গত পর্বে লিখেছিলাম ব্যাটারি বা ইজি বাইকের নিবন্ধণ বন্ধ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। আজকে বলবো কেন, কিভাবে ও কারা এদের নিবন্ধন, উৎপাদন ও আমদানি বন্ধ করেছিলো। একটা কথা আগেই বলে রাখি, ব্যাটারি বাইক কিন্তু এখনো নিষিদ্ধ একটি যান, আইনত!
২০১০ সালে ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিলে ('জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল' হবে কি?) সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে ব্যাটারি বাইকগুলোকে আর নিবন্ধন করা হবে না। ইতোমধ্যে কিন্তু প্রচুর পরিমানে ইজিবাইক রাস্তায় নেমে গেছে এবং নিবন্ধন করে তারা বৈধতাও নিয়ে ফেলেছে। যাকগে, সে সময় (২০১০) এদের আমদানি নিষেধের প্রস্তাবনা দিয়ে একটি চিঠিও দেয়া হয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২০১০ সালের ২২শে নভেম্বর সকল বিভাগীয় কমিশনারদের নির্দেশনা দেয়, সব জেলার রাস্তা ও মহাসড়ক(হাইওয়ে)গুলো থেকে ইজি বাইক চলাচল বন্ধ করতে।
আমার গবেষণার বিষয় মূলত ট্রান্সপোর্টেসন ইঞ্জিনিয়ারিং (বাংলাঃ পরিবহন প্রকৌশল/যোগাযোগ বা যাতায়াত প্রকৌশল হবে কি?), যার একটা বড় অংশ জুড়ে আছে ইনফরমাল ট্রান্সপোর্ট বা প্যারাট্রানজিট। এদেরকে বাংলা করা যায় 'অনানুষ্ঠানিক পরিবহন' ব্যবস্থা হিসেবে। আমি এদের 'বিধিবহির্ভূত বা নীতি/নিয়মবিরুদ্ধ পরিবহন' বলে অভিহিত করতে চাই না। ট্রাফিক বা রাস্তায় চলা যানবাহনসমূহকে খুব মোটাদাগে দুভাগে ভাগ করে ফেলা যায়, (১) প্রাইভেট (ব্যক্তিগত) ও (২) পাবলিক (গণপরিবহন)। তাদের চমৎকার সব সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে, কিন্তু এই লেখা বিষয় তা নয়। প্যারাট্রানজিট হচ্ছে এই দুই ধরণের মাঝামাঝি ব্যবস্থা, তাদের কারো কারো ব্যক্তিগত পরিবহনের সাথে বেশ ঘনিষ্ঠতা, আবার কাউকে গণপরিবহন বলেও চালিয়ে দেয়া যায়।
যদি বাংলাদেশের কথা চিন্তা করি, তবে এদের সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে রিকশা। এটি কিন্তু একদম ব্যক্তিগত পরিবহনের মত, বাসার সামনে দাঁড়িয়ে হাক দিলেই পাওয়া যায়, আবার ঠিক বাসার সামনে এসে নামিয়েও দিয়ে যায়। এমন আরো রয়েছে অটোরিকশা, সি এন জি বা বেবিট্যাক্সি, যে নামেই তাকে ডাকি না কেন। অন্যদিকে, আবার আছে লেগুনা বা হিউম্যান হলারগুলো, যেগুলো বাসের মতই চলাচল করে এক বা একাধিক নির্দিষ্ট রুটে, তাদের ধরতে হলে উঠতে হয় কোন নির্দিষ্ট স্থানে (অধিকাংশ সময়ই যা হয় কোন রাস্তার মোড়, বহুলপরিচিত কোন অফিস বা বিখ্যাত কোন বাজার ইত্যাদি)।
"যুদ্ধদিনের সাথীরা আমার, তোমরা যাঁরা বেঁচে আছ, কিংবা যাঁরা পাড়ি জমিয়েছ অনন্ত পরলোকে, তোমাদেরই একজন হতে পেরে নিজেকে আমি অত্যন্ত গৌরবান্বিত মনে করি।"- যাঁদের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর লেখা বইয়ে এই কথাগুলো বলেছেন.....................
