Archive - মে 2012 - ব্লগ

May 8th

শুভ জন্মদিন ডেভিড অ্যাটেনবোরো

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০৫/২০১২ - ৪:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

David_Attenborough_-_Life_Stories_-_Audiobook


মহান শাবি ভ্রমণ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০৫/২০১২ - ৩:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপলক্ষ্যটা খুব সিম্পল। আলিম আল রাজি ফার্স্ট প্রফ সাপ্লিমেন্টারিতে পাশ করেছে। সেলিব্রেট করা দরকার। সাপ্লিমেন্টারিতে পাশ করেছে এটা কোন উপলক্ষ্য হল?


নৈঃশব্দের দৃশ্য

বালক এর ছবি
লিখেছেন বালক (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০৫/২০১২ - ৩:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেষ বলে কিছু নেই
তাই বারবার দৃশ্য ভাঙি।
কখনো যদি ডাকে
ডুবে যাওয়া শহরতলি।
-যাবো,
ডাকলেই যাবো।
কোন কারণ ছাড়াই
হবো তাদের কথার সঙ্গী ।
প্রকাশ্যে লুকিয়ে থাকবো
মেঘশিমুলের গল্পগুলো
চেপে রেখে,
আঁকবো নৈঃশব্দের দৃশ্য-
হৃদয় নৈদাঘে!

সময় থমকে থাকে
এমন করে কাটে না দিন,
নিদ্রাহীনতার গানে
ভারি হতে থাকে রাত্রি।
পুষ্পের আড়াল থেকে
ফিরে গেছে সকাল
যাচ্ছে ফিরে আগামীকাল!


অদীনা

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/০৫/২০১২ - ১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শীতের দুপুরজাগা কমলা রঙের রোদ্দুরের মধ্যে মিশে থাকা প্রিয় শব্দমালা, "হরেএএএক মাল পাঁচসিকা"র ফেরিওয়ালা, শিল-খোটাও ওয়ালা, টিন আর লোহা ওয়ালা। আরও ছিলো কাগজকুড়ানি মেয়ে, নিঃশব্দ, ছেঁড়াখোঁড়া রঙ জ্বলে যাওয়া ফ্রক পরা, রুখু চুল লালচেবাদামী হয়ে গেছে রোদে রোদে। কোথায় তারা আজকে?


“আমার লেখাটা কত দূর?”

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৭/০৫/২০১২ - ৬:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনে আমি টুকটাক লেখালিখি করি। তেমন আহা মরি কিছু নই। দেশ, সমাজ এবং চারপাশের ঘটনাই আমার লেখার উপজীব্য। কিন্তু এই লেখাই হয়েছে আমার কাল। আমার বউ, তখনও সে বউ হয় নি যদিও, প্রায়ই গাল ফুলিয়ে বলতো, “তুমি এত কিছু নিয়ে লেখ কিন্তু আমাকে নিয়ে তো কিছু লেখ না”। আমি চিন্তায় পড়লাম। ভাবলাম, লজ্জার মাথা খেয়ে হয়তো লিখতে বসলাম, কিন্তু তারপর? হবু বউকে নিয়ে কী লিখবো? চিন্তায় চিন্তায় দিন কাটাই। কিছু লিখতে পারি না। মাঝে মাঝে বউ বলতো, “আমার লেখাটা কত দূর?”। আমি চুপ করে থাকতাম। এক সময় অন্য প্রান্ত থেকে প্রশ্ন করা বন্ধ হয়ে যায়। আমি হাঁপ ছেড়ে বাঁচার পরিবর্তে আরো উদ্বিগ্ন হই। নারীর নীরবতা ভয়ঙ্কর জিনিস!


May 7th

রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি এবং জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : ঊনচত্বারিংশ পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৭/০৫/২০১২ - ৩:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ও রবীন্দ্রনাথ—৪


প্রকাশিত হলো ইবই: ডরাইলেই ডর...!

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: সোম, ০৭/০৫/২০১২ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কথা ছিলো বৈশাখের চিড়বিড়ে গরমে সচলেরা তাদের ছেলেবেলার হারিয়ে যাওয়া, বিলুপ্তপ্রায় জ্বীন-ভূতেদের পুনরুজ্জীবিত করবেন বৈশাখ ১৪১৯-এর সচলায়তন ই-বুকের জন্যে। তা সে কথা, কথাই রয়ে যাচ্ছিলো প্রায়, বাস্তবে আর রূপ মিলছিল না। বৈশাখের ১ তারিখ পেরুল, ৭ পেরুল, ১৪ পেরুল... বই তো দূরে থাক, লেখা কই?!! অ্যাঁ

ই-বই বাহিনীর কর্মীবৃন্দ প্রতিদিন ই-বই মেইল-বক্স চেক করেন, আর ইন-বক্সে জমা হওয়া গুটিকয় লেখা নিয়ে চক্ষু-চড়কগাছ করে বসে থাকেন। শুনলাম আধি-ভৌতিক ব্যস্ততায় সচল-হাচল-ইবই বাহিনী সব্বাই জর্জরিত!
মাঝে রাগ করে মনে হলো লেখা পাঠাবার ইমেইল অ্যাড্রেসটা ‘লেখকের মৃত্যু এট জিমেইল' টাইপ কিছু দিলে ভালো হতো!


নিচতলা

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: সোম, ০৭/০৫/২০১২ - ২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"৫ পণ কলা আনছিলাম, এখন এই কয়টা রইছে।"
বুড়া মিয়ার বয়স কমপক্ষে ৬০। বুড়া একমনে কলা গুনতেছে।

পণ এর অর্থ বুঝি না। বুড়া বুঝাইয়া দেয়। " ২০ হালিত এক পণ।" মনে মনে হিসাব কষি-৪০০ কলা।

বুড়ার দিকে তাকাই, ফুটপাতে বসে পড়ায় বুড়াকে দেখতে সুবিধা হয়।
নাহ, এখন যথেষ্ট শক্তসামর্থ্য, নাইলে ৪০০ কলা কেমনে আনে। বুড়া পাশ দিয়ে যাওয়া ভদ্রমহিলাদের উদ্দেশ্য করে বলে," আপা, দেশি কলা, আসেন। নিয়া যান।"


সোহাগ বরণ কন্যা তাহার বাউলা-বসত ঘর

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৭/০৫/২০১২ - ১:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]এক
নিজ-সোহাগী গ্রামের রইসুদ্দী বয়াতির একচালা ঘর, ঘরের চালে, খড়ের বেড়ায় জোর বাতাসে ঝন্-ঝনা-ঝন্ বাদ্য বাজে দিনদুপুরে, রাতদুপুরে,---মাঝবয়সী...


আগন্তুক

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা পারভীন শিমুল (তারিখ: রবি, ০৬/০৫/২০১২ - ৯:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লোকজনের বোকামি দেখে আমি মাঝেমাঝে খুবই বিরক্ত হই।
আজকের কথাই ধরুন, বিরক্ত হয়েই সিদ্ধান্তটা আমাকে নিতে হলো। গ্যাস নেবার পর সবুজ রঙের গাড়িটা স্টার্ট করতেই লাফাতে শুরু করলো, লাফাক। আমার আপত্তি নেই। কিন্তু তাই বলে কাদা ছিটিয়ে দেবে আমার গায়ে! আবার প্যাঁ পোঁ করে হর্ণ দিচ্ছে তো দিচ্ছেই। কানের বারোটা বাজিয়ে দিলো। এই বেকুব লোকটা আমার সামনেই কেন তখন এই কাজ করতে গেলো, কে জানে।