Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গবেষণা

মুজিব বর্ষে স্মৃতিচারনাঃ বঙ্গবন্ধু ও একটি সেতুর কথা।

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০২০ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবার চাকুরীর সূত্রে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসের কোন একটি দিনে আমরা সপরিবারে ভুরুঙ্গামারি নামক একটি প্রত্যন্ত স্থানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছি। রংপুর থেকে লালমনিরহাট গামী ট্রেনে এসে তিস্তা নদীর উপরে যে তিস্তা রেলওয়ে সেতু, তার কাছেই তিস্তা নামের একটি অতি অর্বাচীন রেল জংশনে আমরা কুড়িগ্রামগামী ট্রেন ধরার জন্য দুপুরের পর পর এসে পৌঁছালাম। আব্বা বললেন- ঐ তো কুড়িগ্রামের ট্রেনটি প্লাটফর্মেই দাঁড়িয়ে আছে। তা অব


উহান করোনা ভাইরাস নিয়ে করণীয়

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০১/২০২০ - ১১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


৩০ জানুয়ারী ২০২০ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চীনে শুরু হওয়া উহান করোনা ভাইরাস (2019-nCoV) সংক্রমণ নিশ্চিতভাবে প্রায় আট হাজার মানুষের শরীরে পাওয়া গেছে যার মধ্যে ১৭০ জন মারা গেছেন এবং ১৩৩ জন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়েছে।


কার্বনের মায়াজাল - ৩

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৯/২০১৯ - ১:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কার্বনের মায়াজাল -২ তে বলেছি কেমিক্যাল ভ্যাপার ডিপোজিশান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কিভাবে গ্রাফিন রান্না করা যায়। কিন্তু রান্না কেমন হয়েছে, অর্থাৎ গ্রাফিনের মান কিভাবে যাচাই করবেন?


আমরা গরীব কেন?

সৌরভ সাখওয়াত এর ছবি
লিখেছেন সৌরভ সাখওয়াত [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৯/২০১৯ - ৪:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।


কার্বনের মায়াজাল - ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৯ - ১২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কার্বনের মায়াজাল প্রবন্ধে গ্রাফিনের অভূতপূর্ব গুনাগুন আর অপার সম্ভাবনার কথা বর্ণনা করেছিলাম। স্বভাবতই প্রশ্ন আসতে পারে, ‘তাহলে গ্রাফিনে তৈরি বস্তুতে পৃথিবী কেন ছেয়ে যাচ্ছেনা?’ যৌক্তিক প্রশ্ন। উত্তর হল, এমন নিখুত আশ্চর্য বস্তু কি আর সহজে লাভ করা যায়!


কৃষ্ণবিবরঃ এক মহাজাগতিক রহস্যের বেড়াজাল

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৪/২০১৯ - ৫:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কৃষ্ণবিবরের কথা শুনলে মনে হয় এরকম বিচিত্র কিছুর বাস্তব অস্তিত্ব থাকা সম্ভবপর নয়। কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য যে এদেরকে এই মহাবিশ্মের প্রায় সবখানেই খুঁজে পাওয়া যায়। আমরা এখনই প্রায় ডজনখানেকের অবস্থান সম্বন্ধে অবগত। আন্দাজ করা হয় এই ছায়াপথে হয়ত প্রায় লক্ষ লক্ষ পরিমানে এদের অস্তিত্ব রয়েছে। আর ছায়াপথের বাইরের আঁধারে লুকিয়ে কোটি কোটি । বিজ্ঞানীদের অনুমান প্রতিটা গ্যালাক্সির কেন্দ্রে একটা অতি-বৃহদাকার কৃষ্ণবিবরের অবস্থান রয়েছে। আমাদের এই আকাশগঙ্গা সহ। এইসব দানবীয় আকারের স্থানকালের বক্রতার উৎপত্তি আর গতিপ্রকৃতি বিজ্ঞানীদের ধাঁধার মধ্যে ফেলে রেখেছে শত বছর ধরে।

তবে এই কথা ত বার বার প্রমাণিত হয়েছে বাস্তবতা আসলে মানুষের কল্পনার চাইতেও বিচিত্র।

small
ছবিঃ বিশ্বের প্রথম ধারণকৃত কৃষ্ণবিবরের চিত্র। খুলে দিলো মহাজাগতিক এই ঘটনা সম্পর্কে জানার নতুন দুয়ার।


জামান সাহেবের ধমক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১২/০৪/২০১৯ - ১২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অধ্যাপক লতিফ সাহেব চায়ের দোকানে বসে আছেন। গলির সেলুনে সিরিয়াল দিয়ে এসে বেশ কিছুক্ষণ হল এখানে বসেছেন। শেভ করে বাসায় ফিরবেন। এরই মধ্যে পাশের বাসার জামান সাহেব এশার নামাজ শেষ করে এসে তার সাথে যোগ দিলেন। এক গলিতে থাকলেও তাদের মাঝে যে খুব কথা হয়, তেমন নয়। এটা-সেটা নিয়ে কথা বলতে বলতে একসময় ছেলেমেয়ে নিয়ে কথা উঠল।


