তপুর একটা গানের প্রথম লাইনটাকে বদলে দিলাম নিজের ইচ্ছেমত। আবজাব পোস্ট দেয়া হয়না অনেক দিন। খানিকটা বলতে পারেন ভয়েই দেইনা। কারণ বিষয়বস্তুর সামান্যতা আর ভুলে ভরা পোস্ট নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে ভাল লাগেই বা কার? তবে মাঝে মাঝে ইচ্ছে যে করেনা তা নয়। সেসময় নীড়পাতায় গিয়ে অন্যদের লেখা পড়ি, সময় কোথা দিয়ে যায় টের পাইনা। আর তারপরে মাথায় ঘুরতে থাকা শব্দগুলোকে হাতড়েও খুঁজে পাইনা! ব্যস...
একটা গান শুনলেই আমার মাথা নষ্ট হইয়া যায়। গুরু বুড়ার "আকাশ ভরা সূর্য তারা" টা। গানটা শুইনা আগে ভাল লাগত। কিন্তু একদিন দেইখা ভাল লাগলো। এইবার উইড়া গেলাম। এরপর যতবারই শুনি খালি চোখে ভাসে পথে, মাঠে, বনে, ঘাসে উদ্বাহু হয়ে গান গেয়ে ঘুরে বেড়াইতাসে একটা পাগল, তার যে সে অভিব্যক্তি, মাথাই নষ্ট! ধন্যবাদ ঘটক দাদা, নমস্কার অনিল চ্যাটার্জী।
...
কালকে একজন এসে ধরে নিয়ে গিয়েছিল লাসিন নদীর পারে বেড়াতে।
ভারী চমৎকার একটা পার্ক সেখানে।
পুরোটা ঘুরতে পারি নি।
আবার যাব।
এর আগে আরো একদিন একখানা নগদ পিকনিকে গিয়েছিলাম।
সেসব ছবি তুলে ফেসবুকে তুলেছি বিধায় আর দিলাম না।
তিনদিন পার হলে দেব।
যাই হোক, লাসিনের পারে দাঁড়িয়ে এবং পার্কের ভেতরে থেকে তুলে আনা ছবিগুলো ভাগাভাগি করলাম সবার সাথে।
জায়গাটা আসলেই সুন্দর।
বেশ একটা মনের শান্ত...
বাড়ির সামনে হাঁটু জল, স্যান্ডেলখানা বাঁচাতে বগলে স্যান্ডেলখানা গুঁজে তিনি হাঁটছিলেন। পাড়ার ছেলেরা পেপার কেটে কাগজের নৌকা বানিয়ে সেই পানিতে ভাসাচ্ছিল। দূর্ভোগের এই জল থেকেও মানুষ আনন্দ খুঁজে নিচ্ছে! ভেবে তিনি খুব অবাক হলেন! মানুষের সুখবোধ কত বিচিত্র! ভোঁ ভোঁ… তিনি পিছ ফিরে তাকালেন, পিছ থেকে একটা রিক্সা আসছে, রিকশা একটা স্কুল পড়ুয়া মেয়ে। গোলাপী ফিতে দিয়ে বেণি করা চুল, দেখলে বড় ম...
সাধারণতঃ বাড়ী ফিরতে রাত দশটা বেজে যায় প্রতিদিন। আজকে তার চেয়ে একটু বেশী দেরী হোল।
তার পরের শিফটে কাজ করে ভারতীয় ছেলে মনোজ। আজকে সে আসতে প্রায় কুড়ি মিনিট দেরী করেছে। তাকে সব কিছু বুঝিয়ে দিয়ে তারপর বেরোতে বেরোতে দেরী হয়ে গেল।
এত রাতে গোটা পাড়াটিই নিঝুম হয়ে যায়। ড্রাইভওয়েতে গাড়ীটা পার্ক করে পিছনের সীট থেকে ব্যাকপ্যাকটা বের করলো জালাল।
এই রকম দেরী হয়ে গেলে রুবী আগে মন খারাপ করতো...
