Archive - এপ্র 2011 - ব্লগ

April 15th

প্রসঙ্গঃ জীবাণুনাশকের অকার্যকারিতা ও এর বিশ্বব্যাপী বিস্তার(antimicrobial resistance and its global spread)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৮:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সর্বক্ষেত্রে রাজনৈতিক অস্থিরতা আমাদের মস্তিষ্ক কে সারাক্ষণ জ্যাম করে রাখে।দেশের বিরাজমান মূল সমস্যাগুলো তাই আলোচনার বাইরে থেকে যায় বা কম আলোচিত হয়।একটা গভীর সমস্যা আমাদেরকে একেবারেই নিভৃতে গ্রাস করতে চলেছে।এটা একটা পৃথিবিব্যাপী সমস্যা হলেও আমরা আরও কয়েকটি দেশের সাথে মিলিতভাবে এই সমস্যার নেতৃত্ব দিয়ে চলেছি-নিজেদের অজান্তেই।কিন্তু এইধরনের নেতৃত্ব কখনোই সম্মানের নয়। তাই আমাদের উচিৎ সেখান থেকে সরে আসা


April 14th

নামকরণ সংকট

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৩:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বস্তুত, নামকরণ জিনিসটা যে সংকটের বিষয় হতে পারে, এটা কখনোই আমার মনে হয় নি। বরঞ্চ এ বিষয়ে আমার শিশুকাল থেকেই প্রতিভা ছিলো এবং নিয়মিত চর্চার ফলে সে প্রতিভা কালের গর্ভে বিলীন হয়েও যায় নি। ২ বছর ৭ মাস বয়সে পিঠেপিঠি বোনের নামকরণ নিয়ে ব্যাপক ক্যাচালের পরে কেউই যখন কোনো সমাধানে আসতে ব্যর্থ হলো, তখন 'শিশুরা নিষ্পাপ' ফর্মূলায় এই অধমের ওপরেই সেই গুরুদায়িত্ব অর্পিত হলো। নাম জিনিসটা আমার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আসে, তে


রবীন্দ্রনাথের বিদায় অভিশাপ; সাম্প্রতিক বিশ্বরাজনীতির পৌরাণিক রূপরেখা

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৩:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকদিন আগে নাট্যকর্মীদের একটা রবীন্দ্রমন্থন আড্ডা গড়াতে গড়াতে এসে পড়ে গান্ধারীর আবেদন- কর্ণ-কুন্তী সংবাদ আর বিদায় অভিশাপ; তিনটি কাব্যনাটিকায়। তিনটাই রবীন্দ্রনাথের মহাভারত পুনর্লেখন কিংবা পুনর্পাঠ। আমি ভাবার চেষ্টা করি রবীন্দ্রনাথ কি এই তিনটা কাহিনীর বাইরে মহাভারতের আর কোনো কাহিনী পুনর্লেখন করেছেন?


প্রকাশিত হলো পহেলা বৈশাখের ই-বই: ‘ভ্রমণীয়’

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ১২:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রস্তাবনাটা এসেছিল এই মাত্র সপ্তাহ দুয়েক আগেই সচল অমিত আহমেদের কাছ থেকে, যে এবারের পহেলা বৈশাখ ১৪১৮ তে অন্যান্য বারের মতোই সচলায়তন থেকে কোন ই-বই বের হবে কিনা। আসলেই, পহেলা বৈশাখের ই-বই বের করার প্রতিবারের ঐতিহ্য না ভেঙে বরং দ্রুত সিদ্ধান্ত হয় এবারের ই-বইয়ের বিষয়, লেখা জমা দেবার তারিখ এগুলো। এবারের বিষয় নির্ধারণ করা হয় ‘ভ্রমণ’। সম্পাদনা পরিষদ থেকে নজরুল ভাই পোস্ট দেন লেখা চেয়ে। সকলের কাছ থেকে চমৎকার সাড়া মেলায় শুরু হয় ই-বুকের কাজ।


