তরুণ বয়সটা খুবই খতরনাক্- মাথার ভেতরের দুনিয়াটা ভেঙেচুরে উলটপালট করে দেয়। বাইরের জিনিসগুলো তখনও আস্ত থাকে বলে মনে হয় সেগুলোর সবকিছু চুরমার করে ফেলি। মানুষ শেষ পর্যন্ত সৃষ্টিশীল বলে নতুন করে গড়ার ইচ্ছেটা ভাঙার সাথে সাথেই প্রবলতর হয়ে উঠে।
মানুষের জন্মের সময় মস্তিষ্কে সাম্য-অসাম্যের কোনো উপাদান থাকে কিনা জানি না, তবে শৈশবকালে অসাম্যের দিকগুলো খুব একটা ধরা দেয় না। আস্তে আস্তে ব...
আমাদের মা - আমাদের প্রথম ও প্রধান শিক্ষক - ৫
জোহরা ফেরদৌসী
[justify]
আমাদের পরশমনি
মা ছিলেন আমাদের পরিবারের চলন্তিকা। যে কোন কিছু না বুঝলেই মার কাছে যেতাম। শুধু যে আমরাই গিয়েছি তাঁর কাছে তাই নয়, আশেপাশের গুরুজনদেরকেও দেখেছি পরম শ্রদ্ধায় তাঁর কাছেই আসতেন। অনেক সময় আমর...
অতঃপর সময় করে গিয়েছিলাম সেই 'লং-উড গার্ডেন'। ঢুকে দেখি সমস্ত পাতা ঝরে গেছে! শরৎ শেষ হয়ে শীত চলে এসেছে। তবুও দু'চারটে এরকম গাছ পেলাম। দেখে দেখে চোখে আগুন ধরে যাচ্ছহিলো প্রায়!
সামনেই বিশাল 'কাউ লট'।
সেখানে ঘাস আর ঘাসের উপর এভাবেই ঝরা পাতা
যখন ভাবছিলাম কিছুই তো নেই আর কি দেখি....তখন আশা নিয়ে 'consevatory' তে পা রাখলাম।
লিফটের দরজা খুলতেই চারদিকে নানা রঙের ফুল আর গাছের সমারোহে দিশেহারা অব...
বাংলা লিখতে এমনই অভ্যস্থ হয়ে গেল সে যে লেকচার নোটগুলি পর্যন্ত ঘ্যাচম্যাচ করে বাংলায় লিখে যায়। আমাকে বল্লো, "নোট নেয়া ছাড়া আর কিছুই তো হাতে লিখি না, সব তো টাইপ করি। নোট বাংলায় না নিলে বাংলা লেখার চর্চা কেমন করে হবে?" কথা ঠিক। এ লেখার শিরোনামটা এরকমই একটা লেকচার-নোট থেকে নেয়া, পুরানি কাগজপত্র ঘাটতে ঘাটতে পাওয়া।
আমি খেয়াল করে দেখলাম, আমাদের অতি চ...
২৭ অক্টোবর, ২০০৯
উজানগাঁ
১০ নভেম্বর, ২০০৯
মুস্তাফিজ
২০ নভেম্বর, ২০০৯
নজমুল আলবাব
২১ নভেম্বর, ২০০৯
নূরুল আমিন রাসেল
৬ ডিসেম্বর, ২০০৯
মুস্তাফিজ
১৪ ডিসেম্বর, ২০০৯
মুস্তাফিজ
.
.
