Archive - জুন 2013

June 16th

সদ্য পড়া বই – দ্য সিক্রেট লাইফ অফ বার্ডস

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ৪:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

birds
Nothing in the Nature is for Nothing.


লোকেন বোসের জার্নাল

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ৪:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ঈশ্বর!

স্বপ্নহারা এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নহারা (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ১:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি ধর্মগ্রন্থের কিংবা আকাশের ঈশ্বরকে দেখিনি।

তিনি দেখতে কেমন কিংবা আছেন কি নেই তা আমি নিশ্চিতভাবে জানিনা!

তবুও, আমার একজন ঈশ্বর আছেন!

প্রতিটি মুহূর্ত তার উপস্থিতি-তার ভালবাসা আমি আমার সমগ্র অস্তিত্ব দিয়ে অনুভব করি।

আমার শরীরের প্রতিটি রক্তকণা, প্রতিটি অণু-পরমাণু প্রতিটি ন্যানো-পিকো সেকেন্ডে তার প্রতি ষোড়শাঙ্গে শ্রদ্ধা-কৃতজ্ঞতা-ভালবাসা জানায়!


পিচ্চিগপ - সাপ পালক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ৯:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবশেষে সাপ পালক বালকটি সাপের ছোবলে মারা গেল। তার মৃত্যুতে তার মায়ের কান্না দেখে আমার সাপ পালক হওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু! সেই স্বপ্ন পুরনের লক্ষ্যে বাজার থেকে সাপও কিনে আনলাম, সাথে দুধ -কলা। সেই থেকে দুধ-কলা খাইয়ে আমি সাপ পালা শুরু।


এক্সকিউজ মি বাবা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ৩:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিন পনের আগের কথা । হঠাত মাথায় ঢুকল একটা নেটবুক লাগবে । হোস্টেলে ডেস্কটপ আছে একটা , কোনরকম ভাবে কাজ চালিয়ে নেয়া যায় ! কিন্তু একটা নেটবুক হলে যে অনেক সুবিধা , টুকটাক অনেক কিছুই করা যাবে ! আবদার টা ছিল আমার আম্মার কাছে ! আম্মা সেটা রেফার করে আব্বার কাছে পাঠিয়ে দিলেন ! আমি কাচুমাচু মুখ নিয়ে আব্বার কাছে নেটবুকের কথা বললাম !আব্বু প্রথমে একটু ভ্রূ কচকালেন, তারপর বললেন


মহাকাশ অভিযান - ভ্যালেন্তিনার পথ ধরে ছুটে চলেছে পৃথিবীর নারীরা।। আসিফ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ৩:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নারীর মহাশূণ্যে পদচারণার পঞ্চাশ বছর
ভ্যালেন্তিনার পথ ধরে ছুটে চলেছে পৃথিবীর নারীরা


মুভি অফ দা উইক: হান্সি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আশির দশকের একসময় দক্ষিন আফ্রিকার ব্লুমফনটেন শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গ্রে কলেজের এক অলরাউন্ড ছাত্র ছিল একাধারে রাগবি আর ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক। ক্লাসের হেড প্রিফেক্টও ছিল সে। স্কুলের হেডমাষ্টার যোহান ভলসটেড ছেলেটিকে নিয়ে অনেক আশাবাদী। ওলন্দাজ বংশোদ্ভূত অতিশয় ধার্মিক এই অবস্থাপন্ন পরিবারের বড় ছেলেটিও গ্রে স্কুলের উপরের ক্লাসের মেধাবী ছাত্র। স্কুলের ক্রিকেট টিমের অনেক জয়ে এই দুই সহোদরের ব্যাটিং নৈপুণ্য অবদান রেখেছে। টিম ক্যাপ্টেন ছোট ভাইটি একদিন হেডমাস্টারকে বলে বসল যদি একদিন সে ক্রিকেটের মক্কা লর্ডসে খেলার সুযোগ পায় তবে স্যারকে সে প্লেনের টিকিট পাঠাবে। তখনও দক্ষিন আফ্রিকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ এক দেশ। কথা সেই বালকটি রেখেছিল। ১৯৯৪ সালে লর্ডসে অনুষ্ঠিত দক্ষিন আফ্রিকা আর ইংল্যান্ডের সিরিজের প্রথম টেস্ট ম্যাচ দেখার আমন্ত্রণ সহ বিমানের টিকিট পৌঁছে যায় গ্রে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের ঠিকানায়। প্রেরকের নাম হান্সি ক্রনিয়ে, মিডল অর্ডারের উদীয়মান প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান।


সুকুমার রায় ও একটি ঘুম পাড়ানী গান

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৩ - ১২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]প্রিয় ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটনের এক ছড়া সাক্ষাৎকারে তাঁর প্রিয় ছড়াকারদের নিয়ে বলেছিলেন “আমার প্রিয় দুই সুকুমার, বড়ুয়া ও রায়/ তাদেরই নাম আগে লিখি প্রিয়র তালিকায়”। দুই সুকুমার আমারও খুব প্রিয়। বিশেষত সুকুমার রায় যে সবচেয়ে প্রিয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না, আমার নেয়া নিকটাই বোধহয় এর সবচেয়ে বড় নমুনা। আজকের লেখাটা সুকুমার রায়কে নিয়েই, তবে লেখাটা হয়ত হতো না যদি না আজকের ঘটনাটা


বাবার জন্যে ভালোবাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০৬/২০১৩ - ১০:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বাবা তাঁর ছেলেবেলায় বাবা-মা'কে হারিয়েছেন। আরও স্পষ্ট করে বললে বলতে হয় যে, সামান্য বুদ্ধি হওয়ার পর বাবা তাঁর এক ভাবীকে জেনেছেন মা বলে, ভাইকে জেনেছেন বাবা হিসেবে। সময়ের পরিক্রমায় তাঁর সেই সম্বোধন টিকে থাকেনি। বালকবেলায় বাবা যখন সেই সত্যটা জানলেন তখন তা কেমন প্রভাব ফেলেছিলো তাঁর শিশুমনে - আমার ভাবনায় আসেনা। ৬৭-৬৮ বছর আগে বিধাতা আমার বাবার জীবনটা একরকম অনিশ্চয়তার মাঝে ফেলে দিয়েছিলেন। সেই দূর্গম গ


June 15th

অসীমের অন্ধপথে

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: শনি, ১৫/০৬/২০১৩ - ৫:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সময় কখনো এমন অস্থির হয়ে ওঠে
বাতাসের শীষ বাজে
শীষের শব্দেরা ঘুরপাক খায়
দরজা কপাটে বারান্দায়
আমাদের পোড়াঘরে
ছাইকয়লার অন্ধকারে

সময় কখনো এমন মন্থর হয়ে ওঠে
স্তব্ধ পাতালের গহীন নৈশব্দে
থমকে দাঁড়ানো পদধ্বনি
ফিরে ফিরে পেছনে তাকানো
আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ মৃত্যুময় পথে
সকলের সাথে একা একা নিঃসঙ্গ যাত্রায়

মরুঝড় সময়ের আঙুল ধরে
হেঁটে যাই অসীমের অন্ধপথে!