Archive

December 21st, 2014

কৃষ্ণচূড়া

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ২০/১২/২০১৪ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


...


December 20th

রাশিয়ার দিনলিপি: সকালের চাঁদ

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: শনি, ২০/১২/২০১৪ - ১১:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের দিন প্লেন থেকে নেমেই একটা ছবি তুলে ব্লগ পোস্ট করেছিলাম, লেখাটা তাই হয়ে গিয়েছিল ছোট। আজকেরটা কতটুকু হবে বলতে পারছি না, রাশিয়ান সময় সকাল নয়টা বাজছে প্রায়।

ছুটি দীর্ঘদিনের হলেও কাজ সাথে করে কিছু সবসময় আনা হয়। এর মধ্যে ল্যাপটপ নিয়ে আসা হয়নি, কাজ যাতে কম করা হয়। পেনড্রাইভে সব ফাইল অবশ্য নিয়ে রেখেছিলাম, যা বর্তমানে ল্যাপটপের সাথে দুই ফুট বাই এক ফুট এক ড্রয়ারে অবস্থান করছে।


December 19th

নির্বোধ পরিবেশ সাংবাদিক এবং আমাদের সুন্দরবন

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শুক্র, ১৯/১২/২০১৪ - ৩:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সুলতানা রহমান জানতে চেষ্টা করেন নি, কোন নদীতে, যেখানে জোয়ার ভাটা খেলে, সেখানে তেল পড়লে সেই তেল কীভাবে ছড়ানোর কথা! নদীতে ছড়িয়ে পড়া তেল কোনো নির্বোধ পরিবেশ সাংবাদিকের লাইভ ক্যামেরায় সাক্ষাৎকার দেয়ার জন্য বসে থাকে না। তেল ছড়ানোর তিনদিনের মাথায় বনের সব গাছ মরে গিয়ে প্রমাণ করার কথা নয় তারা মরে যাচ্ছে। তিনটির বদলে তিনলক্ষ লাল কাঁকড়া সাংবাদিকের ক্যামেরার সামনে এসে মরে থাকাটাও তেল ছড়িয়ে পড়ার প্রভাব নয়। পরিবেশ সম্পর্কে কাণ্ডজ্ঞানহীন কোনো নির্বোধের চোখে ধরা দেয়ার মত করে পরিবেশের পরিবর্তন হয় না।


December 18th

রাশিয়ার দিনলিপি

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/১২/২০১৪ - ৭:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"হুয়াই ইউ আর হিয়ার?"
ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংলিশে রুশ রমণীর জিজ্ঞাসা। কাউন্টারের এক পাশে দাঁড়ানো আমি তার বয়স বোঝার চেষ্টা করি। রুশ নারীদের বয়স বোঝা অধিকাংশ ক্ষেত্রে কঠিন, ভারী সাজসজ্জা আর পোশাকের ভিড়ে।
বিষয়টা এমন নয় যে, রাশিয়ান মেয়েরা দেখতে অসুন্দর। বিষয়টা হলো, তাহারা সর্বদা পরিপাটি (মেকাপ) থাকতে পছন্দ করে। ভিখারীর পোশাকও আমার পোশাকের চেয়ে দামী।


ছবিব্লগঃ পানিগ্রাফি ...

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বুধ, ১৭/১২/২০১৪ - ১১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইদানিং তেল-পানি-রং নিয়ে মেতে আছি বেশ কয়দিন। অনেক হাবি-জাবি শেষে ভাবলাম কিছু পাগলামী না হয় ব্লগে তুলেই রাখি। আগের পর্ব ছিলো ত্যালগাফি নিয়ে, এবারের পর্ব পানি নিয়ে ... ও দরিয়ার পানি, তোর মতলব জানি; পানিরে পানি, জানি রে জানি ...


December 17th

বিলাতী বলদ

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ১৭/১২/২০১৪ - ৫:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পেশাজীবিদের নেটওয়ার্ক লিঙ্কডইনে যখন অ্যাকাউন্ট খুলেছিলাম তখন কানেক্ট করার জন্য যাদের নাম সাজেশনে আসতো তাদের প্রায় প্রত্যেককে অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠাতাম বা কেউ অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠালে সেটা সাথে সাথে অ্যাকসেপ্ট করতাম। এভাবে কিছু দিনের মধ্যে দেখা গেলো আমি বহু লোকের সাথে কানেক্টেড। একদিন কারা কারা আমার সাথে কানেক্টেড আছেন এটা দেখতে গিয়ে দেখি বেশিরভাগ জনকে আমি চিনিনা। তাদের সাথে আমার কানেক্‌শন দুই


ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি
লিখেছেন সুমিমা ইয়াসমিন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৭/১২/২০১৪ - ৪:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ দেখতে বড় ভালো লাগে আমার। ভিড় অপছন্দ, তবু ভিড়ের মুখগুলোতে বৈচিত্র্য খুঁজতে ভালো লাগে। বিজয় দিবসের বিকেলে শাহবাগ, জাদুঘর, পাবলিক লাইব্রেরি, ছবিরহাট, টিএসসি, বাংলা একাডেমি ঘুরলাম। ঢাকার সব মানুষ যেন এই এলাকায় জড়ো হয়েছে! সেজেগুজে পুরো পরিবার নিয়ে ঘুরছে মানুষ। উৎসব-উৎসব আমেজ চারিদিকে! প্রায় সবার পরনে কিছুটা হলেও লাল-সবুজের ছোঁয়া। রিকশাওয়ালা, ফল বিক্রেতা, চুড়ি বিক্রেতা, পথশিশু এবং গার্মেন্টস শ্রমিকদের অনেকেও পোশাকে লাল-সবুজ ধারন করেছে। এতো সুন্দর লাগছিল! আমাদের বিজয় উৎসবের রং লাল-সবুজ। এই রং সর্বজনীন।


December 16th

দেশপ্রেমের কারনিভ্যাল

পৃথ্বী এর ছবি
লিখেছেন পৃথ্বী [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১২/২০১৪ - ২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বিজয়ের প্রথম বার্ষিকীর প্রিয় বিজ্ঞাপনমালা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১২/২০১৪ - ২:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল


বাংলাদেশের দিন

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ১১:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
সকালের ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন চারপাশ, দুরবিন চোখে দিয়েও সেতুর ওপারের ঢাকা শহরকে এখান থেকে দেখা যাচ্ছে না। জেনারেল নাগরার মুখে তাই সামান্য বিরক্তির ভাব, সেটা দেখে কেউ ধারণা করতে পারবে না এই মুহূর্তে তার বুকের ভেতর কেমন সব অনুভূতির উথালপাতাল।