খবরে প্রকাশ সরকারি ও বিরোধী দল নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে বিপরীতমুখী অবস্থানে থাকলেও দুই নেত্রী গতকাল ঈদকার্ডের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনময় করেছেন। অন্যদিকে নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ তৃপ্তির ঢেকুর তুলে বলেছেন সরকার সফল। তার মতে এই নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারের তিনটি লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে-
ঢাকায় খুব শীঘ্রই বড় আকারের একটি উড়াল সড়ক নির্মিত হতে যাচ্ছে। প্রায় ২৬ কিমি দীর্ঘ এ সড়কটির নাম Dhaka Elevated Expressway, যার নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৭০৩ কোটি টাকা। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে নির্মিত এ প্রকল্পের ২৭ শতাংশ অর্থ দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকের বৈঠকে উড়াল সড়ক প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। উল্লেখ্য, এ উড়াল সড়ক নির্মাণে ইটালি ও থাইল্যান্ডের যৌথ মালিকানাধীন কোম্পানি ইটালিয়ান-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে গত ১৯ শে জানুয়ারি চুক্তি করে সরকার এবং গত ৩০ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী প্রকল্পের কাজ উদ্বোধন করেন।
এক নজরে ঢাকা উড়াল সড়ক প্রকল্প
আমরা আর গাড়ি চালাবো না। ইলিয়াস কাঞ্চন, তারানা হালিম, আর যে শালারা অনশন করিছে, সবগুলোরে ধইরে স্টিয়ারিং-এ বসায়ে দিলি ঠিক হবেনে।
আদম পাড়ার চায়ের টংদোকানের সম্মুখে দাঁড়াইয়া একটি ভাঁড়ে করিয়া সুরুৎ সুরুৎ চা পান করিতে করিতে মুচকি হাসিতেছিল। গিবরিল ডানা ঝাপটাইয়া নামিয়া আসিয়া শুধাইল, "ভাই আদম, খাটাশের ন্যায় হাসিতেছ কেন?"
আদম চক্ষু টিপিয়া কহিল, "ঈভকে এইবার এমন ইসকুরু টাইট দানের এন্তেজাম করিয়াছি ওহে গিবরিল, স্বয়ং ঈশ্বরও তাহাকে রক্ষা করিতে অপারগ।"
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রথম পর্ব
---------
যখনই মুশফিকুর রহিম কোনো ক্যাচ ড্রপ করে, তখনই একটু উহ আহ এর সাথে বিকল্প উইকেট কীপারের কথা উচ্চারিত হয় এবং অবধারিতভাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই সিদ্ধান্তে আসা হয় বাংলাদেশে আসলে তাকে রিপ্লেস করার মতো কেউ নেই। কারণ অবশ্যই তার কিপিং নয়, বরং ব্রাডম্যানসদৃশ ব্যাটিং!
ওরা বলতো:
ইন্দিরা পাড়লো ডিম
মুজিব দিলো তা
ডিম ফুইটা বাইর হইলো
বাংলাদেশের ছা।
আমরা বলতাম:
ইলিশ মাছের তিরিশ কাঁটা
বোয়াল মাছের দাড়ি
টিক্কা খান ভিক্ষা করে
শেখ মুজিবের বাড়ি।
পুরাণকথা, পর্ব-১
http://www.sachalayatan.com/node/41739
পুরাণকথা, পর্ব-২
http://www.sachalayatan.com/node/41779
বিভিন্ন পুরাণ কাহিনী থেকে জানা যায় যে, স্বর্গলোকের রাজ্যগুলো বিভিন্ন অধিপতির নামানুসারেই পরিচিত ছিল। সে নামগুলোও আসলে একই জনের নাম না। বরং বলা যায় এগুলো বংশানুক্রমিক উপাধি।
স্বর্গলোকের বিভিন্ন রাজ্যের অধিপতিরা জাতিতে ছিলেন দেবতা।
প্রথম পরিচ্ছেদ
সফলতা সবারই আসে, কারো আগে কারো কিছুটা পরে। কিন্তু কেউই শেষ পর্যন্ত বসে থাকে না-গতি একটা হয়েই যায়। কিন্তু সফলতা বলতে আমরা যদি কেবলই টাকা কামানো, লোক দেখানো বাহাদুরি বুঝি নিজেকে ছোট করে দিয়ে তবে আমার আপত্তি আছে। জানি আমার আপত্তিতে খুব বেশি কিছু যায় আসে না, যে সমাজ ও লোকলজ্জায় নিজেকে প্রশ্ন করতে ভয় পায়, নিজেকে চিনতে ভয় পায়, কেবল অন্যের কথায় চলে তথাকথিত প্রতিষ্টীত হতে চায় সে যদি একটুকও নড়ে বসে তাহলেই আমি সার্থক।