“তোমার সাথে দাবা খেলে হারতে হারতে আমি শেষ হয়ে গেলাম, তুমি মাঝে মধ্যে একটু খারাপ খেলে আমাকে জিততে দিতে পারো না? তোমার কি কোন ভদ্রতা জ্ঞান নাই?”, চিংকু ওর বিরক্তি প্রকাশ করল।
“নিজের ইচ্ছায় জোর করে আমি হারতে পারি না, কিভাবে জেনে বুঝে হারতে হয় সেটাও আমি জানি না, কাজেই তোমাকে আমার চেয়ে ভালো খেলেই জিততে হবে”, এলিসের সোজাসাপ্টা জবাব।
আশ্চর্য নয় কিছু,
নিতান্ত প্রাকৃতিক।
১৮৭৭ সালে স্ট্যাটিসটিক্যাল একাউন্ট অফ বেঙ্গলে লেখা হয়েছিল - পাবনা জেলার বড় প্রাণীদের মধ্যে মহিষ এবং হরিণ বিরল তবে বাঘ, চিতাবাঘ এবং বুনো শুয়োর সবখানে প্রচুর পরিমাণে আছে। পাবনা অঞ্চলের বুনো শুয়োরেরা সংখ্যায় অনেক বেশি এবং আকারে বড় ছিল যে কারণে এখানে বসবাসকারী এবং ঘুরতে আসা ইউরোপিয়ানদের মাঝে শুয়োর শিকার অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল।
অভিবাদন, আমার প্রেসিডেন্ট কেন ইউলিয়ামসন।
তোমাকে কেন আমার প্রেসিডেন্ট বলছি, অনেকে অবাক হলেও তুমি জানো
কেন তোমাকে আমার প্রেসিডেন্ট বলছি।
২০১৯ সালের ১৪ জুলাই,
লর্ডসে বিশ্বকাপ ফাইনালে
ইংল্যান্ডের কাছে পরাজয়ের পর
তুমি পৃথিবীকে দেখিয়েছিলে, সত্যিকারের মানুষ কেমন হয়।
তোমার মধ্যে এই এই মানুষের রূপ দেখে
সারা পৃথিবীই সেদিন তোমাকে ভালবেসেছিল।
সে সময় রাহুল দেশাই নামে একজন টুইট করেছিলেন
ঠিক কতটা ধীরে একজন পিতা প্রয়োজন হারায়? অথবা ঠিক কোন সময় থাইকা সে পোলাপানের কাছে অপ্রাসঙ্গিক এক মানুষ হিসাবে গণ্য হইতে থাকে?
বড় প্রাণীদের মধ্যে বাঘ একসময় এখানে অসংখ্য ছিল অথচ এখন একেবারেই নেই। এটা অবিশ্বাস্য যে ১৮৬৪ সালের ডিসেম্বরে শিকারিদের একটি দল ২৫৭টি বাঘ এবং চিতাবাঘের খুলি নিয়ে এসে পুরস্কার হিসেবে ৭০০ টাকা নিয়ে গিয়েছিল।
নানাভাইকে দেখতে যাচ্ছি...
২০১৬র শেষাংশে কর্মসুত্রে রাজধানীতে সেট হবার পর থেকে আবাল্যের শহর চিটাগঙে গমনের হার ছিল অতি নিয়মিত। কাজের চাপ ও পরবর্তীতে সাক্ষী হতচ্ছাড়ার সাথে গাঁটছড়া বাঁধার পর থেকে ক্রমে ক্রমে চট্টগ্রাম হয়ে উঠলো কদাচিৎ ছুটিছাটায় যাবার জায়গা। ছ'মাসে, ন'মাসে একবার, দুই রাত কি একবেলার জন্য।
সময় কই!
সম্প্রতি ‘জিয়াউর রহমান ভারতকে গ্যাস বেচতেও রাজি হয়ে গিয়েছিলেন, বলছেন একজন ভারতীয় কূটনীতিক’ শিরোনামে একটা খবর পড়লাম বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে। গ্যাস সেক্টর নিয়ে জিয়াউর রহমানের শাসন আমলে আরও কিছু তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল, সেদিকে কিছুটা আলোকপাত করা যাক।
মানুষ পাহাড়ের ওপরে এতদূর এসে ক্লান্ত হয়ে যায়। তখন দেখে একটা স্ফটিকের দোকানে চা বিক্রি হচ্ছে- চায়ে নাকি এরা আবার পুদিনা পাতাও মেশায়। চা খেতে দোকানে ঢুকে দেখে কী যে সুন্দর সুন্দর স্ফটিকের বাসন কোসনে করে এরা চা দিয়ে যায়!
শিক্ষক কে? যার কাছ থেকে শিখি।
কার কাছ থেকে শিখেছি? জীবনে, কারা ছিলেন আমার শিক্ষক?
এই প্রশ্নের উত্তরের আগে, একবার ভাবিতো-
কী শিখেছি আমি?
যা শিখেছি- তা কীভাবে শিখেছি?
প্রশ্নটা মহাশূন্যের মতো বিশাল। কী শিখেছি আসলে, এই জীবনে?
ভাবলে মনে হয়, এক অসীম শূন্যতার মধ্যে এসে পড়েছি। জীবন মানেইতো শেখা। শিখে চলা।
কত কি দেখেছি জীবনে! কত কি শুনেছি জীবনে। কত কি পড়েছি, জেনেছি।