[justify]
অ
তার সাথে কথাসন্ধি The Danish Girl চলচ্চিত্রটির প্রসঙ্গ ধরে অথবা আমাদের দুজনেরই পছন্দ এডি রেডমেইনের (Eddie Redmayne) অভিনয়। এডির সাথে আমার পরিচয় The Theory of Everything এর মাধ্যমে- হকিঙের বিভিন্ন লেখা ও আত্মকথা পড়ে তার জীবনকে আমি যেভাবে কল্পনা করে নিয়েছিলিম সেটি ফুটিয়ে তুলেছিলো এডি চমৎকারভাবে; এমনকি হকিং অনেক সাক্ষাৎকারে এডির প্রসংশা করেছে তাকে নিখুঁতভাবে উপস্থাপন করেছে বলে।
মাঝে মাঝে ভাবি- আমাদের সন্তানেরা যখন পেশাজীবি হবে, আজ থেকে বিশ-ত্রিশ বছর পর, তখন তাদের কর্মক্ষেত্রটা কেমন হতে পারে; কেমন হতে পারে তাদের পদবীগুলো। হলফ করে বলতে পারি যে ত্রিশ বছর আগে আমাদের বাপ-মা’রা কখোনো ভাবতে পারেননি তাদের ছেলেমেয়েরা কেউ কেউ হবে সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার, আইটি (IT) স্পেশালিষ্ট, মেমস (Microelectromechanical systems) প্রসেস ইন্টিগ্রেসন ইঞ্জিনিয়ার, মাইক্রোবায়োলজিষ্ট, গ্রাফিক র
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সূত্রমতে [১,২] একাত্তরের মার্চের শুরুতে বঙ্গবন্ধু বিদেশী সংবাদদাতাদের "অফ দ্যা রেকর্ড" বলেছিলেন রবিবারের মিটিংয়ে (৭ মার্চ) তাঁর বক্তব্যে যা থাকবে তা অনেকটাই স্বাধীনতার ঘোষণার মত। পাকিস্তান দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো বিভিন্ন রিপোর্টে আকাশপথে (সি-১৩০, পাকিস্তান এয়ারলাইনস) এবং জলপথে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্যদল আসার ভাসাভাসা খবর আসছিল। হোয়াইট হাউসের সিচ্যুয়
সাহিত্যের রূপ ঠিক কিরকম হতে পারে সে নিয়ে হয়তো আলোচনা পর্যালোচনা চলতে পারে। তবে আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করে বলা যায় সাহিত্য শুধু একরূপই হতে পারে। যার শুরুতে থাকবে সুভানাল্লা আর শেষে আলহামদুলিল্লাহ। আর মাঝখানের পুরোটা বাঁধা থাকবে একটা লাইনের মাঝে। লাইনের বাইরে গেলেই কোপ। দেশের বখে যাওয়া নাস্তিক মুরতাদ সাহিত্যিকরা হয়তো ভেবে ভেবে মাথার চুল ছিঁড়ে ফেলছেন, কিভাবে লাইনে থেকে জান বাঁচানো যায় এই
কিন্তু এতোকিছুর পরেও থেমে থাকেনি তার বিচার। চট্টগ্রামের এই ত্রাস, রাউজান এলাকার দুর্দমনীয় আতংক শেষ পর্যন্ত ফাঁসির দড়ি গলায় নিয়ে ঝুলেছে। বিচার পেয়েছে তার হাতে নির্যাতিত, নিহত,অত্যাচারীত শত শত মানুষ, সহস্র পরিবার। পয়সা আর গ্ল্যামারের ঝলমলে আলোয় ঝলসে যাওয়া মিডিয়া কোনদিন বলবেনা এইসব অসম সাহসী সাক্ষী যারা প্রাণের ভয় তুচ্ছ করে, সব হারাবার সম্ভাবনাকে অসীম শক্তিতে মাড়িয়ে দিয়ে আদালতে এসে সাক্ষ্য দিয়েছেন এই অকল্পনীয় দানবের বিরুদ্ধে তাদের কথা। তারা ব্যস্ত হুম্মাম কাদের নামের চৌধুরী পরিবারের আরেকটা অশ্লীল লোকের দম্ভভরা সাক্ষাৎকার নিতে, সালাউদ্দীনের শেষ খাবারের মেন্যু, তার শেষকৃত্যের খুঁটিনাটি বর্ণনা নিয়ে।
দিনের শেষে এই জ্যোৎস্নাবালা এই গোপাল দাশেরাই বাংলাদেশ। মিডিয়া নামের যাত্রার প্রিন্সেসদের নৃত্য শেষ হবার অপেক্ষা না করে এরাই সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর অটল সাম্রাজ্য ধংশ করে, সম্মিলিত হাতে ফাঁসির দড়ি পরিয়ে দেয় এই দানবের গলায়।
মধ্যগহীরা, সুলতানপাড়া, উনসত্তরপাড়া গ্রাম আপনাদের আত্মত্যাগ আজ বাংলাদেশকে নতুন জীবন দিল। জয় বাংলা।
যারা বলছে বিভেদ তৈরির দায়ভার প্রগতিশীলদের উপরে তারা মূলত বামাতী। এই বামাতীরা প্রতিটা হত্যাকাণ্ডের পরে প্রথম যে প্রশ্নটি প্রচার করে "মুসলিম জঙ্গিরা যে খুন করেছে তা আপনি কিভাবে বুঝলেন?