মর্মর পাথরের মূর্তিটা অনেকদিন ছিল আমাদের শহরে। খুব বড়সড় কোন ভাস্কর্য নয়, একটা আবক্ষ মূর্তি। পথের ধারের এই মূর্তিটা রাজশাহী শহরে আসা যে কারো চোখে পড়েই যেত, কেননা এটা রাখা ছিল একেবারে রাজশাহীর হৃৎকেন্দ্র অর্থাৎ সাহেববাজারের ঠিক মোড়ের উপর।রাজশাহী শহরের নানা ভাঙ্গা গড়া, নানা পরিবর্তনের মধ্যে মূর্তিটা অনেক সময়ই বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু সব সময়ই মূর্তিটা ছিল সোনাদীঘির মোড়ের উপরেই। আমা
একটা সময় চলে আসে যখন আর বড় বড় বিষয়গুলি চোখে-মুখে কিংবা স্মৃতিতে লেগে থাকে না। খুব ছোট অ/দরকারি ডিটেইলসগুলি কিভাবে যেন রয়ে যায়।
“বাবা ওটা কী ছিল?”
"কোনটা অমিয়?”
“ওই যে যেটা আমি দেখলাম”
“কী দেখেছ অমিয় সোনা”
“ওই যে যেটা চলে গেলো!”
অমিয়র তখন আড়াই বছর। সারাদিন তুরতুর করে কথা বলে। এটা সেটা, কত কথা, কত জিজ্ঞাসা! আর বলেও খুব পরিষ্কার, আধো আধো বুলি ওর মুখে শুনিনি কোন দিন। কথা শেখার সময় ছেলেটা আমার কাছে ছিলোনা। ওর যখন চোদ্দ মাস, আমার স্ত্রী একদিন বলল,
বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের জগতে ধ্রুবতারার মত আবির্ভাব হয়েছিল সালমান শাহের। ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহানের 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' ছবিতে মৌসুমির বিপরীতে অভিষেক করার পর থেকেই একের পর এক সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করে নব্বই দশকের শীর্ষস্থানীয় নায়ক, ফ্যাশন আইকন এবং হার্টথ্রব হিসেবে দর্শকের মনে জায়গা করে নেন তিনি। ১৯৯৬ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর মাত্র পঁচিশ বছরে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করা সালমান শাহ তিন বছরের ক্যারিয়ারে
লিখেছেন- টেলেমেকাস
বাংলাদেশের ইতিহাসে জাসদ এক বিপুল বিভ্রান্তির নাম ।
সিটে বসার কিছুক্ষণের মধ্যেই চোখজোড়া ঘুমের ভারে প্রায় লেগেই যাচ্ছিল। এমন সময় সামনের সিটে রাখা হাতের দিকে নজরটা যায়। বিশেষ করে ঘড়ির দিকে। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, সেটা নষ্ট।
না বলে কয়ে একদিন ঝুম বৃষ্টি নামলো। সেদিন স্কুল ছুটি, এক দৌড়ে নীচে নেমে এলাম। আমাদের কলোনীপাড়ায় দিনের বেলায় বৃষ্টি মানেই খেলা শুরুর বাঁশি। কাউকে ডাকতে হয় না, সবাই নীচে নেমে আসে হুড়মুড়িয়ে, নেমেই শুরু করে দেয় দিগ্বিদিক জ্ঞান হারানো খেলা, ফুটবল খেলা। কে কোন দলে খেলছে তারও ঠিক থাকে না বেশির ভাগ সময়ে। যার পায়ে বল সেই পেলে, সেই ম্যারাডোনা আর বাকী সব্বাই যেন প্রতিপক্ষ; যে করেই হোক বল কেড়ে নিতেই হবে অন্যদে
শৈশবের স্মৃতি আমাকে নিত্য তাড়িয়ে বেড়ায়। ফেলে আসা খুব ছোট ছোট সাদামাটা ঘটনাগুলোকেও আমার কাছে একেকটা উচ্চাঙ্গের উপন্যাসের মত মনে হয় কিংবা কোনো কাব্যগাথা। অতীতের সেইসব মনিমুক্তা একত্রিত করে একটি মালা গাঁথবার ইচ্ছে আমার অনেক দিনের। সেই তাগিদেই শুরু করলাম-
[justify]মে মাসের এক সকালে আমার ল্যাবে হটাৎ প্রফেসর এসে হাজির, সকালের এ সময়টাতে তিনি সাধারণত পদধূলি দেন না। আজ এসেছেন নিজের কোন কাজে হয়তো, হাতে একখানা খাম। সেটি হাতে নিয়েই আমার দিকে এসে খামটি আমার দিকে বাড়িয়ে বললেন তোমার নামে একটি চিঠি পেলাম মেইলবক্সে আমার চিঠি চেক করবার সময়ে। ডিপার্টমেন্টের গবেষণা সহকারী হওয়ায় আমার প্রফেসরদ
এই সেলফোন, ট্যাবলেট আর ল্যাপটপের যুগে আমি যদি জানাই আমরা তিনভাই শৈশব পাড়ি দিয়েছি কিসব প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে, আজকের জেনারেশন হেসে গড়াগড়ি যাবে।