Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

নারী

সীমান্ত পারের জীবন: নারী চোরাচালানী ও বাহাদুর বিডিআর

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৩/০৮/২০১৪ - ২:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিডিআরের রুদ্রমূর্তি প্রথম যেদিন দেখি, সেদিনটার কথা ভাবলে আজও গায়ে কাঁটা দেয়। সাল-তারিখ বলতে পারব না। খুব ছোট। ছয়-সাত বছর বয়স হবে। আমাদেরে বাড়ির কাছে ছিল এক বড় স্মাগলারের বাড়ি। একদিন পাড়ায় বিরাট হৈ চৈ পড়ে গেল--সেই স্মাগলারের বাড়ি নাকি পুলিশে রেড দিয়েছে। সীমান্তে বিডিআরকে তখন পুলিশই বলত। বিডিআরদের পোশাকের রঙও তখন পুলিশের মতো খাকি। আর থানা থেকে পুলিশ এলে পাইকারি হারে তাদের বলত দারোগা। যাইহোক, দৌড়ে গিয়ে দেখি ভয়াবহ কাণ্ড। চার-পাঁচজন জওয়ান দুজন লোককে উঠোনে ফেলে চটকাচ্ছে।


ছবি ব্লগ - WOMEN

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ২৫/০৮/২০১৩ - ১২:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

428652_10152819246450497_1507017904_n

উপরের ছবিটি পুরনো ঢাকার শাঁখারি বাজারে তোলা, বিহ্বল এক নববধূর চোখের তারায় ফুটে থাকা জীবনের ছবি।


নূরুলদীনেরা কিন্তু জেগে আছে!

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৪/২০১৩ - ৯:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে সামাজিক আড্ডায় শুনি, “ব্লগারদের মুখ খুব খারাপ। কোন শিষ্টতা নেই, শালীনতা নেই। আন্তর্জালের এই যুগে কেউ কারুর মুখ দেখে না তো, তাই যা ইচ্ছে তাই লিখে। বর্বরদের মতো ভাষা। ব্লগতো না, আগের দিনের পাড়ার “রক” আর কি!


হেকমত আলীর আত্বপোলদ্ধি ঃ একটি পারিবারিক চড় বদলে দিতে পারে সমাজ এবং দেশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৪/২০১৩ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেলফের একটা বড় অংশ জুড়ে আধিপত্য বিরাজ করে আছে ধর্ম শিক্ষা, ইসলামের ঐতিহ্য, ইসলামি মুল্যবোধ, দীনের আলো মার্কা বিভিন্ন বই । টিউবলাইটের এই মৃদু আলোতেও তাদের সোনালী / রুপালী রং এর জলে খোদাই করা আরবী অক্ষরগুলো যেন দম্ভ সহকারে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছে। । এদের উপরেই ভাতৃত্ব্যসুলভ সৌহার্দে অবস্থান করছে হুমায়ুন আহমেদ, ইমদাদুল আর আনিসুলেরা । শেলফের একেবারে নিচের তাকে, টিভি স্ট্যান্ডের আড়ালে প্রায় ঢাকা পড়ে যাওয়া অংশ থেকে ধুলো বালি আর অযত্নের অত্যাচার সয়ে লাজুক ভাবে উকি দিচ্ছে হুমায়ুন আজাদ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস আর গোটাকতক কবিতার বই । এই রাম রাজত্বে এরা যেন অনাকাংক্ষিত অসুর । লুকিয়ে থাকতে হয় অন্ধকারে ।


জৈবিক ভিন্নতার বাইরেও নর-নারী ভিন্নতা কতটুকু এবং কেন?

