Archive - জুল 2009

July 9th

কোমলমতি!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ৩:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিশুদের কথা যেখানেই পড়ি বা দেখি- তাদের সম্বোধন করা হয় কোমলমতি, নিষ্পাপ ইত্যাদি নানা বিশেষণ সহযোগে! ব্যাপারটা আমার কাছে বড়ই অবাক লাগে। শিশুদের ত্বক-কেশ ইত্যাদি বড়ই কোমল তা মানি; দেখতে হয়ত নিষ্পাপ মনে হয়- তাও মানি, কিন্তু তাদের মন/মতি আদৌ কোমল কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ সামান্য জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই! আর তাদের মন/মতি যে মোটেও কোমল নয় বরং ভীষণ কঠিন (হীরক-কঠিন না হলেও টাইটেনিয়াম-কঠিন তো বটেই...


আতশবাজীর ক্যামেরাবাজী

সাইফ তাহসিন এর ছবি
লিখেছেন সাইফ তাহসিন (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার আগের ছবি ব্লগ দেখতে চাইলে চিপি ধরেন নিচে।
প্রতিফলন ও প্রতিবিম্ব

কদিন ধরে লেখব বলে ভাবছি, কিন্তু লেখা হচ্ছে না, এদিকে সচলেও অনেক মজার লেখা আসছে, আসার গতিও এত বেশী যে পড়ে শেষ করতে পারছি না, আর নতুন লেখব কী? আর বানানের ও যা অবস্থা, লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায়। অনেক আশা করে ছিলাম, পিপিদা আতশবাজী মাত করা ছবি দিয়ে সচল গরম করবেন, কিন্তু উনারো কোন পাত্তা পেলাম ন...


আলনায় তোর জামা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ১২:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটি রাত হঠাৎ এসে কড়া নেড়ে যায়
আলনায় রাখে মেঘের জামা
সেই জামাটা ধরতে গিয়ে পড়তে গিয়ে
আমার ঘরে স্বপ্ন দেয় হানা

বৃষ্টিটা ঠিক তক্ষুনি নেমে পড়ে
ঘুম ভেঙে যায় অবাক চোখে
দেখি সব ফাঁকি আলনায় তোর জামা

কোথায় আছিস তুই, কোন সুদূরে
ভুলে গেছিস কি রাত দুপুরে
আড্ডাবাজি, ঝগড়াঝাটির নেই ‘কমা’

বৃষ্টিটা ঠিক তক্ষুনি নেমে পড়ে
ঘুম ভেঙে যায় অবাক চোখে
দেখি সব ফাঁকি আলনায় তোর জামা

এইতো পাশে, তেমনি আছ...


এটি কোন রুপকথা নয়, একটি জ্ঞানী পোষ্ট

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ১২:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইহা একটি গিয়ানী পোষ্ট। একটি পরীক্ষামূলক রচনা। ভবিষ্যত প্রজন্মের শিক্ষার মান উন্নত করিবার মানসে প্রচলিত প্রশ্ননির্ভর পরীক্ষাপদ্ধতি ভাঙ্গিয়া উত্তর দিয়া প্রশ্ন রচনার প্রয়াস এটি। এতে প্রশ্নপত্রের বদলে উত্তর দেয়া থাকবে। ছাত্রছাত্রীগন পরীক্ষার হলে উত্তর অধ্যয়ন করে প্রশ্ন নির্ধারন করিবে। এতে একে তো বাঁচিবে সময়, অন্যদিকে রোধ হইবে মেধার অপচয়। [উত্তরে সাধু চলিত ভাষার মিশ্রন রহি...


