কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
ছোটো গল্পের শুরু------------
ইন্দিরাকে লেখা একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ দুটি ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তারিখটি উল্লেখ নেই। ছিন্নপত্রে লেখা আছে ফেব্রুয়ারি ১৮৯১। .স্থান শাহাজাদপুর।
একবার তাকে বলেছিলো পাহাড় দেখাবে। সে ও বিশ্বাস করেছিলো ঠিক কিন্তু তাকে রেখেই সেইবার পাহাড়ে গেলো তারই দূর সম্পর্কের এক মামাতো ভাই! তারপর আর কোন কিছু ‘তার’ হয়ে তাকে আঁকড়ে ধরে না, সে ও ধরার চেষ্টা করেনি। আকাশ আর সবুজ হয়ে ভাসে না তার চোখে। হারিয়ে যায় তার রঙ পেন্সিল। ছিঁড়ে যায় রাত জেগে জেগে বুনে যাওয়া স্বপ্নের জাল। বদলে যায় জীবনের মানে, বদলে যায় বিশ্বাস!
ছোটবেলা থেকেই একটা কথা শুনি,‘দেশের বাড়ি’ ।
এটা আমার প্রথম পোস্ট হবে এইখানে। ব্লগিং করতাম আগেও কিন্তু এখানে না, সামুতে। কেন ওখানে আর লিখা হয়না মনে হয় সবাই জানে, নতুন করে বলার কিছু নেই। যাই হোক, আমি কাতার প্রবাসী। পেশায় প্রকৌশলী, তড়িৎ কৌশল বুয়েট থেকে ২০০৭ এ পাশ দিয়েছি। এখন টেলিযোগাযোগ সেক্টরে কামলা দিই। এটা একটা ছবি ব্লগ হবে, নিকট অতীতে তোলা কিছু ছবি। আমি পেশাদার ফটোগ্রাফার না, নিজেই ক্যামেরা টিপাটিপি করে শিখেছি। ২/১ জন বন্ধু আছে ফয়সা
আনিসুল হক বাংলাদেশের জনপ্রিয় কলামিস্ট ও চলচ্চিত্রনাট্যকার। ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত কৌতুক দিয়ে পত্রিকার আধপাতা বোঝাই করে তিনি রাজনৈতিক স্যাটায়ার লেখার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছেন অনেকদিন ধরে। পাশাপাশি তিনি নিজেও কিছু কৌতুক সৃষ্টি করেন, সেগুলো আরো উপভোগ্য হয়। যেমন, গরুর রচনা লেখার মতো করে সবকিছুতেই তিনি নিজের প্রভুখণ্ড (মাস্টারপিসের বাংলা আর কি) "মা" উপন্যাসটির বিজ্ঞাপন করেন। মুক্তিযোদ্ধা কাজী কামা
'উচিটা ফলস' টেক্সাসের একটি ছোট শহর। সেখানকার স্থানীয় পত্রিকায় সম্প্রতি একটি ছোট্ট খবর বের হল - "স্থানীয় 'মো' গ্রোসারীতে দুই তরুন ডাকাতির অভিপ্রায়ে প্রবেশ করে কাউন্টারের ক্লার্ককে গুলি করে মেরে ফেলেছে।" এ ধরনের খবর আমেরিকার মত বিশাল দেশে নতুন কিছু না। বিশেষ করে শাষনতন্ত্রের দ্বিতীয় সংশোধনীর কারনে এখানে সবার অধীকার আছে আগ্নেয় অস্ত্র রাখার। এই অধীকারের অপব্যবহার হয় অনেক। ২১ বছরের নীচের কারো হাতে অস্ত
প্রথম পর্বঃ অভিযাত্রিক
আজকের দিনটা খুব গুমোট, দমবন্ধ করা, এই দুপুরবেলাতেও রোদের তেজ নেই, আকাশটা ঝিম ধরান, মাঝে মাঝে আকাশে যখন একফোঁটা মেঘ ও থাকে না তখন আকাশটাকে কেন যেন খুব অচেনা মনে হয়,বুকের ভিতরটা শূন্যতায় ভরে যায়। খোলা ছাদে দাড়িয়েও তাই নিশিতার শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। ওর অনেক জোরে, খুব জোরে একটা চিৎকার দিতে ইচ্ছে হচ্ছিল, মাঝে মাঝেই হয়। যে চিৎকারটা বুকের মধ্যে জমতে জমতে ওর ফুসফুসটাই এখন বোধহয় লুপ্ত হতে চলেছে। যে চিৎ
জীবন মানে জি-বাংলা।
ভারতীয় বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল জিটিভি বাংলার স্লোগান। গত দু’বছর ধরে ঢাকার শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর একটি অংশের ওপর চোখ রেখে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, এদের অনেকের জীবন এখন আসলেই জি-বাংলা হয়ে গেছে।
আমার এক বন্ধুবর এর সাথে কথা বলার মধ্যে দিয়েই এই নাটকের আইডিয়ার সুত্রপাত। সেই প্রসঙ্গে দুইখান কথা।
আমার এক বন্ধু একদিন বললঃ বন্ধু আমি তো ভীষণ ধার্মিক মানুষ। তোর সাথে আমার বন্ধুত্ব হবে কি করে বল?