিশাল এক প্রশ্ন জেগেছে। আমার বন্ধুদের অনেকেই আজ প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিক। তাদের প্রতি শতভাগ শ্রদ্ধা নিয়েই বলছি আমার কাছে এটাকে হলুদ সাংবাদিকতা মনে হয়েছে। সেই সাথে বাংলাদেশের স্বনামধন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে ড. হোসেনের বিজ্ঞান যোগাযোগের দক্ষতা দেখে বেশ হতাশ হয়েছি। এই বিষয়গুলো নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করার চেষ্টা থাকবে এই নিবন্ধে।


আঁকটোবর - শেষ সপ্তাহ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ৩১/১০/২০২২ - ৪:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আঁকটোবরের শেষ গল্প: ফেরারী সীমান্ত

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ৩১/১০/২০২২ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
জারিয়া ঝাঞ্জাইল নামে বাংলাদেশে কোন স্টেশন আছে জানা ছিল না মারুফের। প্ল্যাটফর্মে নামার পর স্টেশনের অদ্ভুত নামটা দেখলো সে। ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে ময়মনসিংহের ট্রেনে ওঠার সময় তাকে বলে দেয়া হয়েছিল ময়মনসিংহও তার জন্য নিরাপদ নয়। সে যেন ময়মনসিংহ নেমে শহরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা না করে জারিয়াগামী কোন একটা লোকাল ট্রেনে উঠে পড়ে। জারিয়া থেকে সড়কপথে দুর্গাপুর। দুর্গাপুর থেকে নদী পার হয়ে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করতে হবে। এই ছিল শওকতের বাতলে দেয়া পলায়নপথ। মারুফ জীবনে কোনদিন উত্তরবঙ্গে আসেনি। বাংলাদেশে তার গতিবিধি সীমাবদ্ধ ছিল ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত।


আঁকটোবর

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: রবি, ৩০/১০/২০২২ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকটোবর ফুরিয়ে যাবার আগেই তুলি হাতে নিলাম। কোল্ড প্রেসড কাগজে কালির ওয়াশ।


আঁকটোবর - চতুর্থ সপ্তাহ

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/১০/২০২২ - ৭:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অর্ণবের প্রস্তাবানুযায়ী এবারের বিষয় জানালার বাইরে


অভাজনের রামায়ণ: রাবণ ০২

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/১০/২০২২ - ৮:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- ও ব্যাডা নিজের গতরের মাপে একখান হরিণের মনোহর ছাল নিয়া বাইরা তো দেখি…

বিলপারের জনস্থানে পৌঁছায়া রাবণ যায় তাড়কাপুত্র মারিচের ঘরে। রাজায় ক্যান হরিণের চামড়া খোঁজে সেইটা বুঝায়া বলতে হয় না তারে। পশুর চামড়া পইরা পশুর ডাক দিয়া পশু ডাইকা শিকার একেবারে সাধারণ কৌশল…


আমার পুরনো বন্ধুরা - আঁকটোবর - তৃতীয় সপ্তাহ

তাহসিন রেজা এর ছবি
লিখেছেন তাহসিন রেজা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২১/১০/২০২২ - ১২:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকিবুঁকি তেমন পারিনা। তবে ক্লাস করার সময় পেছনের বেঞ্চে বসে খাতা ভর্তি করে ডুডল আঁকতাম। কয়েকবার ধরা পড়ে শিক্ষকদের কাছে ডলাও খেয়েছি। আঁকটোবর এর প্রথম দুটি বিষয় মিস করে গেছি। তাই অফিসের গাড়িতে মহাখালীর মরণ জ্যামে বসে বসে একটু পুরনো অভ্যাস ঝালিয়ে নিলাম। আমার একটা বিড়াল ছিল, মিনি। রিকশার নীচে পড়ে মরেছিল। একটা কুকুর পুষেছিলাম স্কুলে থাকতে। কোথায় যেন চলে গিয়েছিল, খুঁজে পাইনি। ভার্সিটিতে পড়ার সময় ল্যাব থ


আঁকটোবর, তৃতীয় সপ্তাহ

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০২২ - ৪:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকটোবর, ২০২২-এর তৃতীয় সপ্তাহে সজীব ওসমান প্রস্তাব করেছেন, এমন কোনো প্রাণীর ছবি আঁকতে, যেটাকে আমি পুষতে অথবা বন্ধু বানাতে চাই। আপাতত মান বাঁচাতে একটা ছবি আঁকলাম।

আরেকটা ছবি পরে যোগ করার ইচ্ছা আছে।


আঁকটোবর - দ্বিতীয় সপ্তাহ ২

স্যাম এর ছবি
লিখেছেন স্যাম (তারিখ: শনি, ১৫/১০/২০২২ - ১২:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবীর এমন কোন স্থান যেখানে আমি গিয়েছি, হয়ত আপনিও!


এলিসের জন্য

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৭/১০/২০২২ - ২:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অস্ট্রিয়ান সংগীতজ্ঞ লুডউইগ ভন বেটোভেনের কালজয়ী সৃষ্টি - “Für Elise”, ইংরেজিতে যাকে বলে “For Elise”, বাংলায় বলা যেতে পারে “এলিসের জন্য”।Für Elise এর সুর যেমন রোমান্টিক আর রহস্যময়, ঠিক তেমনি এর ইতিহাসও প্রেম আর রহস্যে আচ্ছাদিত। মজার ব্যাপার হচ্ছে Für Elise এর মত এরকম একটা মাস্টারপিস বেটোভেন তাঁর জীবদ্দশায় কখনও প্রকাশই করেননি। এই বাগাটেলটা প্রকাশিত হয় ১৮৬৭ সালে আর তাঁর মৃত্যু হয়েছিল ১৮২৭ সালে। তাঁর মৃত্যুর ২০ বছর পরে বিখ্যাত জার্মান সঙ্গীতজ্ঞ লুডউইগ নোহ্‌ল এই বাগাটেলটা প্রকাশ করেন। কিন্তু এলিসের জন্য লেখা এই বাগাটেলটা কাকে উদ্দেশ্য করে উৎসর্গ করা তা আজও অজানা।Für Elise এর কতটা উঁচু দরের সঙ্গীত এ বিষয়ে অনেক অনেক লেখা, গবেষণা আর বিশ্লেষণ আছে। সেসব নিয়ে আলোচনা করাই বাহুল্য। এই প্রবন্ধে Für Elise এর এলিস্ ব্যাক্তিটা কে তা জানার চেষ্টা করা হবে।