এডওয়ার্ড ব্লাইদ ছিলেন তাঁর সময়ের সবচেয়ে বিখ্যাত পাখিবিদদের একজন। ইংল্যান্ডে শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি টানা বিশ বছর বেঙ্গলের ( অবিভক্ত বাংলা) এশিয়াটিক সোসাইটির জাদুঘরে কর্মরত ছিলেন, যেখানে কাজের চাপের কারণে নিজে খুব বেশী ফিল্ডওয়ার্কে যেতে না পারলেও সমগ্র ভারতবর্ষ থেকে আসা পাখির নমুনা সংগ্রহ সাজিয়ে, বর্ণনা লিখে, প্রজাতি অনুসারে আলাদা করে রাখতেন। ১৮৬০ সালের দিকে দ্য আইবিস ( The Ibis) জার্নালের এমন কো
কবিতাটার খোঁজ পেয়েছিলাম খোমাখাতায়, সচল দ্রোহীর একটি মন্তব্যে। কবিতাটা পড়ে মনের মধ্যে একটি অস্থিরতা শুরু হলো, বুকটা কোথায় যেন ধক করে উঠল। মন চাইছিল নিজের মতো করে, নিজের ভাষায় সেই গল্পটা ছড়িয়ে দেওয়ার। তাড়াহুড়ো করেই তাই অনুবাদের চেষ্টা করে ফেললাম। মূল কবিতাটা পাওয়া যাবে এখানে…
মাক্তুব, ভাবল ও।
“আরে কী হলোটা কী, জিজ্ঞেস করো!” ইংরেজের কথায় সম্বিত ফিরে পেল সান্টিয়াগো।
মেয়েটির কাছাকাছি গেল ও। ইতস্তত করে একটু হাসল।
“আপনার নামটা জানতে পারি কি?”
“ফাতিমা,” চোখের দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নিতে নিতে বলল মেয়েটি।
“ও আচ্ছা... আমাদের দেশের মেয়েদেরও এই নাম হয়।”
ছাত্রজীবনে একদা বিক্ষিপ্তভাবে ডায়েরি লিখতাম। স্কুল পাশ করে কলেজে ওঠার পর পৃথিবীর নানান দিকে চোখ খুলতে থাকে। বিচিত্র সব ভাবনারা মাথার ভেতরে ঘুরপাক খেতো। সেগুলো কখনো ডায়েরি, কখনো চিরকুট, কখনো পুরোনো খাতার শেষদিকে লিপিবদ্ধ হতে থাকে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই। বলে রাখা ভালো- আমি বারো ক্লাস পর্যন্ত বিজ্ঞানের ছাত্র থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু হয় বাণিজ্যের পথে। কিন্তু বিজ্ঞানের ভুত আমার পিছু ছাড়েনি কখনোই।
১৮৯১ সালে জন রাড্ রেইনি নামের এক ব্রিটিশ ভদ্রলোক রয়্যাল জিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটির মাসিক পত্রিকায় সুন্দরবন নিয়ে একটা প্রবন্ধ ছেপেছিলেন (https://doi.org/10.2307/1800883)। সুন্দরবনের ভূ-প্রকৃতি, জীবজন্তু, পরিত্যক্ত দালানকোঠা, স্থানীয় লোকজনের পেশা, কেচ্ছাকাহিনী-- সবকিছু নিয়ে মোটামুটি সুখপাঠ্য লেখা। স্থানীয় ভাষা-সংস্কৃতিতে তার বেশ দখল, স্থান বা মানুষের নামের ইংরেজি করেছেন বেশ অবিকৃত ভাবে, ডেক্কা-মেক্কা-
সে অনেক কাল আগের কথা। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের বৃষ্টিভেজা এক সন্ধ্যা। তখনও সবকিছু স্বাভাবিক ছিল, বাইরে খাওদাওয়া, আড্ডা দেয়া, এমনকি সহকর্মী সহযোগে বড়দিন উপলক্ষে নৈশভোজ করতে গেলেও বাঁধা পাবার বা দুবার ভাবার কোন কারণ ছিলনা। ছিলোনা করোনা!
ঢাকার যানজট :
সম্প্রতি ঢাকার এক অংশের মেয়র বলেছেন, ‘রাজধানীর যানজট নিরসন এক দিনের বিষয় নয়। এ যানজট আমাদেরই সৃষ্টি। পরিকল্পনা ছাড়া প্রকল্পভিত্তিক কাজ করতে গিয়ে রাজধানীতে এই অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে।’ তিনি অন্যত্র আবার বলেছেন, ‘এখন বনানীর সামনে এসে বিশাল যানজটের মধ্যে আটকে থাকতে হয়। আমরা নিজেরাই সেখানে সেতু ভবন করেছি। এর পাশে আবার বিআরটিএ ভবনও করে ফেলেছি।’
হৃদয়ের রক্তক্ষরণ বন্ধ হয় কখন?
কখন নিঃসঙ্গ পাখি ঘরে ফিরে আসে?
ভবঘুরের জন্য কেউ কি দরজা খোলা রাখে?
কেউ কি খুঁজে পায় স্বাধীনতা---
সেটা কোথায়, কখন, কোন ভূমিতে?
যেখানে এসে হৃদয় চাঞ্চল্য থেমে যায়,
অবসন্ন মন শান্তি খুঁজে পায়,
সব কোলাহল, আর্তনাদ,মুমূর্ষু ক্রন্দন
চিরকালের মতো স্থবির হয়ে পড়ে।
সেটা কোথায়, কখন, কোন চরাচরে?
হে স্বাধীনতার ফুল,
মোর আপনার চেয়ে আপন যে জন
খুঁজি তারে আপনায়...
নিজের চেয়েও যে আপন-
সে কেমন আসলে?
মানবজীবন যখন পাঠশালা
সেই পাঠশালায় পড়াশোনা কেমন হয়-
তা বোঝাতে সাধু কাজী নজরুলকে ডেকে এনেছেন।
কাজী নজরুল সেখানে পড়েছেন।
নিজের ভেতরকে জেনেছেন।
ভেতরের আমিকে খুঁজেছেন।
খুঁজতে খুঁজতে
মহাবিশ্বের মহাকাশ ফাড়ি’
চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা ছাড়ি’
ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া