কিছু বানানবিভ্রাট থেকে গেছে রাবারের বনে
তাহাদের দৌড়-ঝাঁপ-- তাহাদের গূঢ় সব কথা
খাটের কিনারে এসে থেমে গিয়ে চুপ বসে থাকে
আমার সময় গেল ভুল ব্যাকরণে-- মাকড়ের ফাঁদে
এখন গভীর রাত
নিদ্রাভ্রমণের কালে এসে ঠেকে গেছি
অপেক্ষায় কেটে গিয়েছে অনেকগুলো দিন। সেই প্রথম যেদিন নিশ্চিত হলাম আমাদের ভালোবাসা আবারও কুঁড়ি হয়ে ফুটবে কি অপরিসীম আনন্দটাই না হয়েছিলো! নতুন প্রাণ কোন অসাধারণ ঘটনা নয়, প্রতি মুহুর্তে কেউ না কেউ এ ধরায় আসছে অসীম সম্ভাবনা নিয়ে। নিজের ছোট, মাঝারি, বড় বৃত্তের বাইরের কারো সংবাদ হয়তো ভাবায়ও না আমাদের, বাবা-মার বাইরে খুব কম মানুষই তীব্র অনুভবে আক্রান্ত হয়।
[justify]এই বছরের মাঝামাঝি সম্ভবত মে মাসের শেষ দিকে আমি আমার বন্ধুদের অনেকের ফেসবুকে একটা ভিডিও শেয়ার দেখতে পাই, তখন আমি খুব ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছি, তবুও বার বার ভাবনা মনে কেন সবাই এটা শেয়ার করছে, কি আছে এতে? কৌতূহলের জয় হল শেষ পর্যন্ত!
মধ্য দুপুর। ঠিক মাথার উপর সূর্যটা তীব্ররোষে গনগনে তাওয়ার ওম ঢালছে। ফ্লাই ওভারের উপর সিঁড়ির ডান পাশটায় বসে আছে ছেলেটা। বয়স দশ কি বারো, কিন্তু বয়সের তুলনায় শরীর ভেঙ্গে গেছে বহু আগেই, জীর্ণ শরীরের ভারটুকুও অনেক বেশি ঠেকে তার কাছে। সকালে বাবা রিক্সাটা নিয়ে বের হওয়ার সাথে সাথে সৎ মা এনে বসিয়ে দিয়ে যায় এখানে, বসে থাকে সে, জলন্ত সূর্যের ঝাঁজ তার চামড়া ঝলসে বাষ্প বের করে দেয়, অস্পষ্টে যেন নিজেকেই বলে - "আ
০১
দেশ ছেড়েছি আজ একান্নো দিন হয়ে গেলো।
সচলায়তনের রেইড ব্যাকআপ সিস্টেম জনিত কারণে সচলায়তন বেশ কয়েক ঘন্টা বন্ধ ছিলো। এ জন্য আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
উল্লেখ্য যে, সচলায়তনের রেইড সিস্টেম ছাড়াও অ্যামাজন এস থ্রি ব্যাকআপ ব্যবহৃত হয়। সুতরাং রেইড সিস্টেম ফেইল করলেও আমদের তথ্য উদ্ধার করা সম্ভব হবে।
১৬১৬ সালের ডেনমার্ক এক হাজার বছরের পুরোন সামুদ্রিক পরাশক্তি, আইসল্যান্ড আর গ্রিনল্যান্ড সহ উত্তর আটলান্টিক জুড়ে তাদের প্রতাপ। সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ডেনমার্ক রাজ্য জুড়ে ছিল বর্তমান নরওয়ে এবং বর্তমান সুইডেনের দক্ষিণাংশ। মূলতঃ কৃষিজীবী ছিল দেশটি, সুইডেন পোল্যান্ড আর বিবিধ জার্মান স্টেটের সাথে তাদের হরদম কাইজা লেগেই থাকত।
অন্যান্য ইয়োরোপীয় কোম্পানীর মতই ১৬১৬ সালে ড্যানিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী খোলা হয় পয়সা বানানোর ধান্দায়। তবে অন্যান্য কোম্পানী যেরকম পরে এই মূল লক্ষ্য থেকে ক্রমশ সরে গিয়েছিল ড্যানিশ কোম্পানীর ক্ষেত্রে তা হয়নি, এরা আগাপাশতলা বাণিজ্যেই শতভাগ মন দিয়েছিল। নানাবিধ দেশদখল মারামারি কাটাকাটিতে এরা যায়নি বললেই চলে। কোম্পানী ধীরে ধীরে হারিয়ে গেছেও অবশ্য একারনেই।
বাংলা ভাষায় প্রমিত বনাম অপ্রমিত, শুদ্ধ বনাম অশুদ্ধ, আঞ্চলিকতা বনাম সর্বজনীনতা, সুন্দর বনাম অসুন্দর, সংস্কৃতি বনাম অপসংস্কৃতির তক্ক লেগেই আছে...