Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

May 29th

বিরিঞ্চিবাবা

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: সোম, ২৮/০৫/২০১২ - ৮:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাওরানবাজার এলাকায় তিনিই সূর্যোদয় ঘটাইয়া থাকেন।


May 28th

প্রজ্জ্বলিত নয়ন

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৮/০৫/২০১২ - ১:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঝিম ধরে হয়ে বসে আছে এক সময়ের মুক্তিযোদ্ধা খালেক। নির্মম পৃথিবীর রূঢ় বাস্তবতা তার পিঠে 'এক সময়ের মুক্তিযোদ্ধা' খেতাবটা সেঁটে দিয়েছে।
বসে আছে, কারণ তার কাজ নেই। কাজ নেই কারণ, কাজ করতে ইচ্ছে করে না। শরীর দুর্বল। শরীর দুর্বল কারণ, ভাত পায় না নিয়মিত। গাঁজার নেশাও আছে। ভাত পায় না তো গাঁজা পায় কোথায়? সেটাই তো কথা। সেটাই আমরা জানতে চাই।


এলিসা-১

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ২৮/০৫/২০১২ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পথের আঁধারে দেখেছিনু তারে,
ঠিক যেমন হাজার বছর আগে, কালীদহের গাঙে
জোনাক পোকার ভিড়ে
নিভু নিভু আলোর মাঝে যখন সন্ধ্যা তারা জ্বলে পশ্চিম আকাশে
পৃথিবীর সমস্ত সুন্দর যেন ঠাই নিয়েছিল একই মুখে!
বর্ণনা?
কবির কি সাধ্য আকাশ, সাগর, প্রকৃতির বর্ণনা দেওয়া!
না।
আর এতো তার চেয়েও মহত্তর- এক মানবী!
প্রেমিকের কাছে এক প্রেমিকা,
ভালোবাসার বহ্নিশিখা যাকে পোড়ায় অষ্টপ্রহর
তাকে কি ভাবে প্রকাশ করি, বল?


| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…|২২১-২৩০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ২৮/০৫/২০১২ - ১২:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[আদৌ কি কোনো সতর্কতার দরকার আছে !]


ওল্ড হোম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৭/০৫/২০১২ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ওল্ড হোম


May 27th

সাবিয়া সুলতানাদের জন্যে

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ২৭/০৫/২০১২ - ৪:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম আলোতে একটা খবর পড়ে মনে পড়ে গেলো মালেনা সিনেমাটার কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কাহিনী, মালেনার স্বামী যুদ্ধে গেছে, সে শহরে একা। শহরের সব পুরুষ সুন্দরী মালেনার প্রতি লুব্ধ। কিন্তু সামাজিক চাপে মালেনা একঘরে হয়ে পড়ে। তার কাছে কেউ কোনো কিছু বিক্রি করে না। মালেনাকে সামান্য খাবারের বিনিময়ে দেহদান করতে হয় লুব্ধ পুরুষের কাছে। জার্মান সৈন্যরা যখন শহরে আসে, মালেনা দেহোপজীবিনী হয়ে তাদের কাছে যায় জীবিকার তাগিদে, এরই মাঝে তাকে নানা ছুতোয় ভোগ করে চলে শহরের পুরুষেরা। জার্মান সৈন্যেরা চলে যাওয়ার পর নগরের বিবাহিতা নারীরা মালেনার ওপর চড়াও হয়, তাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়। এরই মাঝে ফিরে আসে মালেনার স্বামী, সে যুদ্ধে পঙ্গু। সে এসে খুঁজতে থাকে তার স্ত্রীকে, শহরের সবাইকে অভিসম্পাত করে, এক পর্যায়ে প্রহৃত হয় সে-ও। কিন্তু সে হাল ছাড়ে না, খুঁজে বের করে ফিরিয়ে আনে মালেনাকে, দু'জনে হাত ধরাধরি করে মাথা উঁচু করে হেঁটে যায় বাজারের মাঝ দিয়ে। মালেনাকে আবারও কারো মালিকানায় দেখতে পেয়ে লম্পট স্বামীর স্ত্রীরা নিশ্চিন্ত হয়, তারা মাথা ঝুঁকিয়ে অভিবাদন করে, শুভেচ্ছা জানায়। গোটা সিনেমাটি দেখানো হয় এক বয়োসন্ধি উত্তীর্ণ কিশোরের চোখে, যার চোখে মালেনা এক অধরা যৌনতার প্রতীক। শহরের সবাই যখন মালেনাকে কামনা করে, একমাত্র সেই কিশোরটিই মালেনাকে ভালোবাসে।


ছাড়

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ২৭/০৫/২০১২ - ৪:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি এই দ্বীপে আসার সুযোগ খুঁজছিলাম অনেক বছর ধরে। অবশেষে দ্বীপটিতে আমার একটা অভাবিত আশ্রয় মিললো। তুমি আসতে চাইতে না। আধুনিক সুযোগ সুবিধা রহিত কোন দ্বীপে তুমি থাকতে চাও না। এ যেন স্বেচ্ছা নির্বাসন। পৃথিবীর একমাত্র গাড়িবিহীন দ্বীপ। তুমি তোমার শখের ফিয়াট গাড়িটা রেখে আসতে হচ্ছিল বলে তিনদিন তিন রাত কেঁদেছিলে। আর আমি গাড়ি যন্ত্রনা থেকে মুক্তিলাভের জন্য হন্যে হয়ে উঠেছিলাম। মনে আছে তুমি কতোবার দূর্ঘটনায় পড়


শক্তিশালী সব ছবি - ১

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: রবি, ২৭/০৫/২০১২ - ২:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এমন অনেক ছবি আছে যা একবার দেখলে মনের মধ্যে তীব্র প্রভাব ফেলে। হতে পারে সেই ছবি আনন্দের, কষ্টের, ঘৃণার, আবেগের অথবা সহিংসতার। ছবি তোলার মুন্সীয়ানার চেয়ে ছবির বক্তব্যই এ ক্ষেত্রে মূখ্য। এমন ই কিছু ছবির তালিকা চাওয়া হয়েছিলো জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রেডিটের ব্যবাহারকারীদের কাছে। আজকে সন্ধ্যায় সেই ছবিগুলোই দেখছিলাম (এই লেখার পরের পর্বে চেষ্টা করব সেখান থেকে কিছু ছবি সচলের পাঠকদের স


বৃষ্টি মানে শুধুই বালক আর বালিকা, রঙ

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৭/০৫/২০১২ - ১২:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখন আমি বৃষ্টি কুড়াই আমের বনে; ফুল-বাগানের হীরেমানিক, ঘুমিয়ে থাকি আঁচলদিঘীর নিদ্রাকুসুম জলে --- চাঁদকপালে কাজলরেখা টিপ মানে তাই বালাই-বালাই-ষাট! কৌতূহলী ভোরের ডাকে কিচিরমিচির স্তব্ধতাকে জাগিয়ে তুলি, মাকে বলি, ‘খিদে পেলে ছেলে বুঝি ডাহুক ডাকে মা!’ তখন আমার জনান্তিকে ইচ্ছে নামের সুতোয় বোনা নানামুখী তৎপরতা, আর বারতা পরাগ বুকে প্রবহমান উচ্ছ্বসিত বেনীআ--সহকলা!