১৪১৭ বঙ্গাব্দ শেষমুহূর্তভাবনা

সৈয়দ আফসার এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আফসার (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ১০:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাঁই, ত্রিশটি বঙ্গাব্দ জীবনের গ্লানি টেনে-টুনে
কীভাবে যে হারিয়ে গেল! একত্রিশে এসে তোমার
কাছে এই প্রশ্ন— এত ঋতু চোখের সামনে গেল
বর্ষা-বসন্ত এলো, একটুও বদলাইনি আমি…
যেমন বদলায়নি হ্যান্ডসাম-রুচি, অপেক্ষাবাগান

কেন যে আমি সেই আমারই মতন!

তোমার তুলনা কেবলি তুমি— যায় দিকে আয়নাও
ফিরে-ফিরে তাকায়। পিছে কেবল একজন দোটানায়
তেটানায় ভাবে ১৪১৭ বঙ্গাব্দ শেষমুহূর্তভাবনা…


শুভ নববর্ষ!

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৭:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবাইকে নববর্ষের বালতি বালতি শুভেচ্ছা! আজ সবারই ফূর্তির দিন, ঝাকানাকা-কিংকু-বদরু কেন একে অন্যকে তাড়া করে বেড়াবে?


বাউল নিপীড়ন, শহুরে বাবু সংস্কৃতি ও তার বিরুদ্ধে লালনের লড়াইয়ের আকাঙ্ক্ষা...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৭:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূল শিরোনাম:

বাউল নিপীড়ন, শহুরে বাবু সংস্কৃতি ও তার বিরুদ্ধে লালনের লড়াইয়ের আকাঙ্ক্ষা...


রচনাকার: যিশু মহমমদ

০১.

‘না জেনে মজো না পিরীতে
জেনে শুনে করো পিরীত
শেষ ভালো দাঁড়ায় যাতে’


দহনাহ্বান

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৭:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিরোনাম:: 'দহনাহ্বান'
মনন:: স্মৃতিচর।

কালো পিচের প্রশস্ত পথ
ছড়ায় বিষণ্নতা শতাব্দীকাল;
হলুদ দুপুর গড়িয়ে গোধুলিবেলা,
হেঁটে চলেছি পদছাপ ফেলে রেখে পিছনে,
কোনো আড়ষ্টতা ছোঁয়নি আমায়;
আকাশে সফেন মেঘ জমেছে,
নীল বেদনায় ভারী এপাশ ওপাশ,
তবু হেঁটে চলেছি অদেখা দিগন্তে,
ছুঁয়ে দিতে বছরের শেষ অস্তাচল!
হাতে ছোঁয়া রক্তিম রঙ ছড়ায় কোমল অনুরাগ;
পৃথিবীকে দেবার কী থাকে আর-


ভোরের রৌদ্র এসে

সুমন তুরহান এর ছবি
লিখেছেন সুমন তুরহান [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৭:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভোরের রৌদ্র এসে

ভোরের রৌদ্র এসে হাত নাড়ে পুবের দেয়ালে
বনের সুদূর হতে ভেসে আসে মিথুনের স্বর,


ভালোই তো আছি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৭:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অশীতিপর বৃদ্ধ যখন অভুক্ত শরীর নিয়ে ঘর্মাক্ত দেহে রিক্সায় প্যাডেল মারে,
তখন প্যাসেঞ্জারের সিটে বসে প্রিয়ার সাথে নির্জনতার সুযোগ নিতে নিতে ভাবি;
ভালোই তো আছি।

রাস্তার পাশে ধূলোধূসর দেহে যখন অভুক্ত মা তার শিশুকে নিয়ে ভিক্ষা করে,
তখন চোখটাকে রঙিন কাঁচ দিয়ে আড়াল করে, দুটি টাকা ছুড়ে দিয়ে মহত্বের বুলি আউরে ভাবি;
ভালোই তো আছি।

গভীর রাতে যখন অজস্র কিশোরীর সম্ভ্রম বিকোয় একমুঠো ভাতের দামে,