শরদিন্দু শেখর চাকমা। মানবাধিকার কর্মী ,সাবেক রাষ্ট্রদূত এবং অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব।
যোগাযোগঃ
বাংলাদেশের আদিবাসিদের বঞ্চনা করা নিয়মেই পরিনত হয়েছে।তাদের কেবল বঞ্চনাই করা হয় না, তাদের বাস্তুভিটা থেকেও জোর করে উচ্ছেদ করা হয়। তাদের মেয়েদের ছিনতাই অথবা ফুসলিয়ে বিয়ে করা হয়।তা সম্ভব না হলে ধর্ষণ করা হয়।
২০০৮ সালের ২৫ নভেম্বর তারিখে পি এস সি মিলনায়তনে ২৮ তম বি সি এস...
[justify]
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পোলাপানগুলির জন্য মায়াই লাগতেসে ইদানীং। হাজার হোক, তারা আমার মতোই সফেদ। এই যে কয়েক হাজার মাইল দূর থেকে দশ-পনেরোজন বাঙালি গিয়ে তাদের খেয়ে তাদের পরে তাদেরই এইভাবে পোন্দাইতেসে এইভাবে পোন্দাইতেসে এইভাবে পোন্দাইতেসে ... এইটা কি ভালু? আপনারাই বলেন?
ফেসবুকে দেখলাম জনৈক আবদুন নূর তুষার বাংলাদেশকে তুলা ধুনলেন। আমরা নাকি পাড়ার টিমরে হারাইয়া আনন্দ করতেসি। লোকজন তা...
ছেলেবেলার একটা গল্প বলি। থাকতাম মধ্য পীরেরবাগ, মিরপুর। এলাকাটা তখন আক্ষরিক অর্থেই সুজলা সুফলা শস্য-শ্যামলা। ফলজ আর ওষধী গাছের সারি, তার ফাঁকে ফাঁকে শাপলা-শালুক-কচুরিপানা ভর্তি পুকুর। কাঁচা রাস্তার দু'পাশ জুড়ে ওয়ালী মিয়ার জমিতে সবুজ ঝির ঝিরে ধানি বাতাস। আহ!
সেদিন বিকেলে আমি গেছি পুকুর পাড়ে। গিয়ে দেখি বস্তির চার-পাঁচজন আমার বয়সী ছেলে গোল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওদের সাথে বোম্বাস্টিক ...
মাই ফরবিডেন ফেস মুলত আফগানিস্তানে তালেবান শাসকদের আমলে এক বন্দীনি তরুনীর জীবন কথা। এ বইতে সোভিয়েত শাসন থেকে সাম্প্রতিক তম হামিদ কারজাইয়ের শাসন কাল পর্যন্ত বিস্তৃত। লতিফার মতে তালেবানরা ইসলাম তথা শরিয়ার নামে রামরাজ্যই কায়েম করেছে মুলত। আর এই তালেবানদের মদত দাতা হচ্ছে পাকিস্তান, ওসামা বিন লাদেন আর আমেরিকা। সোভিয়েতের সময় নারীদের জন্য স্কুল গমন ছিল বাধ্যতা মুলক। সোভিয়েতরা চল...
এই পোস্টে কেউ আহত হবেন না অনুগ্রহ করে
=======================
সচলায়তন নিয়ে ভাবনাটা বেশ কিছুদিন ধরে মনের মধ্যে ঘুরতেছে : সচলায়তন কি একটা
সাহিত্যধর্মী লেখার প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠতেছে? কিন্তু এইখানে তো
রাজনীতি-সমাজ নিয়েও লেখেন অনেকে। তাহলে এই ভাবনা কেনো?
সাহিত্যধর্মী লেখার আধিক্যের কারণে? সম্ভবত।
এরই মধ্যে গতকাল রাতে (৩০ জুলাই) দেখি পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সেনা প্রত্যাহার বিষয়ে
একটি প...