আপিল বিভাগের দেয়া সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায়ে বিচার প্রত্যাশী সব মানুষ যখন হতাশ, তখন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের প্রতিক্রিয়ায় আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বর্তমান প্রসিকিউশন টিমের উপর চরম অনাস্থা লক্ষ্য করি। তদন্ত প্রক্রিয়ায় ত্রুটির পাশাপাশি এই মামলার সঙ্গে যুক্ত প্রসিকিউটরদের দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা। রায়ে হতাশা প্
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: উলান পাওয়ার স্টেশন অপারেশন
পরের পর্ব: বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুলিশটি হাত উপরে তুলে বলল,-"লেকিন হিঁয়া মে তো কারফিউ
মে মাস। ব্যক্তিগত, সামাজিক, পেশাগত অন্তর্দ্বন্দ্বের অথৈ সময় চলছে। কোনো এক সকালে হঠাৎ এসএমএস- "তোর ইমেইল আইডি দে। এক্ষুনি।"
দিলাম। দিয়ে বসে থেকে কিছুক্ষণ পর জিজ্ঞেস করলাম- "তারপর?"
জানলাম জার্মান দূতাবাস থেকে ব্লগার খোঁজা হচ্ছে। তারা কিছু নাম চেয়েছে। বন্ধুটি আমার নাম সেখানে মনোনয়নের জন্য দিয়েছে।
কেন? কীসের জন্য?
আমাকে অবাক করে দিয়ে মোস্তাফিজুর ঝুরি ধরে ঝুলে পড়ল বাঁদরের মতো । তারপর টারজানের মতো তর তর করে উঠে গেল ঝুরি বেয়ে প্রায় ৬০ ফুট উচুঁতে।তখনই খেয়াল করলাম, এটাই সবচেয়ে লম্বা ঝুরি। মাটি ছুঁতে খুব দেরি নেই এটার।
জুতোটা খুব পছন্দ হয়ে গেছে। দাম চাচ্ছে তেত্রিশশো টাকা, এক দর। আমার বাজেট তিন। মিনিমিন করে বললাম, ভাই আঠাশশো রাখেন। দোকানী একরাশ বিরক্তি নিয়ে আমার দিকে তাকালো। উঁচুগলায় বলল, ‘ভাই এক দর লেখাটা দেখেন নাই? পুষাইলে নেন, না পুষাইলে আরেকখানে যান, আমার অন্য কাষ্টমার বইসা আছে’।
বোম্বাই, ১৬০৭। ইংরেজ সওদাগর র্যালফ অ্যান্ডারসনের বাসভবন।
অ্যান্ডারসনের হিন্দুস্তানি বাবুর্চি আদম বেগ আজ দম-পোখত বলে এক ডিশ রেঁধেছে। ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অফিসার ক্যাপ্টেন ব্রুকস সেই সকালে মর্নিং ওয়াকে যাবার সময় খেয়াল করেছিলেন পাকশালায় আদম বেগ তার দুই সহকারীকে নিয়ে মহা ব্যস্ত হয়ে কীসব কাটাকাটি করছে। এইসব নেটিভগুলো ঘুমায় দশঘন্টা আর রান্না করতে তাদের আরো দশঘন্টা। তারপরে বাকি চারঘন্টা খায় আর পান চাবায়। অলস জাত আর কাকে বলে!