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৩/২০১৩ - ৩:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
ফ্রিকোনমিক্স নামক একটা বইয়ের কিছু অংশ পড়ার পর এদের ওয়েবসাইটে বেশ কয়েকটা পডকাস্ট শুনেছিলাম। তার মধ্যে উইমেন আর নট মেন শিরোনামের পডকাস্টে মহিলা এবং পুরুষদের সম্পর্কে কিছু তথ্য এবং এক্সপেরিমেন্ট তুলে ধরা হয়েছিলো যা বেশ ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছিল। এই লেখায় সেই পডকাস্ট থেকে উল্লেখযোগ্য অংশ তুলে ধরছি। এখানে প্রচুর তথ্য ও উপাত্ত ব্যবহার করা হয়েছে যার নির্ভরযোগ্য উৎস উল্লেখ করা নাই কিংবা ওগুলো শুধুমাত্র আমেরিকানদের ডেটা থেকে অনুসিদ্ধান্ত আকারে এসেছে। তারপরেও এটাতে বেশ কিছু ব্যাপার আছে যা অনেক ব্যাপারেই নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে ভাবতে বাধ্য করে।

কিঞ্চিত দীর্ঘ লেখাটি পাঠকের সুবিধার্থে নম্বর দিয়ে চিহ্নিত করা হল।


আমরা ভালই আছি, স্বভাবিক আছি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০২/২০১৩ - ৩:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা কোন দিকে যাচ্ছি, এ প্রশ্ন করাই যেতে পারে। তবে তা বহুল ব্যাবহারে এত বেশি জীর্ন আর সেকেলে হয়ে উঠেছে যে,একে আর প্রশ্ন মনে হয় না ইদানিং। বরং এটি আক্ষেপ বা এরকম আর কিছু যা অনুদ্দিষ্ট ছুড়ে দিয়ে আমরা নিজের মত করে যাপন করতে পারব আমাদের তথাকথিত জীবন। মানে এক ধরনের পলায়ন আর কি। তথাকথিত মানে সেই নটা- পাঁচটা,খবরের কাগজ, চায়ের দোকানে দেশোদ্ধার, খাতা-কলম, জলছাপ মারা ময়লা অথবা নতুন নোট, গোনা- গুনতি, সন্ধ্যায় অথবা রাতে রিমোটের ভ্রমন, টক শো দেখে দ্বয়িত্ব পালন, একান্তে ক্ষরণ ইত্যাদি।

মহামূল্যবান এইসব কাজ আর তার চলমানতার ফাঁকে কখনো কখনো আমরা হাসি, গান গাই, নাচিও কেউ কেউ, ফুঁশেও উঠি মাঝে মাঝে যখন এড়ানো যায় না আর কিছুতেই। ফুঁশে ওঠাটা অস্বাভাবিকতা। তাই আমরা খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হয়ে যাই আবার। নিজস্ব বৃত্তায়নে নিজেকে দেখি আর তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি মাঝে মাঝে। এই ফাঁকে কারা কারা বিপন্ন হলো তার দায়তো আমাদের নয়। কাজ সেরে ফেরার পথে কে অপহৃত হয়ে শোধ করলো একা একা লৈঙ্গিক দায় আমরা জানার প্রয়োজন বোধ করি না। হ্যাঁ লৈঙ্গিক দায়, মানে প্রচলিত অর্থে যাকে ধর্ষণ হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। যদিও বাংলা একাডেমির অভিধান ঘেঁটে অর্থ পাওয়া গেল, অত্যাচার বা নিপিড়ন। একমাত্র নারীর ক্ষেত্রেই এই শব্দটি দিয়ে লৈঙ্গিক অত্যাচার বিষয়টিকে বোঝায়। শব্দার্থ পর্যালোচনা এই লেখার দায় নয়।


ভবিষ্যতের পুরুষঃ মানবী সভ্যতা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০১/২০১৩ - ১২:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক।।

বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সূত্র থেকে জানা যায়, বহু বছর আগে পৃথিবীর মানব সভ্যতা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এই পৃথিবীতে এক সময় মানুষ শিল্প ও বিজ্ঞান চর্চার মাধ্যমে উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছিল। এর পর বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে যুদ্ধের কারণে সেই সভ্যতা বিলুপ্ত হয়- প্রাচীন পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা (যাকে তারা ঈশ্বর-আল্লাহ-ভগবান-গড ইত্যাদি নামে ডাকতো) নিহত হন।

