Archive - 2012

June 26th

ওনেক ওনেক সোমোশশা

আব্দুর রহমান এর ছবি
লিখেছেন আব্দুর রহমান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৬/২০১২ - ২:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


শৈশবে পড়া একটা গল্পের কথা মনে পড়ছে গত কয়েকদিন ধরে। গল্পের নাম ‘ফটোজ্যন্তপ্রপঞ্চ’। এক পাগলাটে বৈজ্ঞানিক একটি আশ্চর্্যথ আরক তৈরি করেন, যার দুয়েকফোঁটা যে কোনো ছবির উপর দিলে ছবিটি জ্যান্ত হয়ে ওঠে। চকলেটের বিজ্ঞাপনের ওপরে দু’ফোঁটা, এসে গেলো চকলেট ।ডিজাইনার ড্রেস, প্রসাধনী যা কিছু চাই, কেবল আরক ঢালার অপেক্ষা।


ম্যানিকিন

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৬/২০১২ - ২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গুলশান 'আড়ং'টা দেখেছেন তো আপনারা, তাই না? এই শুক্রবার সকালে টিপটিপানি বৃষ্টি শুরুর আগে দিয়ে সামনের উইন্ডোর মাঝখানের ম্যানিকিনটাকে আমরা একটু নজরে আনতে চাই। হুঁ, ঠিক ধরেছেন, গুলশান অ্যাভিনিউ থেকে তেজগাঁও ঢুকবার সময়ে আড়ং-এর এই আউটলেটের রাস্তার দিকে যে বড় বড় কাচের জানালা পড়ে, তার বাঁয়েরটায় রাখা চারটা ম্যানিকিনের দুই নম্বরটা... কী বলছেন, বাইরে থেকে ভালো দেখা যায় না পেছন ফেরানো ম্যানিকিনগুলো! আচ্ছা, সেভাবে বোঝা না গেলে আসুন আমরা একটু ভেতর থেকে চেষ্টা করি এবার। হুম, বৃষ্টিটাও শুরু হয়ে গেছে এতক্ষণে... দারুণ। ব্যাপারটা এমন, ভেতরে, শাড়ির সেকশন এটা। এখানে জানালার কাছের উঁচু জায়গাটায় চারটে ম্যানিকিন আছে, প্রতিটায় আড়ং-এর কালেকশনের সেরা চারটে শাড়ি পরানো থাকে। এখানে আয়নাটার দিক থেকে দুই নম্বর ম্যানিকিনটায় ফোকাস করবো আমরা... রাইট, এই তো বুঝেছেন এবার! এই ম্যানিকিনের সামনেই গভীর আগ্রহ ভরা চোখে দাঁড়িয়ে আছে আমাদের আজকের শুক্রবারের এই বৃষ্টি ভেজা সকালের গল্পের নায়িকা... রওনক।
আসুন, আমরা এবার রওনকের দিকে দৃষ্টি ফেরাই...


ক্লিনিক-এ-আরিফগ্রাফিঃ এসো শিখি HDR (মাঠে নামার আগে, দে লুঙ্গি কাছা)

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ১১:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপনের কি ক্যাম্রা আছে, কছম কইরা ঈমানে কন, আপ্নের কি সত্যি সত্যিই ক্যাম্রা আছে? আপনে কি হেইটা দিয়া চিপা চিপি টিপা টিপি কইরা ছবি তুলেন?? তারপর কি আপনের ছবি গুলান হাইলাইটের ঠেলায় এক্কেলে চেগায়া থাকে আবার শ্যাডোর যন্ত্রনায় এক্কেলে ভাঁজ মাইরা থাকে??? আপ্নের ছবি গুলা দেখতে কি নিচের যেকুনু একটা বা দুইটার মতোই লাগে -


আমাদের সাথে মিছিলে পথ হাঁটে নুর হোসেন, শহীদ মিলন

ঝরাপাতা এর ছবি
লিখেছেন ঝরাপাতা (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ১০:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি অপেক্ষায় আছি।
যীশুর মতো ক্রুশকাঠে বিদ্ধ হয়ে
অনন্ত প্রতীক্ষার প্রহর গুনছি।
অধীর আগ্রহে বসে আছি নষ্ট সময়ের করতলে
কবে রাষ্ট্রযন্ত্র আসবে কালো উর্দি পরে,
সবার অলক্ষ্যে তুলে নিয়ে যাবে চোখে ঠুলী পরিয়ে!
হয়তো পত্রিকার এক ইঞ্চি কলামে ঠাঁই হবে
অজ্ঞাত পরিচয় লাশের মিছিলে,
হয়তো বা শিরোনামহীন খসে যাবো বক ফুলের মতো
পৃথিবীর পান্ডুলিপি থেকে চুপিসারে।
তবুও . . .


সুবর্নরেখা

ক্রেসিডা এর ছবি
লিখেছেন ক্রেসিডা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ৯:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সুবর্নরেখা
--------------

শূন্যতার গল্প বলি;

কান পেতে শোন গ্লাসে শব্দ হয়ে গড়িয়ে যায়
তরল জোহান্সবার্গের

উপচে পড়া মেঘ গ্লাসের কাঁচ বেয়ে বেয়ে
সিরামিক বাটি
ঝাঁঝালো চানাচুর,

এবং গোলাপি নখ;

জল না হোক, যতটুকু মেঘ ঠোঁটের কার্নিশে
আমার শূন্য গ্লাসে ঢেলে দাও -

বৃষ্টির গান শোনাই।


June 25th

হে পাষাণ

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ৫:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রতিদিন লিখো তুমি করে এত কষ্ট,
খটাখট টিপে কর চাবিগুলা নষ্ট
আদাজল খেয়ে লাগো পদে পদে জুড়তে,
ভাবে ভাবে গিট মারি পারো ল্যাসো ছুড়তে


সাদা চামড়ার ভিনদেশী মানেই সুপিরিওর বা প্রভু না

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ৫:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাদা চামড়ার ভিনদেশী মানেই সুপিরিওর বা প্রভু না


প্রোগ্রামারের ডায়েরীঃ অরণ্যের চিঠি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ৫:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার খুব কাছের বন্ধুদের মিস করছি কয়েকদিন ধরে। কারো সাথেই আমার এখনকার পার্থিব দূরুত্ব হাজার কিলোমিটারের কম না। লেখাটা তাদের জন্য। আজকাল চিঠি লেখার চল উঠেই গেছে। তবু আমার মাঝে মাঝে চিঠি লিখতে ইচ্ছা হয়। সেই ইচ্ছাটাও একটা অনুঘটক।

কল্যাণীয়াসু,


স্ফটিকখুলির রহস্যভেদ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ৭:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

skull2


হাওয়ায় উড়ছে দেখো

শেখ জলিল এর ছবি
লিখেছেন শেখ জলিল (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ৪:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বর্তমান পরিস্থিতিতে এই গানটি সুরে বাঁধতে মঞ্চায়। আছেন কি কোনো গুণিজন?

হাওয়ায় উড়ছে দেখো মাছের বহর
পাখিরা করছে খেলা জলের ভেতর
খেয়ে আস্ত চাঁদ এক দামড়া বাছুর
রসনা সুখেতে আজ তুলছে ঢেকুর।।

বানরের গলেতে পরিয়ে মালা
অন্ধ সে হৃদয়টা করো উজালা
যদিবা চাড়ালে বাঁধে গানে মিঠে সুর
আমি কেন লড়বো সে সুরেতে অসুর।।

অমাবশ্যাতে যদি চন্দ্রগ্রহণ
পূর্ণিমা তারে কি করবে বারণ