পূবের পথ ধরে সন্ধ্যা নেমেছে বেশ আগেই। পূবের আকাশ ধরেই পাখিরা ফিরে গেছে ঘরে। কিংবা যারা অন্যদিকে থাকে- সেই বকের সারিরা, একলা শালিক- সবাই ফিরে গেছে। ডানাগুলো এখন হয়তো জুড়িয়ে নিচ্ছে সবুজের নিভে যাওয়া ছায়ায়। ভাসান বেলা এইতো শেষ হল বলে। বালকেরও ফেরার কথা ঘরে এসময়- সাথে করে আজন্ম উড়া উড়ির সাধ নিয়ে পোষা ঘুড়ি। অদ্ভুত আঁধার নেমে গলি-ঘুপচি খুঁজে নেয়ার আগেই খুঁজে নিতে হবে নিকনো উঠোন- কেরোসিন বাতি
[justify]সময়টা জুন মাস, ২০০১ সাল। কলেজে পড়ি তখন। আমরা চার বন্ধু আর আমার এক কাজিন রাজশাহী থেকে বাসে চেপে বসেছি, উদ্দেশ্য হল তাদেরকে স্বচক্ষে একটি বিশেষ জিনিষ দেখানো। গন্তব্য চাঁপাই নবাবগঞ্জ, আমার দাদার বাড়ি!
কোন এক মনোহর বৈকালের ঘটনা, হ্যাঁ; ঠিক কবেকার সংযোগ তাহা মনে নাই। তবে সেই দিনটি বড্ড মনোহর ছিল। আমাদিগের সহিত ঠেলাকাকার পরিচিতি ঘটিয়াছিল তাহা স্মৃতির পাতা ঝাড়িয়া বাহির করিতে পারি না আপাতত। তবে দিনটি মনোহর ছিল উহা মনে করিতে পারি। কেননা কাকার কুষ্ঠির নাম মনোহরপ্রসাদ বিশ্বাস এবং পরিচিতিকালে কাকা ঐ নামেই নিজের গুণকীর্তন করিয়াছিলেন। তবে সামান্য কাল অতিবাহিত হওয়ার পর কাকা আমাদিগের আড্ডায় থিতু হইলে স্কন্দ
পর্ব ৫
ভাটির দেশে যাও যদি তুমি
হিজল তলীর ঘাটে।
হেথায় আমার ভাই-ধন থাকে
আমার খবর কইও তারে
নাইয়র নিতো আইয়া।
কোন দূরে যাও চইলা
নাইয়ারে নাওয়ের বাদাম তুইলা।।
কিছু দিন আগে (গত ১০ অক্টোবর) ছিল জগজিত সিং-এর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী।
দেখতে দেখতে এক বছর হয়ে গেল তাঁর চলে যাবার।
মানুষের সবচেয়ে বড় শক্তি খুব সম্ভবত তার শোক সামলে ওঠার ক্ষমতাটা।
যত বড় শোক আসুক না কেন--- কালে কালে আমরা ঠিকই সেরে উঠি। আমাদের মাঝে যারা ভাগ্যবান তারা হয়ত ভুলেও যাই।
আমি খুব ভাগ্যবান কেউ নই। কিছু কিছু জিনিস আমার কিছুতেই ভোলা হয় না। কিছু কিছু ক্ষত আমার কিছুতেই সারে না।