শুভ জন্মদিন জেন গুডাল

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: শুক্র, ০৫/০৪/২০১৯ - ৬:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাত্র ২৭ বছর বয়সে কিংবদন্তীতে পরিণত হওয়া জেন, তারপরো আরো আবিস্কার উপহার দিয়েছেন। শিম্পাঞ্জীরা নিরীহ নিরামিষভোজী বলে আমাদের যে ধারনা ছিলো সেটাকে ভুল প্রমান করেছেন। তারা সর্বভোজী, আমাদের মতই। আর দূঃখজনকভাবে যুদ্ধবাজ। সেই ২২ বছর বয়সে, প্রবল উৎসাহ নিয়ে জেন যখন এস এস কেনিয়া ক্যাসেল-এ উঠেছিলো কেনিয়ার উদ্দেশ্যে পাড়ী দেবার জন্য, সে জানত না তার কাজ একদিন শুধু শিম্পাঞ্জীদের সম্পর্কে আমাদের সম্যক ধারনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে না, উপরোন্তু, প্রাণীর চেতনার জটিলতা সম্পর্কেও আমাদের ধারণা লাভ করতে একদিন সাহায্য করবে।


ছবিঃ ন্যাট জিও-তে অন্যান্য বিজ্ঞানীদের তুলনায় সর্বাধিকবার প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে জেন গুডালের কর্মজীবনের উপর।


মধ্যযুগে চট্টগ্রামের ইতিহাসের বিভ্রান্তিকর সময় ১৫৪০-১৫৮৬

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ৩১/০৩/২০১৯ - ৮:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[মুখপাঠ: এটি চট্টগ্রামের ইতিহাস বিষয়ক একটি প্রশ্নবোধক পোস্ট। চট্টগ্রামের ইতিহাসটা বাংলার মূল ইতিহাস থেকে একটু আলাদা এবং গোলমেলে। আদিকাল থেকেই চট্টগ্রাম বাংলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্নভাবে শাসিত হয়েছে বিভিন্ন পরদেশী শাসকদের হাতে। হাজার বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রাম বহুবার শাসিত/দলিত/মথিত হয়েছে আরাকান, ত্রিপুরা, সুলতান, পাঠান, মোগল ইংরেজ ইত্যাদি নানান শক্তির হাতে। গত ৫০০ বছরের শাসনকালের মধ্যে ষোড়শ শতকের প্রায় পুরোটা চট্টগ্রাম নিয়ে ত্রিমুখী কাড়াকাড়িটা এত বাড়াবাড়ি ছিল যে এই অঞ্চলটা কখন কার দখলে কতদিন ছিল কেউ শতভাগ নিশ্চিত করতে পারেননি। এর মধ্যে সবচেয়ে অস্পষ্ট সময়কালটা হলো ১৫৪০-১৫৮৬। এই সময়টাতে বারবার হাতবদল হয়েছে চট্টগ্রাম। একের পর এক আরাকান, পাঠান ও ত্রিপুরার মধ্যে যে বিচিত্র রকমের যুদ্ধ বিগ্রহ হয়েছে সেই ইতিহাসের সত্যিকারের চেহারাটা খুঁজে বের করা পাঠকের জন্য দুরূহ কাজ। শুধু পাঠকই নন গবেষকরা ও বিভ্রান্ত। উপমহাদেশের প্রখ্যাত ইতিহাসবিদদের দেয়া তথ্যের মধ্যেও প্রচুর ফারাক দেখা যায়। তাই এই সময়কালকে অস্পষ্ট বা বিভ্রান্তিকর সময় মনে হয়েছে আমার। তবে আমার বিশ্বাস এখানে কেউ না কেউ এই বিপুলায়তনের প্রশ্নবোধক লেখাটি পড়ে কোথাও কোথাও আলোর নিশানা দিতে পারবেন। লেখার মধ্যে তথ্য বিভ্রাট থাকলে সেটি শোধরানোর পরামর্শ দিতে পারেন। তাহলে তা হবে পোস্টের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।]


ফাইনম্যানের টালমাটাল পিরিচ

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৩/২০১৯ - ৩:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনে হয় সব মানুষের জীবনেই একটা সময় আসে যখন, যে কাজ তার ধ্যান-জ্ঞান, নেশার মতো । যা নিয়ে দিনরাত পড়ে থাকলেও উৎসাহের কোন ঘাটতি হয় না, সেই ভালোলাগার ক্ষেত্রতেও বিতৃষ্ণা ভর করে। তাৎপর্যহীন জীবনে যে কর্মক্ষেত্রকে আলিঙ্গন করে নিজের জীবনকে অর্থবহ করে তোলার চেষ্টা করা হয়, সে ক্ষেত্রটাই হয়ে ওঠে অসহনীয়। এরকম অবস্থা থেকে কি ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব ? কিভাবে ফিরে পাওয়া যায় সেই পুরোনো ভালো লাগার অনুভূতিটাকে ?

রিচার্ড ফাইনম্যান। আইনেস্টাইনের পরপরি যাঁকে এই দুনিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন পদার্থবিদ বলে ধারণা করা হয়। জীবনের একটা পর্যায় এসে তিনিও বিতৃষ্ণ হয়ে গিয়েছিলেন পদার্থবিদ্যার গবেষনায়। আশ্চর্য হলেও সত্যি যে, একটা টলমলে পিরিচ তাকে ফিরিয়ে দিয়েছিল তার প্রায় হারাতে বসা কর্মজীবন। কি হয়েছিলো আসলে ? তাঁর রেখে যাওয়া জীবনালেখ্য থেকে জানা যাক ঘটনাটা -


ছবিঃ পিরিচের টালমাটাল অবস্থার ডায়াগ্রাম । বৃত্তগুলো দিয়ে কক্ষপথ বোঝানো হয়েছে। কালো বিন্দুগুলো টালমাটাল কক্ষপথের ছেদ। (সূত্রঃ [১])