১৯৮৬ সালে শ্রীমঙ্গলে পাখি দেখা
-পল থমসন
১৯৮৬র শুরুর দিকে আমি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এসেছিলাম। যদিও আমার অধিকাংশ সময়ই পিএইচডি গবেষণার জন্য তথ্য সংগ্রহের পিছনে যাচ্ছিল তবুও সেই সময় আমি শ্রীমঙ্গলে প্রথম পাখি দেখার জন্য যেতে সক্ষম হই যা সেখানে পরবর্তীতে অসংখ্য ভ্রমণের প্রথমটি হিসেবে মনে আছে।
ফের এই বইটা পড়লাম, শেষ বার যখন পড়ছিলাম তখন ছিলাম আলাতাও পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত কাজাখস্তানের অপূর্ব পার্বত্য শহর ও পুরাতন রাজধানী আলমতিতে ( Almaty), ভ্রমণের সময় নানা কারণে অসম্ভব আনন্দময় সময়ের সাথে সাথে প্রচুর উৎকণ্ঠা, ঝুঁকি এইগুলোও থাকে, তাই অনেকটা stress drain করার জন্য ভ্রমণের মাঝে আমি সবসময়ই খুব সুখপাঠ্য প্রিয় বইগুলো ফের পড়তে থাকি, বিশেষ করে কৈশোরের প্রিয় বইগুলো। যাহোক শেষ বিকেলের আলো যখন আলা
অন্ধকারের গর্ভ থেকে ভোরের উদ্ভাসন । মানবের জন্ম মুহূর্তেও কি থাকে এমন কোন উন্মেষ ? কী সেই উন্মেষ ?
সরল অঙ্কের বিশ্বাসঘাতকতার
কোন তুলনা নেই।
(সরল কর বলে যার শুরু
তার নাম সরল অঙ্ক হত কি করে!)
(১৯৭৩ এর ২৩ সেপ্টেম্বর পাবলো নেরুদা চিলিতে মারা যান বা হয়তো খুন হন। তার দেড় মাসের মধ্যেই ১৯৭৩ সালের নভেম্বরে ‘বিনোদন’ পত্রিকায় শামসুর রাহমানের এই লেখাটি প্রকাশিত হয়, যা সাধারণত কোথাও দেখি না। সম্প্রতি পত্রিকাটি হাতে আসায় ভাবলাম এই লেখাটি ব্লগে থাকুক। আর ভারতীয় কূটনীতিক জনাব মুচকুন্দ দুবের একটা কথা মনে পড়ল, উনি শামসুর রাহমানের কবিতা নিয়ে বলেছিলেন যে “বিশ্ব সাহিত্য নিয়ে আমার যে লেখাপড়া তাতে সত্যি বল
আমাদের স্কুল ছিলো এক আজব মজার জায়গা। শিক্ষকদের মাঝে বৈচিত্রপূর্ণ চরিত্রের যেমন অভাব ছিল না। ছাত্ররাও ছিল তেমনি রঙিন বাহারের। তাদের মেধাদীপ্ত কর্মকান্ড লিখতে গেলে সপ্তকান্ড রামায়ণের প্রায় সমান হয়ে যাবে। তাই বিস্তারিত প্রসঙ্গ থাক। আজ শুধু মোটাদাগে স্কুলের কিছু বিষয়ের টুকিটাকি।
স্কুলভবনের সারল্য
এই দেশ ছেড়ে যাচ্ছি। সিদ্ধান্তটা একরকম হুট করেই নেয়া। আট বছর এক দেশে থাকার পর কোনো প্রস্তুতি ছাড়া আরেক দেশে যাওয়াটা ঝামেলার ব্যাপার। এখন যাচ্ছি অনেক উত্তরে। প্রথম কয়েক দিন তেমন কিছু টের পাই নি, এখন বেশ খারাপ লাগছে। এই আট বছরে কত স্মৃতি, কত মানুষের সাথে পরিচয়, কত সুখ দুঃখের ঘটনা। আমার এই এক সমস্যা, কোনো কিছু একবার ব্যবহার করলে তার প্রতি মায়া জন্মে যায়। যেকোনো কিছু একবার ব্যবহার করলে তার প্র