এক একটি স্যুটকেসে পার্থিব জীবনের স্মৃতির টুকরো টাকরাকে গুছিয়ে, একই নামের, গায়ে গতরে একই মানুষ, যখন নুতন দেশে বসত গাড়ে, তখন বাড়ী, কর্মস্থল, ব্যাংক একাউন্ট, ঠিকানা বদলে যায়, বদল হয় জীবন বোধের, ভিন্ন আঙ্গিকে জীবন যাপন। জাত, বিশ্বাস, বর্ন, ভাষাগত কারনে নুতন দেশে সংখ্যা লঘুর পরিচয়ে পরিচিত হওয়া। সংখ্যালঘু… … এ বড় যাতনার, অসহায় মানুষের মনকে প্রতিদিন খুবলে খুবলে খায়। প্রাত্যহিক দিন গুলি যাও কাট
বাংলাদেশে মানুষের সংখ্যা সতেরো কোটি (দীর্ঘকাল এটাই শুনে এসেছি, ইদানীং পত্রপত্রিকায় দেখি গণনায় ভুল ছিলো, আসলে পনেরো থেকে সাড়ে পনেরোর মধ্যে হবে), আমার ব্যক্তিগত ধারণা এদের মধ্যে ৮০ শতাংশ মানুষ একেবারে বোকার হদ্দ, দারিদ্র্যসীমার মত বেকুবসীমা বলে কিছু থাকলে তার নীচে পড়ে যেত এরকম। নিজের এই অনুসিদ্ধান্তের কারণ হতে পারে দুটো। এক, ঘটনা আসলেই সত্যি। দুই, আমি এবং আমার পরিচিত বলয়ের (বন্ধু, আত্মীয় ইত্যা
আগের পর্ব এইখানে -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46479
ফিরে দেখা - পর্ব দুই – মেলায় মেলাই খাবার
প্রথম পর্ব – সাফারি সাফারি...

EVERY PERSON THAT BUYS IVORY HAS BLOOD ON THEIR HANDS AND IS AN ACCOMPLICE IN KILLING AN ELEPHANT, CAUSING IMMEASURABLE SORROW AND SUFFERING TO MANY OTHERS. SAY NO TO IVOY!
[justify]গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে বাংলাদেশের মানুষ কর্মোপলক্ষে লিবিয়া, ইরান, ইরাক যাওয়া শুরু করে। তখন মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর কোন কোনটাতেও অনেকে যান, তবে সেটা হিসাবে ঐ দেশগুলোর তুলনায় কম ছিল। ইরান-ইরাক যুদ্ধ লেগে গেলে সৌদি আরব, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমীরাতে লোক যাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। কাতার, বাহরাইন, ওমান, ইয়েমেন, সিরিয়া, জর্দান, লেবাননে বোধগম্য কারণে সবসময়ই অপেক্ষাকৃত কম লোক গেছে। বিলেত যেতে তখন
[justify]বিকেলের দিকে ল্যাবে বসে কাজ করছিলাম, কাজের মাঝেই ইন্টারনেটে কখনও এদিক সেদিক ঘুরাঘুরি। হঠাৎ এই খবরটি চোখে পড়ে,কোটালীপাড়ায় দুর্গার প্রতিমা ভাংচুর । রামুর সেই ভয়ংকর ঘটনার পর(প্রত্যক্ষদর্শী একজন ভান্তের বয়ানে ), আসলে বিগত বেশ কয়েকদিন ধ
ভোর থেকেই প্রচণ্ড দৌড়ের উপরে আছি, ঘটনার তরঙ্গ এসে একের পর এক আসছে পড়ছে জীবনের সৈকতে। মনে হচ্ছিল আজ আর নেটের ধারে কাছে ঘেঁষা হবে না, কিন্তু ঘোষিত হল আজ সচলায়তনের সবচেয়ে কুখ্যাত কবিতাখোর রিফাত সানজিদা ওরফে তিথীডোরের জন্মদিন! এই দিনে তাকে কবিতাময় একটা উপহার না দিলে কেমন হয়! বাসায় ফেরা হয়নি এখনো, কিন্তু মধ্যরাত পেরোয়নি হেলসিংকিতে, তাই পথে থেকেই ১০ ছবির এই পোষ্ট।
কীভাবে একটা গ্রাম বানাতে হয় জানেন?
একটি গ্রামে কী কী থাকে তা নিশ্চয়ই জানেন? এই লেখাটিতে আমরা একটি গ্রাম তৈরি করার কথা বলব। এই লেখাটিতে আমি একটি গড়পরতা গ্রামের কথা বলছি। কিন্তু চাইলে আপনি নিজের মত করেও এটাকে বদলে নিতে পারেন।
গ্রামের শুরুতেই প্রয়োজন একটি ভূখণ্ড। সেই ভূখণ্ডে পর্যাপ্ত মুক্ত বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। গ্রামের মাঝ দিয়ে যেন বয়ে যায় স্রোতস্বীনি নদী। আড়মোড়া ভাঙা পাখির মত শাখা-প্রশাখা মেলে দিয়ে মেলে সেই নদী যেন গ্রামটাকে জড়িয়ে রাখে। একটা ভূখণ্ড হল। শাখামেলা নদীও হল। নাম দেয়া যাক। আমাদের এই গাঁয়ের নামটি খঞ্জনা। আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা।
ঘটনার সূত্রপাত গতকাল। ব্রেকিং নিউজ হিসাবে সব টিভি চ্যানেল প্রচার করা শুরু করে এক বাংলাদেশী তরুণ ফেডারেল রিজার্ভে বোমা রাখতে গিয়ে ধরা পড়েছে। আরো সময় গেলে বের হয়ে আসে পুরো ব্যাপারটাই একটা স্টিং অপারেশনের ফসল। রেজয়ানুল নাফিস মার্কিন দেশে এসেছে মাত্র নয় মাস আগে। গত জুলাই মাসে ফেসবুকে তার কমেন্টের সূত্র ধরে তার ওপর নজরদারি শুরু হয়। এই অবস্থায় নাফিস মার্কিন দেশে বোমা হামলা চালানোর উদ্যোগ নিলে এফ
নীলক্ষেতের রাস্তার পাশের দোকান থেকে ‘উইজডোম অফ বোনস’ বইটা কিনছিলাম। হঠাৎ চোখ পড়ে গেল ‘ইস্পাতে’র (How the steel was tempered) ওপর। সাথে সাথে মনে প্রচন্ড ক্ষোভ জেগে উঠলো । রাগের চোটে হাতে একটা বই নিয়ে মুচড়ানো শুরু করেছিলাম। আর দোকানদার মামা না ঠেকালে হয়ত ঝাপিয়েই পড়তাম ‘ইস্পাতে’র ওপর।