[justify]
এক দুই তিন দিন নয়, টানা তিন সপ্তাহ বাংলাদেশ এক অবরুদ্ধ সন্ত্রস্ত জনপদ হয়ে আছে। বোমার শিকার হয়ে, আগুনে দগ্ধ হয়ে খুন হয়েছেন অন্ততঃ ত্রিশ জন মানুষ। গতকাল ২৩ জানুয়ারী শুক্রবার, ছুটির দিনে ও সারাদেশে দগ্ধ হয়েছেন ৪০ জন।
ভারতের এলাহাবাদের এক ছোট শহরের বাসিন্দারা প্রতি সকালেই মুখে টিপে হাসে জজ সাহেবের ছেলেকে দেখে, আর সব দিনের মতই পোষা বাদর শাহনাজ খানকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে সে, এই বয়সী আর দশটি ছেলের মত খেলায় মেতে বা হিন্দি সিনেমা দেখা দিন কাটায় না সে, বরং এলাকার যত পশু-পাখি সব যেন তাঁর প্রাণের দোসর, নতুন কোন প্রাণী দেখার মাঝেই যেন তাঁর জীবনের সকল আনন্দ।
(১)
বিএনপি-জামাতের এই নির্বিচারে মানুষ নিধন কর্মসূচী কোন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয়।
লম্বা শীতনিদ্রার পর স্কুল শুরু হলো ঢিমাতালে। উত্তরাঞ্চলের জানুয়ারির শীত মানে সত্যিকারের হাড় ফুটো করা ঠাণ্ডা। ক্লাশে ছাত্রছাত্রীর উপস্থিতি কম, যদিও স্কুল চলে নিয়মমাফিক। নাহরিনের বাসা থেকে স্কুল ঘন্টাখানেক হাঁটা পথ। মিনিট দশেক পেরুলে অবশ্য বড় মসজিদ মোড়ে রিক্সা, অটোরিক্সা মেলে সহজেই। নাহরিন হেঁটে যেতেই পছন্দ করে। হাঁটা তার দীর্ঘদিনের অভ্যেস, প্রয়োজনও।
পার্থিব/অপার্থিব
যুদ্ধ শেষ হইয়া গেছে। বাকিসব খুচরা আবেগ আর হিসাব নিকাশও শেষ। ভাই আর পোলাদের দুঃখ সামলাইয়া উইঠা দ্রৌপদী এক দফা দাবি জানাইছিল পাণ্ডবগো কাছে- অশ্বত্থামারে হত্যা কইরা তার মাথার মুকুটের মণি আইনা দিতে হবে তারে। অন্যথায় সে আত্মঘাতী হইয়া পোলা আর ভাইদের সাথে যাবে...
আমার প্রিয় লেখক আমার বাড়ির কাছেই থাকেন। মাঝে মাঝেই ওঁকে দেখি আমাদের বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে সকালবেলা দৌড়ে যেতে। ওঁর পরনে থাকে লাল রঙের একটা ট্র্যাকসুট আর পায়ে সাদা রঙের কেডস।
এই খবরটি দৈনিক বাংলায় এসেছিল ১৯৭২ সালের দোসরা জানুয়ারী। বিজয়ের পরপর জেনারেল রাও ফরমান আলীর ডেস্ক ডায়রী সরকারের লোকজনের হাতে আসে। রাও ফরমান আলী হল সেই পাকিস্তানী সামরিক কর্মকর্তা যে শহীদ বুদ্ধিজীবি হত্যার পরিকল্পনা সাজিয়েছিল। বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার পরিকল্পনা যে সাময়িকভাবে কিছুটা সফল হয়েছে তার প্রমাণ হল দেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক প্রথম আলোর [url=http://www.prothom-alo.com/opinion/article/4294
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ
ইহা ছহীহ ভ্রমণব্লগ নহে
বর্ণনা খুঁজিয়া লজ্জা দিবেন না
অচলপত্রের একটি প্রচ্ছদ : রবীন্দ্র-হতবার্ষিকী