এমন না যে আমি বাংলা ব্লগিংয়ের একেবারে শুরুর দিককার কেউ।
বাংলা ভাষায় এখন একাধিক ব্লগ। সামহোয়ার দিয়ে যাত্রা শুরুর পর সচলায়তন, আমার ব্লগ, আমরা বন্ধু, উন্মোচন, নাগরিক ব্লগ। প্রত্যেকটা ব্লগেরই মোটামুটি একটা টাইপড চরিত্র টের পাই।
তখন গুগল ছিলোনা, ছিলোনা উইকি। এখনকার মতো কিছু কি ওয়ার্ড লিখে কোথাও কোনো সার্চ দেয়ার ব্যাবস্থা ছিলোনা। ছিলোনা বিনামূল্যে সহজেই কিছু ডাউনলোড করার ব্যাবস্থা। কিন্তু একটা জিনিশ ছিলো আর তা হলো মনের মধ্যে সঙ্গীতের প্রতি ভয়াবহ ভালোবাসা আর আকর্ষন। হ্যাঁ, আমি সেই ৯০ দশকের দিকের কথা বলছি, যখন আমাদের ওয়েস্টার্ণ মিউজকের সমস্ত ক্ষুধা মেটানোর দায়িত্ব একা কাঁধে নিয়েছিলেন রেইনবো’র কবীর ভাই। টিফিনের টাকা, বাজার থে
১৯৭৩ সালের শরৎকালের এক সন্ধ্যায় বৃষ্টি ঝির ঝির ইস্তাম্বুল। ব্রিটিশ সওদাগরি প্রতিষ্ঠান এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট এর টেলেক্স ঘর। টেলেক্স যন্ত্রের পাশে অধীর আগ্রহে বসে আছে রিকি টার। অন্য সন্ধ্যাগুলোতে রিকিকে আমরা দেখতে পেতাম ইস্তাম্বুলের নিষিদ্ধ এলাকার কোন নাইটক্লাবে। নাইটক্লাবের তরুণীদের মধ্যে যারা রিকির নীল চোখ আর চোস্ত তুরকী বোলচালের রহস্য সমাধান করতে গিয়ে আর সুশীল দূরত্ব রাখতে পারেনা, তাদের কেউ হয়তো ব
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড--১
-----------------
১৯৩১ সালে ৬ সেপ্টেম্বর হেমন্তবালা দেবীকে একটি চিঠি লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ একটি ঘটনা উল্লেখ করেছিলেন।
বিডিনিউজের খবর বলছে,
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা সীমান্তে এক বাংলাদেশিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। নির্যাতনে আহত হয়েছে আরো এক বাংলাদেশি।
কাক ডাকা ভোরে যখন বাসা থেকে বের হই অফিসের উদ্দেশে, রাস্তা প্রায় ফাঁকা। সবচেয়ে বেশি যাদের দেখি তারা হোলও কিছু উদ্বিগ্ন বাবা-মা আর তাদের স্কুলগামী বাচ্চা। এই সময় টায় রিকশার বড়ই অভাব থাকে। বাচ্চার কাধেঁর ব্যাগটা দেখলে খুবই কষ্ট লাগে। এখন দেখি অনেক বাসার সামনে এই সময়টায় রিকশা দাঁড়ানো থাকে, কারন
লোটাখানা হাতে, উঁকি দিয়ে দেখি
জলের বদলে ছাই;
কামাল তু নে কামাল কিয়া ভাই ...
কামালের বড় খায়েশ হয়েছে
নরকে ঘুরতে যাই;
কামাল তু নে কামাল কিয়া ভাই ...
আদিষ্ট হয়ে মূল সেনাপতি বলে
"আমি ওই দলে নাই;
কামাল তু নে কামাল কিয়া ভাই" ...
তাইতো চলিছে একেলা কামাল
পুঁছিবার টাইম নাই;
কামাল তু নে কামাল কিয়া ভাই ...