দিওয়ান-ই-জাহেদ সরওয়ার-৫

জাহেদ সরওয়ার এর ছবি
লিখেছেন জাহেদ সরওয়ার (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ১১:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যখন তোমার আত্মার সমুদ্রে ঘূর্ণি হাওয়া বয়
যখন মিছা মনে হয় এতদিনের জানা সকল বিষয়
শুধু ধারনা আর ইন্দ্রিয়ের গান যখন আর
তৃপ্ত করেনা তোমার অনন্ত তৃষ্ণাকে_

তখনইতো বেরিয়ে পড়ার সময় জাহেদ
বোখারা,গ্রীস কিংবা নিশাপুরের দিকে।


।শুভ জন্মদিন প্রান্তিক দীপম...।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ৯:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ ছোট্ট হতে পারে, মনটা তাঁর হতে হয় অনেক বড়।

মুক্ত-ডানার পাখি হয়ে আকাশের চাবিটাকে খুঁজে খুঁজে একদিন তুমিও হয়ে ওঠো অনেক অনেক অনেক বড়।

তোমার শুভ জন্মদিনে আজ এই কামনা।


অবসর

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি
লিখেছেন প্রকৃতিপ্রেমিক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ৯:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৯৮ এর ১৭ ফ্রেব্রুয়ারি। স্বভাবকবি, বন্ধুবর মঈনের সাথে সন্ধ্যা থেকে ডিউটি করছি ডিপার্টমেন্টের বারান্দায়। পরের দিন পিকনিক। ডিউটি মানে পিকনিকের আগের রাতের যোগাড়যন্ত্র করা আরকি। সেসময় মাঝেমধ্যেই কবিকবি ভাব আসতো। সব কিছু গোছগাছ হলে শেষ রাতের দিকে মাথায় ভাব জেগে উঠলো। মঈনকে বললাম চল দোস্ত রাতের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান দেখে আসি। নিশিপরীরা এতক্ষণে নিশ্চই তাদের পাট চুকিয়েছে-- ফলে আম...


ইউটোপিয়, বৈজ্ঞানিক ও গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র – চতুর্থ কিস্তি

স্বাধীন এর ছবি
লিখেছেন স্বাধীন (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ৭:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম কিস্তি – দ্বিতীয় কিস্তি – তৃতীয় কিস্তি

চারঃ সাম্যবাদ

তাহলে ইউটোপিয় সমাজতন্ত্র আর কমিউনিজম বা সাম্যবাদের মাঝে পার্থক্য কি? মার্ক্স এর মতেই ইউটোপিয় সমাজতন্ত্রীরা চান সমাজের প্রত্যেক সদস্যের, এমনকি সবচেয়ে সুবিধাভোগীর অবস্থার উন্নতি করতে [১]। আর মার্ক্সবাদীরা চান কেবল শ্রমিক শ্রেনীর মুক্তি, যা কিনা হবে বুর্জো...


শেষবার পানের পর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ৭:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বোতলে জল বোতলে স্থল
বোতলে রসাতল ফন্দি

আলোতে কালো বাজে
বুকে নূপুর নাচে
অপারে ঠাকুর সাজে
কাঁঠালে- আমের সন্ধি

কবরে
সাদা কাপড় বন্দি

অর্জুন মান্না


অণুগল্প-১০। চুমুক।

জাহিদ হোসেন এর ছবি
লিখেছেন জাহিদ হোসেন (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৭/২০০৯ - ৫:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কপালে কে যেন হাত রাখলো। তিনি চোখ মেলে তাকালেন।

তার জন্যে হাসপাতালে কেউ আসেনা। এই সময়ে তো নয়ই। আত্মীয়স্বজনদের সাথে যোগাযোগ কোন কালেই তেমন ছিলনা। মাঝেমাঝে এক দূর সম্পর্কের ভাগনীই শুধু দেখা করতে আসে।

দুপুর বেলাটিতে হাসপাতালটি একদম চুপচাপ হয়ে যায়। তাই তিনি চোখ বন্ধ করে ভাবছিলেন এই দীর্ঘজীবনের কথা। কতকিছু দেখা হোল, কত হাসি কত গান কত বেদনা। আবার কত কিছুই দেখা হোলনা।

হাতের স্পর্...