Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

জিয়া স্যার (সাব-সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউদ্দিন আহমেদ, ১৯৫০-২০১৭)

সংসপ্তক এর ছবি
লিখেছেন সংসপ্তক (তারিখ: সোম, ৩১/০৭/২০১৭ - ১:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যক্তিত্ব কি ছুঁয়ে দেখা যায়? অ্যাবস্ট্র্যাক্ট একটা বিষয় – ছুঁয়ে দেখতে পারার কথা না তো, তাই না? আমারও তাই ধারনা ছিল।

জিয়া স্যারের সাথে দেখা হবার আগ পর্যন্ত। মুক্তিযুদ্ধের সুন্দরবন সাব-সেক্টার কমান্ডার, মেজর জিয়াউদ্দিন আহমেদ। কর্নেল তাহেরের সহ-বিপ্লবী।


ঢাকা শহর ঢাকা যতোক্ষণ

নাদির জুনাইদ এর ছবি
লিখেছেন নাদির জুনাইদ (তারিখ: শনি, ১০/০৬/২০১৭ - ১:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কলকাতার তথ্যচিত্র নির্মাতা কিউ-এর একটি সাক্ষাতকার পড়ছিলাম। একটি বর্ণনা খুব ভাল লাগলো। কিউ বলছেন, কোনো শহর নিজেকে যদি শহর হিসেবে পরিচয় দিতে চায় তাহলে তার কিছু কারণ থাকা দরকার। কিউয়ের মতে, কলকাতার সেই কারণগুলোর ক্ষয় হতে হতে এখন এমন একটি জায়গায় এসেছে যে শহরটার রং ধূসর না, মনে হচ্ছে বাদামি। আমার মনে হলো বর্তমান ঢাকা সম্পর্কে ঠিক এমন একটি চিন্তাই আমার ভেতরে ছিল। আমি প্রকাশ করতে পারছিলাম না, আর কিউ মোক্


মৃত্যু উপত্যকায় বেড়ে ওঠা শিশুরা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০২/০৬/২০১৭ - ৯:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হরিপূর্ণ ত্রিপুরা


[এই ছবির ব্যাকগ্রাইন্ড হিস্ট্রি জানার আগ্রহীরা নিচের সংবাদের লিঙ্ক পড়লে জানতে পারবেন ]


বলধরা

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৪/০৩/২০১৭ - ৭:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উঠোনের এক কোণেই দোতলার সিঁড়ি উঠেছে । সিঁড়ির নিচের ত্রিভুজাকৃতির খোপটাতেই খড়ির দু’টো চুলো। নানির সারাটা দিন কাটতো ওখানে বসেই। সকালের নাস্তা, দুপুরের ভাত, সন্ধ্যাতেই হয়ে যেত রাতের খাবারও। ভোরে ওখানে বসেই রুটি বেলতেন আর আমরা নানিকে কেন্দ্র করে অর্ধবৃত্তাকারে বসতাম নাস্তা করতে। গরম গরম রুটি চুলো থেকে সরাসরি কাঁসার থালায়। মাথার উপর উঠোনের অনেকটা জায়গা ধরে ছেয়ে ছিলো একটা পেয়ারা গাছের শাখা-প্রশাখা। বলধরা


একটা মূর্তির গল্প

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১৭ - ৭:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মর্মর পাথরের মূর্তিটা অনেকদিন ছিল আমাদের শহরে। খুব বড়সড় কোন ভাস্কর্য নয়, একটা আবক্ষ মূর্তি। পথের ধারের এই মূর্তিটা রাজশাহী শহরে আসা যে কারো চোখে পড়েই যেত, কেননা এটা রাখা ছিল একেবারে রাজশাহীর হৃৎকেন্দ্র অর্থাৎ সাহেববাজারের ঠিক মোড়ের উপর।রাজশাহী শহরের নানা ভাঙ্গা গড়া, নানা পরিবর্তনের মধ্যে মূর্তিটা অনেক সময়ই বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু সব সময়ই মূর্তিটা ছিল সোনাদীঘির মোড়ের উপরেই। আমা


ক্ষুদ্র ডিটেইল্গুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২১/১২/২০১৬ - ৭:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা সময় চলে আসে যখন আর বড় বড় বিষয়গুলি চোখে-মুখে কিংবা স্মৃতিতে লেগে থাকে না। খুব ছোট অ/দরকারি ডিটেইলসগুলি কিভাবে যেন রয়ে যায়।


শৈশব

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/১১/২০১৬ - ২:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“বাবা ওটা কী ছিল?”
"কোনটা অমিয়?”
“ওই যে যেটা আমি দেখলাম”
“কী দেখেছ অমিয় সোনা”
“ওই যে যেটা চলে গেলো!”

অমিয়র তখন আড়াই বছর। সারাদিন তুরতুর করে কথা বলে। এটা সেটা, কত কথা, কত জিজ্ঞাসা! আর বলেও খুব পরিষ্কার, আধো আধো বুলি ওর মুখে শুনিনি কোন দিন। কথা শেখার সময় ছেলেটা আমার কাছে ছিলোনা। ওর যখন চোদ্দ মাস, আমার স্ত্রী একদিন বলল,


চলচ্চিত্রের বিজ্ঞাপনে স্বপ্নের নায়ক সালমান শাহ

ইয়ামেন এর ছবি
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৬/০৯/২০১৬ - ৫:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের জগতে ধ্রুবতারার মত আবির্ভাব হয়েছিল সালমান শাহের। ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহানের 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' ছবিতে মৌসুমির বিপরীতে অভিষেক করার পর থেকেই একের পর এক সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করে নব্বই দশকের শীর্ষস্থানীয় নায়ক, ফ্যাশন আইকন এবং হার্টথ্রব হিসেবে দর্শকের মনে জায়গা করে নেন তিনি। ১৯৯৬ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর মাত্র পঁচিশ বছরে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করা সালমান শাহ তিন বছরের ক্যারিয়ারে


সমর সেনের অপহরণ : গণবাহিনীতে মারিগেল্লার গেরিলা দাওয়াই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৮/২০১৬ - ৯:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লিখেছেন- টেলেমেকাস
বাংলাদেশের ইতিহাসে জাসদ এক বিপুল বিভ্রান্তির নাম ।