সাঈদ আহমেদ
১৬ ডিসেম্বর, ২০০৯
মুস্তাফিজ
জানুয়ারি ২, ২০১০
সুজন চৌধুরী
ফেব্রুয়ারি
হিমু
মার্চ
হিমু
এপ্রিল
মুস্তাফিজ
মে
হিমু
আগের পর্বে কথা হচ্ছিলো স্ট্রিং তত্ত্ব নিয়ে। কালাবি-ইয়াউ কমপ্যাক্টিফিকেশন অবধি এসেছিলো। প্রথমে কালাবি-ইয়াউ কমপ্যাক্টিফিকেশনকে অনন্য মনে হচ্ছিলো, মনে হচ্ছিলো মাত্র একভাবেই বুঝি গোটানো যায়। কালাবি-ইয়াউ স্পেসের ব্যাপারটা গাণিতিক ভাবে আগেই জানা ছিলো, যেহেতু গণিতজ্ঞেরা নিজেদের আদর্শ কাল্পনিক জগতে বাস করেন, প্রয়োগ নিয়ে মাথা ঘামান না, তাই ওনারা এ জ...
(এই সিরিজের শেষ পর্বটা আইছিল ২০০৭ এর ৩০ আগস্ট। দুই বছর পরে কোন সিরিজের পুনর্জন্ম পরবর্তী পাঠকদের বিভ্রান্ত না করার কোন কারণ নাই। কিন্তু আমার সিস্টেমটাই এইরক হইয়া খাড়াইছে। এরকম না হওয়াই ভালো। কিন্তু যা ভালো তা আমার হইতেছে না। হওয়ানো দরকার। মাঝে মাঝে খুব উদ্যোগটুদ্যোগ নেই। তারপর বুকডন দিতে গেলে দেখি পাখনায় ব্যাথা। ভেজিটেরিয়ান হইয়া যামু নাকি ভাবতাছি ........
পাঠকের মাইর না খাইতে আগ...
ইচ্ছার দূর্নিবার স্রোতে ভেসে ভেসে
মাঝির যাত্রা দিগচিহ্নহীন নিরুদ্দেশে ;
আবার বিরুদ্ধস্রোত ভেঙে তারা
তীরে ফেরা নিশ্চিত করে
কারণ ঘরে ফেরার আনন্দ অন্যরকম।
ছেঁড়া বালিশকাঁথা, স্যাঁতসেঁতে বিছানা
ভাতের শূন্যহাঁড়ি, রুগ্নরুটি কিংবা শাকপাতা
ছেঁড়াশাড়ি তেলচিটচিটে চুল কিংবা বিষণ্ন হাসি
সবকিছু জীবনের তাকে বেশ মানিয়ে যায়
কারণ ঘরে ফেরার আনন্দ অন্যরকম।
যে ঘরে থাকে বধূর চোখে বোশেখে...
[justify]
এখন যা লিখছি, সবই পোস্টের সতর ঢাকার জন্য। সচলায়তনে কবিতার ঊরু দেখা যায় প্রথম পাতায়, তাই ছাতামাথা বলে সেটা ঢাকার ব্যবস্থা করতে হয়।
এটা কবিতাই ছিলো, অনেক পুরনো আর অপ্রকাশিত। সারা শরীর ব্যথা, মাথাও শরীরের সিলেবাসে পড়ে দেখে মাথাব্যথাও (অসহনীয় মাথাব্যথা নয়) আছে সাথে। কবিতাটা খোঁচাচ্ছিলো, ভাবলাম সুর দেই। নতুন একটা সফটওয়্যার পেয়েছি বীট জেনারেট করার জন্যে, সেটা নিয়ে একটু গুঁতিয়ে ...
আজকে দুপুর বেলায় আমাদের ব্লকের আলমগীর মামা যখন মাথায় করে তোষক পত্র সব নিচে নিয়ে যাচ্ছিল তখন চার বছর আগের কথা হুট করে মনে পড়ে গেল। সেদিনও সামনে আলমগীর মামা আর পেছনে আমি ছিলাম। পার্থক্য শুধু আমরা সেদিন সিঁড়ি বেয়ে নিচতলা থেকে পাঁচতলায় উঠছিলাম। আর আজকে নামছি।
এই ওঠা আর নামার মধ্যে চারটা বছর কিভাবে মিইয়ে গেল বুঝতেও পারলাম না।
আই ইউ ...