আজকের ( ১৪ মার্চ) দৈনিক সমকালে আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক এবং মালিক অভীক সরকারের একটি সাক্ষাতকার ছাপা হয়েছে। আমার কিছু ফেসবুক বন্ধু এই সাক্ষাতকারটিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভাবছেন এবং বেশ কয়েকজন লিংকও দিয়েছেন। ( একমাত্র হাসিবের লিংক দেয়া সংক্রান্ত কমেন্টে দেখলাম সত্য কথা ফুটে
[justify]
(১)
লেখার বাংলা ভাষা ও বাংলা লেখার ভাষা দুইটা এক বিষয় না। লেখার যেই বাংলা ভাষা সেইটা একটা সিস্টেম, ভাষা, ফরাসিতে লাংগ্। বাংলারে লেখার ভাষা আদৌ ভাষা কিনা, এই নিয়া সন্দেহ থাকে, এবং সেই সন্দেহ মোতাবেক বাংলা লেখার ভাষা কোনো ভাষা না, একটা তরিকা।
প্রথম আলো পত্রিকায় গ্রামীণফোনের ফেসবুক বাংলা অনুবাদ-সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনটি দেখে সাতসকালে হতভম্ব হয়ে যাই। অফিসে যাওয়ার তাড়া। কী করবো বুঝতে পারছিলাম না!
[justify]
‘মুড়ো হয় বুড়ো গাছ, হাত গোন ভাত পাঁচ… দিক পাও ঠিক ঠিক জবাবে
ফাল্গুন তাল জোড়, দুই মাঝে ভুঁই ফোড়.. সন্ধানে ধন্দায় নবাবে’
অংশীদারী কারবারের ‘অসীম দায়’ বৈশিষ্ট্যখানা নিয়ে পড়তে হয়েছে কখনো? আমার স্বভাবে দোষের ভাগটা আনলিমিটেড!
কয়েকজন সদস্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছে যে সচলায়তনের একাউন্ট গুলোতে একটি গণ পাসওয়ার্ড ক্র্যাকডাউনের প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। সচলায়তন, সন্দেশ এবং অতিথি লেখক একাউন্ট গুলোতেও একই রকম ইমেইল এসেছে আমাদের কাছে।
বাংলাদেশে এখন স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের সংখ্যা অনেক। প্রায় ১৩-১৪টি। স্কয়ার গ্রুপের মাছরাঙা, বেক্সিমকো গ্রুপের ইন্ডিপেনডেন্ট, সময়, মোহনা-সহ আরো কয়েকটি চ্যানেল অচিরেই অনএয়ারে আসছে। তখন সবমিলিয়ে স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের সংখ্যা দাঁড়াবে ২২/২৩টিতে। বাংলাদেশের মতো ছোট্ট দেশে সংখ্যা হিসেবে এটা অনেক। যদিও টিভি দর্শক সংখ্যা কম নয়। ন্যাশনাল মিডিয়া সার্ভে অনুযায়ী আমাদের দেশে টিভি দর্শকদের সংখ্যা প্রায় ৯ কোটি
ক্রিকেটের সাথে বাংলাদেশীদের আবেগ জড়িত। আর এই বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় নাম অবশ্যই সাকিব আল হাসান। বলতে হয় আসলে সাকিবই আমাদের ক্রিকেটের ব্রান্ড এম্বাসেডর। কারণ দেড় বছর ধরে ওয়ার্ল্ড অলরাউন্ডার রাঙ্কিং এ ১ নম্বর পজিশন দখল করে রাখা চাট্টিখানি কথা নয়। কিন্তু বাংলাদেশের একদিনের খারাপ পারফরমেন্সেই আমরা ভুলে যাই এই সাকিব আল হাসান আমাদের কি দিয়েছে। ভুলে যাই বাংলাদেশের ক্রিকেটে এই সাকিব
সচলের ছয় শব্দের গল্পের সিরিজটাকে রীতিমতো ভালোলাগা শুরু হয়েছে।
একটার চেয়ে আরেকটা মজার! তাই আমিও হালকা চেষ্টা নিলাম, কিন্তু আট শব্দে......
১। আকাশে মেঘ করতেই ছাতা কিনতে ডিস্পেন্সারীর দিকে ছুটলাম!
২। মুখরা রমনীর সাথে ঘর করা কষ্ট হলেও এক্সাইটিং!
৩। কেলেংকারী সবচে' আদর্শ সময় আসল বন্ধুদের চিনে নেয়ার!
৪। হন্টেড হাউজে রাত কাটিয়ে চোখ উঠেছিলো বোকা বালকের।
[যারা 'মেইনস্ট্রিম ফটোগ্রাফি'র গুনমুগ্ধ দর্শক এবং এডিটেড ফটোগ্রাফির সামনে দাঁড়িয়ে বিব্রত বোধ করেন, তারা দয়া করে এই লেখাটা এড়িয়ে যাবেন। তারপরও কেউ ভুল করে ঢুকে যদি এই চিন্তায় ব্যস্ত হন যে 'ফটোশপ এসে কাটাকুটি করে ফটোগ্রাফিটাকে নষ্ট করে দিলো', তবে তাদের জন্য আমার এক গামলা ভর্তি করুণা পড়ে রইলো। ঐ গামলা থেকে করুণা তোলার লোটা নিজ দায়িত্বে সংগ্রহ করবেন।]