তার বহু বছর পর পরম করুণাময়ী সর্বশক্তিময়ী ঈশ্বরী ঠিক করেন আবার মানবী সভ্যতার জন্ম দেবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি প্রথম নারী এডা-কে তৈরি করেন এবং তাকে স্বর্গে বড় করে তুলতে থাকেন। এডা বড় হওয়ার পর তার খুব একা একা লাগতে থাকায় এডার ডান পাঁজরের হাড় থেকে ঈশ্বরী তৈরি করেন নতুন পৃথিবীর প্রথম পুরুষ ইভোকে। নতুন পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে জানা যায়, ইভো ঈশ্বরীর বিরুদ্ধাচারণকারী "শয়তানী"র প্ররোচণায় এডাকে জ্ঞান বৃক্ষের ফল খেতে উৎসাহ দেন। এতে ঈশ্বরী তাদের শাস্তি দিতে পৃথিবীতে নিক্ষেপ করেন এবং তা থেকেই পৃথিবীতে নতুন মানবীসভ্যতা গড়ে ওঠে।


আমি একটি কাঁচপোকা ভালোবেসেছিলাম

ক্রেসিডা এর ছবি
লিখেছেন ক্রেসিডা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১১/০৫/২০১২ - ৯:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি একটি কাঁচপোকা ভালোবেসেছিলাম
__________________________________

রঙিন শিকলে আমার শৈশব বাঁধা পড়ে আছে
দামাল উড়ন্ত ঘুড়িতে বাঁধা পড়ে আছে স্নিগ্ধ সুসময়

একদিন আমি খুব আয়োজন করে প্রেমে পড়েছিলাম
একটি কাঁচপোকার;
স্বচ্ছ জলছাপের মতো অথবা চিবুকে জমা আর্দ্র
ঘামের মতো; এই কবিতার প্রতিটি বিচ্ছিন্ন শব্দের মতো
একটি কাঁচপোকা ঢুকে গিয়েছিল আমার ভালোবাসার ঘরে -
তখনো জানতামনা নারী বা নারী-দেহ ভালোবাসায়
আরো সুখ। আমাকে নির্দ্বিধায় বোকা বলতে পারো
সত্যিই আমি ব্যপক ফলনের মতো
ভালোবেসেছিলাম একটি ছোট্ট কাঁচপোকা।


পরিসংখ্যানে নারীর বেকারত্ব

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০১২ - ৩:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা পরিসংখ্যানে চোখ আটকে গেলো আজকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর Statistical Yearbook of Bangladesh 2010 এর 3.17 টেবিল অনুযায়ী বাংলাদেশে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রীধারী বেকার পুরুষ ৪.৪৮ শতাংশ এবং বেকার নারী ১০.৩১ শতাংশ, প্রকৌশল বা চিকিৎসাবিজ্ঞানে ডিগ্রীধারী বেকার পুরুষের সংখ্যা ৪.৭৮ শতাংশ এবং নারীর সংখ্যা ১৬.৯৯ শতাংশ। দেশের এরকম শিক্ষিত ও যোগ্য শ্রেণীর নারী ও পুরুষের বেকারত্বের হারের এই পার্থক্


“আমনে আমাত্তে বেশি বুজেন?”

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: শুক্র, ১১/১১/২০১১ - ১০:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবই তো বুঝলাম, কিন্তু...

  1. জাফর ইকবাল স্যারের গত দশ বছরে কোনো বৈজ্ঞানিক পাবলিকেশন নেই কেন?
  2. জাফর ইকবাল স্যার ভার্সিটি বন্ধ করিয়ে ছেলেমেয়েদের দুর্বিষহ সেশন জটের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। এ অধিকার কি তিনি রাখেন?
  3. জাফর স্যার কেন অমুক বিষয়ে লিখলেন না, কেন পরিমলকে নিয়ে লিখলেন না? নিশ্চয়ই তিনি ওসব সাপোর্ট করেন।